শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:৪৮ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
সাতক্ষীরার কালিগঞ্জে এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করে পশুদের স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ফেলছে। কালের খবর সমাজে “শান্তি স্থাপন ও সহিংসতা নিরসনে — সাতক্ষীরায় তাপদাহে রিকশাচালকদের মাঝে পানি ও স্যালাইন বিতারণ। কালের খবর প্রচণ্ড তাপদাহে পুড়ছে বাগান, ঝরছে আম, শঙ্কায় চাষীরা। কালের খবর ট্রাফিক-ওয়ারী বিভাগ যানচলাচল স্বাভাবিক রাখতে কাজ করছে। কালের খবর মারামারি দিয়ে শুরু হলো ‘খলনায়ক’দের কমিটির যাত্রা। কালের খবর কুতুবদিয়ার সাবেক ফ্রীডম পার্টির নেতা আওরঙ্গজেবকে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন। কালের খবর সাতক্ষীরায় লোনা পানিতে ‘সোনা’ নষ্ট হচ্ছে মাটির ভৌত গঠন। কালের খবর সড়ক প্রশস্তকরণের কাজে অনিয়মের মহোৎসব। কালের খবর ইপিজেড থানা কমিউনিটি পুলিশিং এর উদ্যোগে আইন শৃঙ্খলা ও কিশোর গ্যাং প্রতিরোধ বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত। কালের খবর
বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার

বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার

কালের খবর  : কৃষি খাতে সবোর্চ্চ রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার এ বছর দেয়া হয়েছে ৩২ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে। এর মধ্যে ব্যক্তি পর্যায়ে ২৬ জন এবং ৬টি প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

বৃহস্পতিবার সকালে নগরীর ওসমানি স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের হাতে আনুষ্ঠানিক ভাবে এ পুরস্কার তুলে দেন।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ।

পুরস্কার বিজয়ীদের মধ্যে ৫ জন স্বর্ণ, ৯ জন রৌপ্য এবং ১৮ জন ব্রোঞ্চ পদক পেয়েছেন। কৃষিতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসাবে এ পুরস্কার দেয়া হয়।

কৃষি মন্ত্রণালয় আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বঙ্গবন্ধু কৃষি পুরস্কার ট্রাস্টের চেয়ারর্পাসন বেগম মতিয়া চৌধুরী। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দিন আবদুল্লাহ্। তিনি অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের পক্ষে বক্তব্য রাখেন যশোরের বেগম ফাতেমা ইয়াসমিন।

স্বর্ণ পদক বিজয়ীরা হলেন, মৎস্য অধিদফতর, আলহাজ মোহাম্মদ মকবুল হোসেন এমপি, নাজিমউদ্দিন চৌধুরী, অধ্যাপক ড. রাখারি সরকার এবং মো. আমিনুল ইসলাম।

রৌপ্য বিজয়ীরা হলেন, গোল্ডেন বার্ণ কিংডম প্রাইভেট লি:, ড. খান মো. মনিরুজ্জামান, মোসাম্মৎ সুলতানা ইয়াসমিন, মো. সেলিম রেজা, বেগম সালেহা ইকবাল, শওকত হোসেন, মো. ইসরাফিল আলমএমপি, মো. নাজিম উদ্দিন হায়দার এবং বেগম লাভলী ইয়াসমিন।

ব্রোঞ্চ পদক বিজয়ীরা হলেন, মেসার্স ফাতেমা এন্টার প্রাইজ, মো. বকুল হোসেন, মো. আবদুল কাদের, মো. আমজাদ হোসেন, কৃষিবিদ শেখ মো. মুজাহিদ নোমানী, মো. শহিদুল ইসলাম খান, ময়েনপুর কৃষি তথ্য ও যোগাযোগ কেন্দ্র, মো. নিজামউদ্দিন, বেগম ফাতেমা ইয়াসমিন, শিখা রাণী চক্রবর্তী, মো. বাবুল আক্তার, শেখ হুমায়ন কবির, মো. মাহফুজুর রহমান, মো. মেহেদি আহসানুল উল্লাহ্ চৌধুরী, সিঙ্গপাত মরো, বারিন্দ গালিজ কৃষি উন্নয়ন সমবায় সমিতি, শিতালিয়া সিআইজি সমবায় সমিতি লি:, সারওয়ার আলম মজুমদার বাবুল।

কৃষি গবেষণা এবং সম্প্রসারন,সমবায়িদের উদ্বৃদ্ধ করা, প্রযুক্তি আবিষ্কার, বাণিজ্যিক খামার বনায়ন এবং পশু সম্পদ ও মৎস্য খামার সম্প্রসারণে বিশেষ অবদার রাখার স্বীকৃতি হিসাবে তাদেরকে এই পুরস্কার দেয়া হয়।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সদ্য স্বাধীন দেশের কৃষি ভিত্তিক অর্থনীতির অগ্রগতির জন্য ১৯৭৩ সালে এই পুরস্কার চালু করেন। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা পর তৎকালীন সরকার এই পুরস্কার বন্ধ করে দেয়। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার পুনরায় ক্ষমতায় আসার পর বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার তহবিল আইন-২০০৯ প্রণয়নের পর এই পুরস্কার পুনরায় চলু করা হয়। এটিকে আরো গতিশীল করতে ২০১৬ সালে বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার ট্রাস্ট ল’ প্রণয়ন করা হয়।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com