মনিরুজ্জামান মনির, শৈলকুপা প্রতিনিধ, কালের খবর : সারাদেশে উন্নয়নের ছোঁয়া বর্তমানে মানুষের মনে এসরকারের প্রতি অনুপ্রেরণা ও আত্মবিশ্বাস সৃষ্টি করেছে। সারাদেশ এখন আর উন্নতিতে পিছিয়ে নেই, দেশটি দিনে দিনে সুন্দরে পরিনত হতে দেখা দিচ্ছে শুধু ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রতয়ে প্রধানমন্ত্রীর চিন্তাভাবনা দারিদ্র্য দুর্দশা মুক্ত করতে যেভাবেই হোকনা কেন দেশকে কিছুতেই পিছিয়ে ফেলতে দিবে না এটা দেশবাসীর সুবিধার ক্ষেত্রে যেহেতু এটা তার চিন্তা সেহেতু দেশবাসীদের মনেও প্রধানমন্ত্রীর প্রতি অন্যরকম ভালোবাসা সৃষ্টি হয়েছে। দেশটিতে উন্নয়ন দেখে বেশ নামকরণ কেঁড়েছে সারাদেশসহ বিশ্বে। কোথাও এখন আর কাঁচা-কাদা মাটির রাস্তা নজরে পরেনা বলে বলা যায়।
কিন্তু কিছু কাজের ঠিকাদারের জন্য উন্নয়ন নয় বরং সরকারকে দূর্নীতি ও দুর্নামের কাতারে ফেলছে কিছু শ্রেণির ঠিকাদার। তারা পকেট উঁচু নিয়ে ভাবে আর নিচু করছে উন্নতিকে। উন্নয়নের নাম যদি ভোগান্তি হয় তাহলে এমন উন্নয়ন না হওয়ায় ভালো বলে মনে করছেন ঠিক এমনই একটি ঝিনাইদহ জেলার শৈলকুপা উপজেলাধীন ৬নং সারুটিয়া ইউনিয়নের নাদপাড়া গ্রামের অবহেলিত ভুক্তভোগী গ্রামবাসীর। ঘটনা ঘটেছে ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার ৬ নং সারুটিয়া ইউনিয়নের নাদপাড়া গ্রামে। যাতায়াতের জন্য এটি একটি সংযোগ সড়ক যা উপজেলায় আসার একমাত্র সড়ক হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের যানবাহন সহ এলাকার প্রায় ২০ থেকে ৩০ হাজার লোক যাতায়াত করে। রাস্তাটি আধাপাকা থেকে মেকাডমের পর কার্পেটিং হিসাবে উন্নীত হওয়ার কথা। সে মতে ঠিকাদার কাজও শুরু করে এবং রাস্তাটির কার্পেটিং এর আগে বেড কাটার কাজ সম্পন্ন ইতিমধ্যেই হয়েছে। গ্রামবাসীর চোখে বর্তমান এখন স্বপ্ন শুধুই পূরনের বাস্তবতার অপেক্ষা। কিন্তু রাস্তাটি এখন শুধু মেকাডম ও কার্পেটিং সম্পুর্ন না করে রাস্তায় বেড খনন করায় বর্তমান যাতায়াতে চরম দুর্ভোগে পরেছে ভুক্তভোগীরা। হঠাৎই ঠিকাদার কাজ বন্ধ রেখেছে। নিয়মিত বৃষ্টিপাতে এখন রাস্তার মাঝে পানি ও কাদার যেন মিলন স্থান হয়েছে। এলাকাবাসী এখন চরম দূর্ভোগে পড়েছে । কৃষি এলাকার একমাত্র আয়ের উৎস, আসন্ন আমন মৌসুমে ধানের চারা রোপন এবং স্যার কীটনাশক ক্রয় শ্রমিকের টাকা পরিশোধ করা এর জন্য কৃষি পণ্য বিক্রয় করে টাকা যোগান দেওয়া তাদের একমাত্র মাধ্যম কিন্তু রাস্তার সমস্যার কারণে মালা মাল বহনকারী কোনো গাড়ি চলছে না, এলাকাবাসীর পায়ে হেঁটে বাজারে যেতে হচ্ছে। যে কারণে আমন মৌসুমের চাষাবাদ হুমকির মুখে পড়েছে, সঠিকসময়ে বিষয়টি আমলে এনে যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়া হয় তাহলে এলাকাবাসীর ভোগান্তি শেষ হবেনা এবং অর্থনৈতিকভাবে এই এলাকাটি মুখ থুবরে পড়বে বলে মনে করেন এলাকার সুশীল সমাজ। রাস্তাটি কি বেহাল দশায় পড়ে থাকবে? নাকি বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নজরে এনে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে এটাই এলাকাবাসীর একম