শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:১৫ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
যৌথ বাহিনীর অভিযান: থানচি-রুমা-রোয়াংছড়ি ভ্রমণে বারণ সাতক্ষীরার দেবহাটায় ইউপি চেয়ারম্যান ও আ’লীগ সভাপতি সহ আহত পাঁচ। কালের খবর সাপাহারে রাতের অন্ধকারে ফলন্ত আম গাছ কাটল দূর্বৃত্তরা। কালের খবর বাঘারপাড়ায় হাঙ্গার প্রজেক্টের সামাজিক সম্প্রীতি কমিটির সাথে উপজেলা নির্বাহী অফিসার’র মতবিনিময়। কালের খবর রায়পুরায় মরহুম ডাঃরোস্তাম আলীর ২৭ তম মৃত্যুবার্ষিকীতে ইফতার ও দোয়া মাহফিল। কালের খবর ভাতৃত্ববোধ সুদৃঢ় করতে রায়পুরাতে দোয়া ও ইফতার। কালের খবর রিয়াদে বাংলাদেশ প্রবাসী সাংবাদিক ফোরামের ইফতার মাহফিলে প্রবাসীদের মিলন মেলা। কালের খবর ঢাকা প্রেস ক্লাবের পক্ষ থেকে স্বাধীনতা দিবসে গুনীজনদের আলোচনা সভা সম্পন্ন। কালের খবর আরজেএফ’র উদ্যোগে স্বাধীনতা দিবসের আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল সম্পন্ন। কালের খবর সাতক্ষীরার সুন্দরবন রেঞ্জে ২৪ জন হরিন শিকারীর আত্মসমর্পণ। কালের খবর
নবীনগরের সলিমগঞ্জে ভূমি কর্মকর্তার আশ্রয়-প্রশ্রয়ে ভূমি খেকো প্রতারক দালাল চক্র বেপরোয়া। কালের খবর

নবীনগরের সলিমগঞ্জে ভূমি কর্মকর্তার আশ্রয়-প্রশ্রয়ে ভূমি খেকো প্রতারক দালাল চক্র বেপরোয়া। কালের খবর

আদালতে মামলা থাকা সম্পত্তি গোপনে বিক্রি করার অপচেষ্টা।

নিজস্ব প্রতিবেদক, কালের খবর , ব্রাক্ষণবাড়িয়া :

আদালতে মামলা চলমান থাকার পরেও নবীনগরের সলিমগঞ্জ বাজারে প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে, কথিত প্রতারক ভূমি খেকো দালাল চক্র গোপনে অন্যের সম্পত্তি বিক্রি করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এদিকে সলিমগঞ্জের কথিত ভূমি খেকো প্রতারক, ভূমিদস্যু, দালাল চক্রটিকে এলাকাবাসী কালো তালিকাভূক্ত করেছে । অভিযোগ রয়েছে উক্ত প্রতারক দালাল চক্রটি ভালো মানুষের মুখোশ পড়ে ভদ্রতার আড়ালে সমাজে বিভিন্ন অপরাধ, অনিয়ম, দূর্নীতি, চোরাচালান ও মাদক কারবারসহ প্রতিনিয়ত অনৈতিক কার্যকলাপ করে বেড়াচ্ছে। এই দালাল প্রতারকদের কাছ থেকে অর্থ স্বার্থ নিয়ে সহযোগিতা করছে স্থানীয় প্রশাসনসহ ভূমি অফিসের ঘুষখোর দূর্নীতিবাজ কর্মকর্তা ও স্থানীয় কিছু ঘুষখোর দূর্নীতিবাজ কুলাঙ্গারা। যার জন্য প্রতারক দালাল চক্রটি দির্ঘ দিন যাবৎ বেপরোয়া ভাবে অন্যায়-অপরাধ, জোর-জুলোম, জমি-জমা জ্বাল-জ্বালিয়াতি ও অবিচার করছে যাচ্ছে নির্দ্ধিধায়।

