সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:২৫ অপরাহ্ন
এর আগে ২০২০ সালে ১৩ ফেব্রুয়ারি সরকারি টাকা কোষাগারে জমা না দেওয়ায় মিজানকে গ্রেফতার করে দুদক। এরপর পাওনা টাকা পরিষদের সময় চেয়ে হাইকোর্ট থেকে তিনি জামিন নেন। এদিকে আত্মসাত ঘটনায় তদন্ত শুরু হলে তিনি দুই কিস্তিতে জেলা পরিষদের কোষাগারে ১৩ লাখ টাকা ফেরত দেন। তবে অর্থ আত্মসাতের ঘটনা প্রমাণিত হলে ২০২১ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর জেলা পরিষদ থেকে তাকে বরখাস্ত করা হয়।
আইনজীবী খন্দকার মজিবর রহমান জানান, অর্থ আত্মসাতের ঘটনায় দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারি পরিচালক তরুণ কান্তি ঘোষ বাদী হয়ে মামলা করেন।
২০১২-১৩ থেকে ২০১৫-১৬ অর্থবছরে মিজানুর রহমান দরপত্র সিডিউল বিক্রি, ইজারা বাবদ খাস আদায় ও অননুমোদিত ভ্রমণ ভাতা বাবদ প্রায় ৫৯ লাখ ৩৪ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন। তদন্তে তার বিরুদ্ধে আরও প্রায় এক কোটি টাকা আত্মসাতের বিভিন্ন তথ্য পাওয়া যায়।