বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:২৯ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
পরিবেশ সংরক্ষণ ও মানবাধিকার সাংবাদিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক বিশ্ব মানবাধিকার দিবস ২০২৪ পালিত। কালের খবর হিন্দু শিক্ষককে দেয়া হল জানাজা! কালের খবর পররাষ্ট্র নীতি : চিরবন্ধু চিরশত্রু রাস্ট্র বলে কিছু নেই। কালের খবর মাটিরাঙ্গায় বেগম রোকেয়া দিবস পালিত। কালের খবর মাটিরাঙ্গায় ‘বাঁশরী ওয়াদুদ’ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন। কালের খবর দিনাজপুরে যাত্রীবাহী বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষে নিহত-৪ ও আহত ২০-২২জন। কালের খবর তথ্যসন্ত্রাস নিয়ে যে সতর্কবার্তা দিলেন জাতীয় মসজিদের খতিব। কালের খবর ঈশ্বরগঞ্জে চুরির ঘটনায় হামলা ভাংচুর লুটপাট। কালের খবর শান্তি ,বড়ই প্রশান্তিময় একটি শব্দ। কালের‌ খবর। ডেমরায় বুলডোজার দিয়ে ৫ লাখ টাকার মালামালসহ মালিকানা মার্কেটের দোকান গুড়িয়ে দিলো সওজের অর্থ লোভী কর্মকর্তা। কালের খবর
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে’ বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা। কালের খবর

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে’ বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা। কালের খবর

 

কালের খবর ডেস্ক : 

‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ উপলক্ষে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে দলটির নেতাকর্মীরা।

আজ বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তারা।

দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, আবদুল মঈন খান, ডা এজেডএম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান, ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, আব্দুস সালাম আজাদকে নিয়ে শেরে বাংলা নগরে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

এর আগে বিএনপি ও এর অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের এবং ঢাকা মহানগর বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ ব্যানার ও ফেস্টুনসহ মিছিল নিয়ে আসতে থাকেন। এ সময় নেতাকর্মীরা বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দেন, ‘লাল সবুজের পতাকায়, জিয়া তোমায় দেখা যায়’, ‘বাংলাদেশের অপর নাম জিয়াউর রহমান’, ‘স্বাধীনতার ঘোষক জিয়া লও লও, লও সালাম’, ইত্যাদি।

পরে নেতাকর্মীরা মরহুম নেতার আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেয়।

৭ নভেম্বর ঐতিহাসিক বিপ্লব ও সংহতি দিবস। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এ দিনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। ১৯৭৫ সালের এদিনে সিপাহী-জনতার ঐতিহাসিক বিপ্লব ঘটেছিল, যা দেশের তৎকালীন রাজনীতির গতিধারা পাল্টে দিয়ে দেশ ও জাতিকে নতুন পরিচয়ে অভিষিক্ত করেছিল।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত হওয়ার পর সেনাপ্রধানের দায়িত্বে আসেন মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান। এরপর মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার খালেদ মোশাররফের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীতে একটি অভ্যুত্থানে গৃহবন্দি হন জিয়া। পরে ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর পাল্টা অভ্যুত্থানে ঢাকা সেনানিবাসের বন্দিদশা থেকে মুক্ত হন তিনি। এরপরই চলে আসেন ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই পটপরিবর্তনের পর রাষ্ট্রপতি জিয়ার নেতৃত্বে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব প্রভাবমুক্ত হয়ে শক্তিশালী সত্তা লাভ করে। গণতন্ত্র অর্গলমুক্ত হয়ে অগ্রগতির পথে এগিয়ে যায়, এই দিন থেকে বহুদলীয় গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয়। মানুষের মনে স্বস্তি ফিরে আসে।

আওয়ামী শাসনামলে দিবসটি স্বাচ্ছন্দ্যে উদযাপন করতে পারেনি বিএনপি। স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে সমাদৃত জিয়াউর রহমান বীর উত্তমকে বরং ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার নানা চেষ্টা হয়েছে। এবার দিনটিকে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের সব ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে দলটি। ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com