 জানা যায় , এদের কারণে নেশাজাতীয় মাদকদ্রব্য সলিমগঞ্জ ও বড়িকান্দি ইউনিয়নে চিড়া-মুড়ির মতো বিক্রি হচ্ছে। আর জ্বাল-জ্বালিয়াতির মাধ্যমে জমি-জমা বিক্রি করে ঠকাচ্ছে, গ্রামের সহজ-সরল, অসহায়, নিরহ মানুষদেরকে। এসব অপরাধীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়ার জন্য প্রশাসনসহ ভূমি অফিসের কর্মকর্তারা ও স্থানীয় ঘুষখোর দূর্নীতিবাজ কুলাঙ্গারা একদিন এর চরম পরিনতি ভোগ করতে হবে বলে জানান ভূক্তভোগীরা। 

বিশ্বস্ত সূত্র থেকে জানা যায়, উক্ত প্রতারক দালাল চক্রটি তারা নিজেরা পূর্বপরিকল্পিত ভাবে, জমি বিক্রির সময় দুর্নীতিবাজ কিছু দলিল লেখকদের অতিরিক্ত অর্থ দিয়ে দলিলে আগে পড়ে নাম্বার ফেলে অথবা কখনো জমি ক্রয়কারী ও বিক্রেতার অজান্তে দলিলে কম-বেশী লিখে রেজেষ্ট্রি করে দিয়ে, জমিতে জামেলা সৃষ্টি করে রাখে। এমনকি তারা কখনো কখনো একই জমি দু’জনের কাছে একই তারিখে বিক্রি করে। অথবা কখনো সরাসরি রেজেষ্ট্রি অফিসের কথিত অর্থ পিপাষু কর্মচারীদের মোটা অংকের অর্থ দিয়ে তারা দলিলের নাম্বার আগে পরে দিয়ে থাকে । এমন ঘটনার কথা প্রতারক চক্রটি সাথে সাথে কাউকে না বলে, কিছুদিন অতিবাহিত হওয়ার পর জায়গায় জামেলা আছে বলে সমাজে প্রচার করে। এক পর্যায়ে দালাল চক্রটি জামেলার অজু হাত দেখিয়ে দুর্বল বা গরীব, অসহায় হলে পূনরায় উক্ত জমি জোরপূর্বক দখলে নিয়ে অন্যত্র মোটা অংকের টাকায় বিক্রি করে দেয় বলেও অভিযোগ রয়েছে উক্ত প্রতারক চক্রের বিরুদ্ধে।

এমকি উক্ত ভূমিদস্যু দালাল চক্রটি ভূমি অফিসের  কর্মকর্তাদের মোটা অংকের অর্থ দিয়ে বৈধ খারিজ বাতিল করে। পরে তারা অবৈধ ভাবে জোরপূ্র্বক জমি দখলে নেয়ার চেষ্টা চালায়। এবং ঐ জমির মালিকের খারিজ নেই বলে অপপ্রচার করতে থাকে দালাল চক্রটি। এমনি ভাবে উক্ত জমি গোপনে বিক্রি করে দিতেও চেষ্টা করে। যদি গোপনে জমি বিক্রি করতে না পারে, তাহলে জমির মালিকদের বিভিন্ন ভাবে হুমকি-ধামকি দিতে থাকে বলেও জানান ভূক্তভোগিরা।

(বি:দ্র: এদিকে ভূমি অফিসের কর্মকর্তারা মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে জমির খারিজ করা এবং তাদের চাহিদা মত মোটা অংকের অর্থ না পেলে জমির খারিজ বাতিল করার বিস্তারিত তথ্য-উপাত্ত সহ দ্রুত সংবাদ প্রকাশ করার জন্য এলাকাবাসী এই প্রতিবেদকে অনুরোধ করেছেন। নতুবা এলাকাবাসী ঢাকার জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করবে ভূমি খেকো দালাল চক্রদেরসহ  দূর্নীতিবাজ-ঘুষখোর ভূমি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে । এঅবস্থায় বিভিন্ন পত্রিকার সাংবাদিকগণ এ সংক্রান্ত ঘুষখোর- দূর্নীতিবাজ ভূমি কর্মকর্তা ও ভূমি খেকোদের ছবিসহ সংবাদ, অচিরেই প্রকাশ করবে বলে জানান।)

তবে, দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে যে অবস্থা হয়। তখন আর কেউ কাউকে ছাড় দেয় না । এপরিস্থিতি তৈরী হলে পালিয়ে গেলেও কেহ পার পাবেন না। যেখানে যাবেন সেখানেই যম যাবে পিছে পিছে। তাই সময় থাকতে সতর্ক হতে হবে বলে জানান অভিজ্ঞ মহল। 

