বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:০০ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
মাকে ৭ বছর পর পেয়ে জড়িয়ে ধরলেন তারেক রহমান। কালের খবর জমি দখলে বেপরোয়া রুহুল আমিন হাওলাদার। কালের খবর মাটিরাঙায় সেনা অভিযানে ১৪ লাখ টাকার অবৈধ সিগারেট জব্দ। কালের খবর দুর্গম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সেনাবাহিনীর শিক্ষা উপকরণ বিতরণ। কালের খবর ঈশ্বরগঞ্জে ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত। কালের খবর মাটিরাঙ্গায় তারুণ্যের উৎসবে বর্ণাঢ্য র‍্যালি। কালের খবর খাগড়াছড়িতে ছাত্রদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত। কালের খবর মুন্সিগঞ্জে জাতীয় পার্টির ৩৯ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠিত। । ‘এবার টার্গেটে সাংবাদিকদের সন্তানেরা’ চট্টগ্রামের মানববন্ধনে কঠোর ব্যবস্থা নিতে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম। কালের খবর ঈশ্বরগঞ্জে হতদরিদ্রের লাখ লাখ টাকা নিয়ে এনজিও উধাও। কালের খবর
মান্নান হাই স্কুল এন্ড কলেজ ছাত্রকে বেধরক মারধরের অভিযোগ। কালের খবর

মান্নান হাই স্কুল এন্ড কলেজ ছাত্রকে বেধরক মারধরের অভিযোগ। কালের খবর

ডেমরা প্রতিনিধি, কালের খবর :
রাজধানীর ডেমরায় দশম শ্রেণীর সনদপত্র ও প্রশংসাপত্র চাওয়ায় সুলতান আরেফিন অন্তর (২০) নামে একাদশ শ্রেণীতে ভর্তিচ্ছু এক ছাত্রকে বেধরক মারধর করানোর অভিযোগ উঠেছে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে। বুধবার বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে ডেমরার কোনাপাড়া মান্নান হাই স্কুল এন্ড কলেজে প্রাঙ্গনে এ ঘটনা ঘটে। এতে ওই ভুক্তভোগীর বাবা সামসুল আরেফিন জ্বিলানি বুধবার সন্ধায় যাত্রাবাড়ী থানায় অভিযুক্ত ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৫ জন সাবেক ছাত্রসহ অজ্ঞাত ১০/১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। বর্তমানে অন্তর আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

ভুক্তভোগীর বাবা সামসুল আরেফিন জ্বিলানি বলেন, কোনাপাড়ার মান্নান হাই স্কুল এন্ড কলেজ থেকে সদ্য এসএসসি পাশ করা আমার ছেলে অন্তর একাদশ শ্রেণীতে অন্যত্র ভর্তির জন্য ইচ্ছা পোষন করে যা ওই বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ মানছেনা। গত ১০/১২ দিন ধরে সনদপত্র ও প্রশংসাপত্র পাওয়ার আশায় ওই প্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. শফিকুল ইসলামের কাছে ঘুরতে হচ্ছে ছেলেটিকে। বুধবার বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে ডেমরার বাঁশের পুল এলাকায় আমার বাসা থেকে অন্তর আবারও ওই স্কুলে গেলে অধ্যক্ষ আজও ফিরিয়ে দেয় তাকে। এ সময় অধ্যক্ষ বলেন সভাপতি আসলে এসব দেওয়া যেতে পারে। পরে ওই স্কুলের মাঠে কয়েকজন অন্তরকে ক্রিক্রেটের বেট দিয়ে বেধরক মারধর করে রক্তাক্ত জখম করে। এ সময় খবর পেয়ে আমি ছেলেকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাই।

তবে বিষয়টি অস্বীকার করে অধ্যক্ষ মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, মার্কসিট ছাড়া কোন সনদ বা প্রশংসাপত্র দেওয়ার নিয়ম নেই। ছেলেটিকে বেধরকভাবে মারা হয়েছে এটা সত্য, তবে এ মারধর আমি করিয়েছি এটি মিথ্যা। খেলাধুলা নিয়ে সাবেক ছাত্ররা নিজেদের মধ্যে মারামারি করেছে যার ভিডিও ফুটেজ আমাদের কাছে রয়েছে।
এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার বিকালে যাত্রাবাড়ী থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন ছেলের বাব।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com