বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:০৪ অপরাহ্ন
কালের খবর ডেস্ক :
এই সেই মালেক যে কিনা মিথ্যা চাঁদাবাজির নাটক সাজিয়ে মতলব দক্ষিন উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক সমীর ভট্রাচার্য্য ও সফিকুল ইসলাম রিংকুকে চাঁদাবাজ সাজিয়ে সম্মান হানির চেষ্টা করেছিল ।
অবশেষে সেই মালেকের
অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন বাখরাবাদ গ্যাস কম্পানীর ব্যাবস্থাপক মোঃ হাবিবুর রহমান ও উপ ব্যাবস্থাপক মোঃ মতিন সহ গ্যাস কর্মকর্তারা ।
২৯ এপ্রিল সরজমিনে মালেকের বাড়ীতে গিয়ে ডাবল দুইটি চুলার জমা বই দেখতে চায় ব্যাবস্থাপক তখন মালেক বই দেখাতে না পারলে তার গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
করে রাইজার নিয়ে যাওয়া হয় ।
গত ২৭ এপ্রিল রাতে মোবাইল ফোনে ডেকে এনে মিথ্যা অভিযোগ করেছিল। অভিযোগের বিষয়ে মালেক বলেন মতলবের কিছু সাংবাদিকের কাছে গেলে তাদের পরার্মশে আমি এ কাজ করেছিলাম । আমি জানতামনা তাদের মধ্যে দুইটি গ্রুপ রয়েছে ।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রেস ক্লাবের সাধারন সম্পাদক সমীর বলেন উপজেলা প্রেসক্লাব ঘোষনা হওয়ার কারনে আমাদের বিরোদ্ধে আপপ্রচার চালিয়ে সম্মান হানি করতে গিয়ে সকল সাংবাদিকের ইজ্জত নিয়ে খেলছে সাংবাদিক সেলিম, রোকন ও স্যামল দাস । এই তিন খলিফা চায়না
মতলবে অন্য কোন সাংবাদিক থাকুক ।
কিছু দিন আগেও মতলবে দুইটা প্রেসক্লাব ছিল একটা স্যামলের অন্যটা রোকনের মতলব দক্ষিন প্রেসক্লাব মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া ভাই মন্ত্রী থাকা অবস্থায় তিনি এবং দিপু চৌধুরী মিলে দুই প্রেসক্লাব এক করতে পারেনি কিন্তু বর্তমান এমপি নুরুল আমিন রুহুল ভাই মনোনয়ন পাওয়ার সাথে সাথে তারা এক প্রেসক্লাব হয়ে যায়। তার করন সবাই জানে? ।
আমাদের সাংবাদিকতা নিয়ে যে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে তাদের কাছে প্রশ্ন এ পেশায় কে এনেছিল আমাকে উত্তর হল রোকনুজ্জামান রোকন , সফিকুল ইসলাম রিংকু তার মামা গোলাম সারোয়ার সেলিমের হাত ধরে শুরু তার এ পেশা ।
তাহলে আমাদের অপরাধ কি , কেন আজ আমরা মিথ্যা নাটকের শিকারে হচ্ছি ।
দুষ আমাদের আছে তা হল আমরা তাদের মত দালালি করতে পারিনা তাদের মত বিভিন্ন সময়
পিকনিক বা অনুষ্ঠানের করতে চাঁদাবাজি করিনা
সত্য প্রকাশ করি তাই আমরা ভাল না ওরা দালালি করবে চাঁদা তোলবে তারাই আবার সকলের কাছে ভাল থাকবে ।আমরা এ পেশায় থাকলে যদি তাদের কোন সমস্যা হয় তারা আমাদের বলেদিন ছেড়ে দেব এ পেশা ।
আমি সমীর ভট্রাচার্য্য ২৫/৫ /২০১৭ সালে ৫০০ টাকা দিয়ে
মতলব প্রেসক্লাবের সদস্য ফরম জমা দিয়েছি
স্যামল দাসের কাছে। কেন আমাকে সদস্য করেনি আমার পরে অনেক নামধারি সাংবাদিককে সদস্য বানিয়েছে মাথা বিক্রী করার জন্য ।
শত মিথ্যা অপপ্রচার চালিয়ে মতলব উপজেলা প্রেসক্লাবের সদস্যদের ফাটল ধরাতে পারবেন।