শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৪৬ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
তীব্র গরমে পথচারীদের সুপেয় পানি সরবরাহ করছে ফায়ার সার্ভিস। কালের খবর সাতক্ষীরার কালিগঞ্জে এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করে পশুদের স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ফেলছে। কালের খবর সমাজে “শান্তি স্থাপন ও সহিংসতা নিরসনে — সাতক্ষীরায় তাপদাহে রিকশাচালকদের মাঝে পানি ও স্যালাইন বিতারণ। কালের খবর প্রচণ্ড তাপদাহে পুড়ছে বাগান, ঝরছে আম, শঙ্কায় চাষীরা। কালের খবর ট্রাফিক-ওয়ারী বিভাগ যানচলাচল স্বাভাবিক রাখতে কাজ করছে। কালের খবর মারামারি দিয়ে শুরু হলো ‘খলনায়ক’দের কমিটির যাত্রা। কালের খবর কুতুবদিয়ার সাবেক ফ্রীডম পার্টির নেতা আওরঙ্গজেবকে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন। কালের খবর সাতক্ষীরায় লোনা পানিতে ‘সোনা’ নষ্ট হচ্ছে মাটির ভৌত গঠন। কালের খবর সড়ক প্রশস্তকরণের কাজে অনিয়মের মহোৎসব। কালের খবর
অনাহারে-অর্ধহারে কাটছে লৌহজং এর ১০ ইউনিয়ন বাসীর। কালের খবর

অনাহারে-অর্ধহারে কাটছে লৌহজং এর ১০ ইউনিয়ন বাসীর। কালের খবর

লৌহজং থেকে শেখ মো:সোহেল রানা, কালের খবর : লৌহজং ১০টি উইনিয়নের নিম্ন আয় এবং মধ‍্যবিওদের দিন কাটছে অনাহারে অর্ধহারে:১০টি ইউনিয়ন নিয়ে লৌহজং উপজেলা উইনিয়ন সমূহ(১)বেজগাও(২)কুমারভোগ (৩)হলদিয়া(৪)মেদিনীমন্ডল(৫)কনকসার(৬)লৌহজংতেউটিয়া (৭)খিদিরপাড়া(৯)গাওদিয়া(১০)কলমা। সর্বনাশা পদ্মার ছোবলে শিকার ৬টি ইউনিয়ন লাখে মানুষ আরও আছে ৪টি আশ্রয় প্রকল্প১১০টি পরিবারের মানুষ।পদ্মার বিলীন হয়ে যাওয়া মানুষ গুলো আশ্রয় নিয়েছে ভিন্ন ইউনিয়নে,বেশীর ভাগ মানুষ নিম্ন আয়ের কিছু আছে মধ্যেবিও। যারা প্রবাসী আয়ের টাকা পরিবারের খরচ চলে।কিছু আছে ভূমিহীন ভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে বসবাস করে।অনেকের সাথে আলোচনা করে জানাযায় ২০মার্চ করোনা ভাইরাসের প্রাদূভাবে কর্মহীন মানুষের মাজে লৌহজং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ কাবিরুল ইসলাম খান ও সহকারী কমিশনার (ভূমি)মু.রাশেদজ্জামান কিছু সংখ্যা পরিবারের ১০কেজি চাউল,তেল,লবন,সাবান,আলু,চিনিও মাস্ক নিত্য প্রয়োজনীয় দিয়েছেন।বিওশালী ব‍্যাক্তিবর বিভিন্নভাবে খাদ‍্য ও অর্থ দিয়েছে কিন্তু অনেকে সহয়তা কথা স্বীকার করলেও অনেক অস্বীকার করেছেন।সালেহা বেগম(কুমারভোগ) করোনা শুরুতে ১০কেজি চাউল পেয়েছে স‍্যারেরা দিয়েছে।তারপর কেউ আমাদের কোন খোঁজ খবর নেননি।আমার স্বামী মারা গেছে।ছেলে আছে বিদেশ টাকা দিতে পারে না।এখন খেতে পারি না।চেয়ারম‍্যান আমাদের আইডি কার্ড নিয়েছে কোন সাহায্য সহযোগিতা করে নাই।এমদাদুল(হলদিয়া)বলেন আমরা গরীব মানুষ দিনমজুর কাজ করতাম করোনার ভাইরাসের কারণে সব কাজ বন্ধ।ঘরে চাল নাই অনাহারে দিন কাটে।এ পর্যন্ত যারা খাদ্য সহয়তা দিয়েছে সে গুলো খুবই সামান্য।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com