রবিবার, ০২ এপ্রিল ২০২৩, ১২:৪১ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
যশোরে দুই ঘন্টার ব্যবধানে দুই খুন। কালের খবর রাষ্ট্রের ক্ষতির উদ্দেশ্যে সংবাদ পরিবেশন মোটেও কাম্য নহে-বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন। কালের খবর বসুন্দিয়ায় ইউনিয়ন বিএনপি’র কর্মী সমাবেশ ও ইফতার পার্টি অনুষ্ঠিত। কালের খবর কুরআন নাজিলের মাসে ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠার শপথ নিতে হবে : আহমদ আবদুল কাইয়ূম। কালের খবর শাকিবের জন্মদিনে শেষ ছক্কা হাঁকালেন অপু!। কালের খবর নারান্দিয়ার মুড়ির নেই কোনো জুড়ি। কালের খবর ইউএনও’র মাধ্যমে প্রতিবন্ধী শামীমের কর্মসংস্থান মোহাঃ মাইনুল ইসলাম লাল্টু। কালের খবর গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে ৩০টি সড়ক বীর মুক্তিযোদ্ধার নামে নাম করণ। কালের খবর চট্রগ্রামের সিটি মেয়রের সাথে চবি যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের সৌজন্য সাক্ষাৎ। কালের খবর মুরাদনগরে ১৪৭ দরিদ্র পরবারের  মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ। কালের খবর
৭ মার্চের ভাষণ লিখিত ছিল না : প্রধানমন্ত্রী

৭ মার্চের ভাষণ লিখিত ছিল না : প্রধানমন্ত্রী

ফাইল ছবি

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ লিখিত ছিল না বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইউনেসকো কর্তৃক ৭ মার্চের ভাষণকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ডকুমেন্ট স্বীকৃতি প্রদান উপলক্ষে আয়োজিত নাগরিক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, পৃথিবীর অনেক নেতাই অনেক ভাষণ দিয়েছিলেন। সেই ভাষণগুলো ছিল লিখিত। একটি মাত্র ভাষণ যার কোনো লিখিত ছিল না। এমনকি নোটও ছিল না। প্রতিটি কথাই তিনি বলে দিয়েছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, একটি জাতিকে তিনি জাগ্রত করেছিলেন আন্দোলন-সংগ্রামে। সেদিনের ভাষণের কথা মনে হলেই আমার মনে পড়ে আমার মায়ের কথা।

তিনি বলেন, অনেক লিখিত বক্তব্য বাবার হাতে দেয়া হয়েছিল। মা বাবাকে বলেছিলেন, তুমি সেই কথা বলবে, যা তোমার মনের কথা।

বিকেল ৪টা ২০ মিনিটে ভাষণ শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বক্তব্যের শুরুতেই স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতা আন্দোলনে বীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানান। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট নিহত বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সদস্য এবং জেলহত্যার শিকার ৪ জাতীয় নেতার প্রতিও শ্রদ্ধা জানান তিনি।

এর আগে শনিবার দুপুর ২টা ৩৯ মিনিটে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সমাবেশ মঞ্চে আসন গ্রহণ করেন। নৌকার আদলে নির্মিত মঞ্চে দাঁড়িয়ে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি হিসেবে সভাপতিত্ব করেন ইমেরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান।

এর আগে সকাল থেকেই খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে আওয়ামী লীগ, এর বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠন, বিভিন্ন সামাজিক ও ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ব্যানার নিয়ে সমাবেশে আসতে শুরু করে। দুপুরের মধ্যেই কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে ওঠে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। সমাবেশস্থল ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের আদলেই সাজানো হয়।

এসময় বাংলা একাডেমি চত্বরে ঢাকা লিট ফেস্টও চলে সুশৃঙ্খলভাবে। তিন দিন ব্যাপি এ উৎসবের আজ শেষদিন। একদিকে নাগরিক সমাবেশ অন্যদিকে চলে আন্তর্জাতিক সাহিত্য উৎসব।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com