এমন সব অভিযোগের কারণে সলিমগঞ্জে জমি ক্রয়-বিক্রয়ে এসব কালো তালিকাভূক্ত প্রতারক, ভূমিদস্যু, ভূমি খেকো দালাল চক্র থেকে সাবধানে থাকা প্রয়োজন বলে অভিজ্ঞ মহল মনে করেন। তবে অচিরেই এ প্রতারকদের মুখোশ উন্মোচন করা হবে বলে জানান ভূক্তভোগীরা।

বিশ্বত সূত্রে থেকে জানা যায়, স্থানীয় একটি কু-চক্রী মহল ও নবীনগর ভূমি অফিসের কর্মকর্তাদের সাথে মোটা অংকের টাকা লেন-দেনের মাধ্যমে হাতাত করে সলিমগঞ্জ বাজারে ৩৩০ দাগের জমিতে থাকা দোকান ঘরটি রাতের আধারে লুটতরাজ করে এবং দোকান ঘরটি ভেঙে জমিটি দখল নেয়ার চেষ্টা করে। এ ঘটনায় জড়িত প্রতারক, দালাল, ভূমিদস্যু, মাদক সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে থানায় চাঁদাবাজি ও লুটতরাজের অভিযোগে মামলা করা হয়েছে। এদের খটির জোর কোথায় এগুলো নিয়ে আলোচনা -সমালোচনা চলছে এলাকাবাসীর মুখে মুখে।

এ বিষয়ে জমির মালিক -সাংবাদিক এম আই ফারুক আহমেদ ও মো. অবিদ মিয়া সরকার বলেন, আমরা আইনিভাবে সকল পন্থায় ভূমি খেকো প্রতারক, ভূমিদস্যু-দালাল চক্রের  বিরুদ্ধে চরমভাবে লড়াই বা মোকাবেলা করবো। এতে যেখানে যা প্রয়োজন সেখানে সেই ভাবেই মোকাবেলা করার প্রস্ততি নেয়া হয়েছে। তারা আরো জানান, চাঁদাবাজ প্রতারক দালাল চক্রটি ব্যবসায়ী অবিদ মিয়ার কাছ থেকে তাদের  দাবীকৃত দশ লক্ষ টাকা চাঁদা না পেয়ে রাতের আধারে উক্ত ব্যবসায়ীর গোডাউনের মালামাল লুটতরাজ ও চুরি করে নিয়ে যায়। এসময় দোকান ঘরটি ভেঙে জমিটি দখলের নেয়ারও চেষ্টা করে। এ ঘটনার পর থানায় মামলা করা হয়েছে।

তারা আরো বলেন, আমাদের ক্রয়করা ও খারিজ করা জমি যে কর্মকর্তা উক্ত খারিজ অর্থের বিনিময়ে বাতিল করেছে এবিষয়ে উচ্চ আদালতে আপিলসহ উক্ত দূর্নীবাজ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করব এবং এর শেষ কোথায় দেখব আমরা। এ ব্যপারে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। আমাদের ক্ষতি করে দেশের কোথাও পালিয়ে গিয়েও রক্ষা পাবে না। যেখানে যাবে সেখানে গিয়ে খোঁজখবর নিয়ে বিস্তারিত প্রকাশ করব জনসম্মুখে।

সাংবাদিক এম আই ফারুক আহমেদ ও মো. অবিদ মিয়া আরো বলেন, এই দোকান ঘর ভাঙা ও মালামাল লুটতরাজের সাথে জড়িত প্রতারক দালাল চক্রের কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। প্রতারক দালাল চক্র আমাদের কলিজায় আগাত করেছে। এই জঘণ্য অপরাধের জন্য তাদেরকে চরম মূল্য দিতে হবে। আমাদের দোকান ঘর ভাঙার সাথে জড়িত প্রতিটি ব্যক্তিকে ভয়ংস্কর পরিনতি ভোগ করতে হবে। সময় মত তাদেরকে উচিত জবাব দেয়া হবে। তাদের ভয়ানক পরিনতি দেখে যেন মানুষ শিক্ষা নিতে পারে। আমরা যখন চিবিয়ে হাড়-মাংশ এক সাথে খাই। যেখানে খেতে হাড়কেও ছাড়িনা, সেখানে তাদেরকে ছেড়ে দিবো ?  কি মনে করছে তারা। কখনো তাদেরকে ছাড় দেওয়া হবেনা। আর যারা মোটা অংকের টাকা নিয়ে আমাদের দোকান ঘর ভাঙার সুযোগ করে দিয়েছে তাদেরকেও ভয়ংস্কর পরিনতি ভোগ করতে হবে। আমরা সবার তালিকা করেছি। এই তালিকায় যাদের নাম রয়েছে তারা প্রতেকেই সময় মতো তাদের পাওনা বুঝেে পাবে ইনশাআল্লাহ।

