বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:০৭ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
পরিবেশ সংরক্ষণ ও মানবাধিকার সাংবাদিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক বিশ্ব মানবাধিকার দিবস ২০২৪ পালিত। কালের খবর হিন্দু শিক্ষককে দেয়া হল জানাজা! কালের খবর পররাষ্ট্র নীতি : চিরবন্ধু চিরশত্রু রাস্ট্র বলে কিছু নেই। কালের খবর মাটিরাঙ্গায় বেগম রোকেয়া দিবস পালিত। কালের খবর মাটিরাঙ্গায় ‘বাঁশরী ওয়াদুদ’ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন। কালের খবর দিনাজপুরে যাত্রীবাহী বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষে নিহত-৪ ও আহত ২০-২২জন। কালের খবর তথ্যসন্ত্রাস নিয়ে যে সতর্কবার্তা দিলেন জাতীয় মসজিদের খতিব। কালের খবর ঈশ্বরগঞ্জে চুরির ঘটনায় হামলা ভাংচুর লুটপাট। কালের খবর শান্তি ,বড়ই প্রশান্তিময় একটি শব্দ। কালের‌ খবর। ডেমরায় বুলডোজার দিয়ে ৫ লাখ টাকার মালামালসহ মালিকানা মার্কেটের দোকান গুড়িয়ে দিলো সওজের অর্থ লোভী কর্মকর্তা। কালের খবর
ঈদের সিনেমা নিয়ে আমার এখন কোনো পরিকল্পনা নেই্ : অপু বিশ্বাস। কালের খবর

ঈদের সিনেমা নিয়ে আমার এখন কোনো পরিকল্পনা নেই্ : অপু বিশ্বাস। কালের খবর

এম আই ফারুক, কালের খবর :
এম আই ফারুক : ঢাকাই চলচ্চিত্রের ‘বিউটি কুইন’খ্যাত অভিনেত্রী অপু বিশ্বাস। এক দশকেরও বেশি সময়ে প্রায় ১০০টি সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। দর্শককে উপহার দিয়েছেন বেশ কিছু ব্যবসাসফল সিনেমা। চলচ্চিত্রে পা রাখার পর থেকে প্রতিবছর তার অভিনীত সিনেমা ঈদে মুক্তি পেয়েছে। তবে গত কয়েক বছর অপু অভিনীতি কোনো সিনেমা ঈদে মুক্তি পাচ্ছে না।

এ প্রসঙ্গে অপু বিশ্বাস কালের খবরকে বলেন, ‘সিনেমায় আসার পর থেকেই প্রতি ঈদে আমার সিনেমা মুক্তি পেত। পারিবারিক কারণে নিজেকে গুটিয়ে ফেললাম। দুই বছর কাজ করতে পারিনি। কেন পারিনি আপনারা জানেন। ফলে এখন আমার সিনেমাও নেই। সর্বশেষ আমার ‘পাঙ্কু জামাই’ ও ‘রাজনীতি’ মুক্তি পেয়েছে। এবারও আমার সিনেমা ‘শ্বশুরবাড়ি জিন্দাবাদ’ মুক্তি দেয়ার ইচ্ছে ছিলো। কিন্তু কিছু কারণে সেটা সম্ভব হলো না। আশা করছি কোরবানীর ঈদে ছবিটি মুক্তি পাবে।’

অপু আরো বলেন, ‘স্বাভাবিক কারণে ঈদের সিনেমা নিয়ে আমার এখন কোনো পরিকল্পনা নেই্। আমার শত ব্যস্ততা ছেলে আব্রাহাম খান জয়কে নিয়ে। একটা কথা বলে রাখি, ওকে নিয়ে ঈদে সেভাবে আমি কিছু ভাবি না। কারণ প্রতিদিনই ওর সঙ্গে আমার ঈদের দিন মনে হয়।’

ছোটবেলার ঈদের স্মৃতি এখনও নাড়া দেয় এই অভিনেত্রীকে। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ঈদের আনন্দ আমি ছোটবেলা থেকেই উপভোগ করতাম। কারণ আমার বান্ধবীরা যারা ছিল তাদের সঙ্গে ঘুরতে বের হতাম। আমাকে স্কুলে একা পাঠাতো না। মা অথবা কাকা স্কুলে দিয়ে আসতো। ঈদের দিন স্বাধীনভাবে ঘুরতে পারতাম। ওই একদিনের আনন্দ রাখার জায়গা পেতাম না। খুব বেশি ভালো লাগতো রিকশায় বান্ধবীদের সঙ্গে ঘুরতে। এক রিকশায় আমরা তিনজন ঘুরতাম। ঈদের দিন রাস্তার মোড়ে ছেলেরা স্টল বানিয়ে রাখতো। কোক বিক্রি করতো। এই পরিবেশটা সত্যি অনেক বেশি ফিল করতাম।

আমাদের বগুড়ার আলু ও দই খুব নামকরা- এটা হয়তো সবাই জানেন। একবার আমরা তিন বান্ধবী যাচ্ছিলাম। তখন ক্লাস সেভেনে পড়ি। ছেলেরা আমাদের দেখে বলল, ওই দ্যাখ- হলেন্ডার আলু যাচ্ছে। শুনে আমরা ঘুরে দাঁড়ালাম। তিন বান্ধবী রিকশা থেকে নেমে ছেলেগুলোর সঙ্গে ঝগড়া বাঁধিয়ে দিলাম। আসলে তখন ওরা বেশ ভয় পেয়ে গিয়েছিল। বুঝতে পেরে আমরাও মজা পাচ্ছিলাম। পরে আমরা জেদ দেখিয়ে দশ-বারোটা কোকের বতল নিয়ে চলে এসেছিলাম। শৈশবের ঐ সময়টা খুব মজার ছিলো। এখন একা থাকলে সেই দিনগুলোর কথা মনে পড়লে হাসি পায়।’

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com