ইতোমধ্যে প্রতারক দালাল চক্রটিকে কালো তালিকা ভূক্ত করা হয়েছে। তাদের উপর সমাজ তথা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিশেষ নজরদারী রয়েছে। তাছাড়া আমরাও তাদরকে  রেখেছি বিশেষ নজরদারীতে। উক্ত প্রতারক, দালাল, ভূমিদস্যু, চোরা বাহিনী আমাদের এবং সমাজের কাছে সবসময় ঘৃনার পাত্র হয়ে থাকবে।

দোকান ঘর ভেঙে লুটতরাজ ও চুরি করে যে জঘণ্য অপরাধ করেছে, তাদেরকে এই জাতি ও সমাজ কখনো ক্ষমা করবে না। এবং আমরাও তাদেরকে ক্ষমা করবো না, কখনো আপোষ হবো না তাদের সাথে। দেখবো তারা আর কত অপরাধ করতে পারে।

তারা বলেন, এ ভূমি খেকো প্রতারক, চোরাবাহিনী স্বন্ত্রাসী ও চুরি-চামচামির মত জঘণ্য কার্যকলাপের কারণে এদেরকে চোরা বাহিনী নামেই নামকরন করা হয়েছে। আজ থেকে সামাজের কালো তালিকা ভূক্ত এই চক্রটির বিরুদ্ধে শক্ত হাতে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। নতুবা এপ্রতারক দালাল চক্রটি দিন দিন তাদের অপরাধের মাত্রা বৃদ্ধি করতে সাহস পাবে।

অন্য একটি সূত্র জানান, এই ভদ্রবেশী মুখোশদারী চাঁদাবাজ প্রতারক দালাল চক্রটি মাদক ও চোরাকারবারীসহ নানা অপরাধের সাথে জড়িত রয়েছে।এরা সলিমগঞ্জসহ নবীনগর ও বাঞ্ছারামপুরের সকল চোরাকারবারীদের ও মাদক ব্যবসায়ীদের গডফাদার। এই প্রতারক দালাল চক্রের কারণে পুরো এলাকা মাদকে সয়লাব। তারাই এলাকায় মাদককে সহজলব্য পণ্য হিসাবে বিক্রি করার সুযোগ-সুবিধা করে দিয়েছে। যার জন্য বড়িকান্দি ও সলিমগঞ্জ ইউনিয়নে এখন হাত বাড়ালেই পাওয়া যায় সব ধরনের মাদক।

সূত্রটি আরো জানান, সলিমগঞ্জের উক্ত দালাল চক্রটি সলিমগঞ্জ, নবীনগর ও বাঞ্ছারামপুরসহ আন্ডারওয়ার্ল্ডের একটি প্রতারক মাদক সিন্ডিকেটের সদস্য। তারা প্রশাসনকে অর্থের স্বার্থ দিয়ে, এমন হীন কাজ নেই যে তারা করে না। এ সিন্ডিকেট ভদ্রতার মুখোশ পড়ে সমাজের সহজ সরল মানুষকে ধুকা দিচ্ছে বলেও সূত্রটি জানান। সলিমগঞ্জের মাদক-চোরাকাবরীর গডফাদার, চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী ও ভূমিদস্যু, প্রতারক-দালাল চক্রটি মোটা অংকের অর্থের লোভে পড়ে, গোপনে জামেলা যুক্ত ৩৩০ দাগের জমিটি বিক্রয় করে কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার সুযোগ খুজছে।

এলাকাবাসী জানান, ভদ্রতার মূখোশ পড়ে প্রতারক দালালগুলো বিভিন্ন অপরাধসহ রাতের আধারে চুরি-চামচামি করে, তারা এখন চোরাবাহিনী নামে এলাকাতে ব্যাপক পরিচিতি পেয়ে, অনেক খ্যাতি অর্জন করেছেন।

তবে হঠ্যাৎ অবৈধ ভাবে টাকা উপার্জন করে আঙুল ফোলে কলাগাছ হওয়া এসব মুখোশ ধারী গডফাদারদের মুখোশ আস্তে আস্তে উন্মোচন করার পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। তাদের ইতিহাস ও বিভিন্ন অপরাধ, দূর্নীতির অথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। এসব অপরাধীদের সময় মতো প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য এলাকাবাসী জোর দাবী জানিয়েছেন।

এলাকাবাসী আরো বলেন, তাদের সকল অপকর্মের বিস্তারিত উল্লেখ করে দুদকসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে বা মন্ত্রনালয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য স্মারকলিপি প্রদান করা হবে।

ভূক্তভোগিরা জানান, সলিমগঞ্জ বাজারের বাড়াইল মৌজার হাল দাগ ৩৩০ বিএস খতিয়ান ৮১৯ এর ভূমির অংশিদার শান্তি রায়ের অংশ ক্রয়সূত্রে ও কান্তি রায়ের অংশ বায়না সূত্রে মালিক-এম আই ফারুক আহমেদ ও মো : অবিদ মিয়া সরকার। উক্ত ভূমির আরেক অংশিদার খোকন রায়ের সাথে দীর্ঘদিন ধরে ওই জমি নিয়ে মামলা-মোকাদ্দমা চলমান রয়েছে। এ-অবস্থায় একটি ভূমিদস্যু দালাল চক্র দলীয় প্রভাব খাটিয়ে অন্যায় ভাবে জমিটি দখলে নিতে চাচ্ছে।

নিম্নে বর্ণিত জমি,

খরিদ সূত্রে শান্তি রায়ের অংশ ও বায়না সূত্রে কান্তি রায়ের অংশের মালিক-
এম আই ফারুক আহমেদ (সাংবাদিক)
মো : অবিদ মিয়া সরকার, সর্বসাং ধারাভাঙা

মৌজা : – বাড়াইল
জে, এল ন :- ০৪, সাবেক দাগ :- ১৩১, ১৩২, ১৩৩
হাল দাগ :- ৩৩০, বিএস – খতিয়ান :- ৮১৯
নামজারী খতিয়ান :- ২৩৩৭নং এর দখলীয় ভূমির মালিক বটে।

এবং বায়না সূত্রে কান্তি রায়ের অংশ বাড়াইল মৌজার একই দাগ-খতিয়ানের ৩.৫৬ (তিন শতক ছাপান্ন পয়েন্ট) দখলীয় ভূমির মালিকও বটে।

উল্লেখ্য যে, সলিমগঞ্জ বাজারের ৩৩০ দাগের জমি নিয়ে দীর্ঘদিন দরে মামলাসহ জামেলা চলছে এবং উক্ত জমির উপর আদালতের নিশেধাজ্ঞা জারিসহ মামলা চলমান। এমনতাবস্থায় ৩৩০ দাগের জমিটি ক্রয়-বিক্রয় করে যেন কেউ আর্থিক ক্ষতি গ্রস্থ না হন সেদিকে সকলের খেয়াল রাখা প্রয়োজন। উক্ত জমি ক্রয় করে বিপদে পড়লে এর দায় ভার কেউ নিবেনা। এই জন্য ৩৩০ দাগের জমিটি ক্রয় না করে শতর্ক থাকার অনুরোধ করেছেন – এম আই ফারুক আহমেদ ( সাংবাদিক ) ও মো. অবিদ মিয়া সরকার। সলিমগঞ্জ বাজার, নবীনগর, ব্রাক্ষণবাড়িয়া।

উক্ত জমি সংক্রান্ত বিষয়ে বিস্তারিত জানতে মোবাইল করুন :- 01711 37 92 01,- 01727 63 92 47
……”জনস্বার্থে প্রকাশ করা হলো”…!…

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com