শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ১০:০৪ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
আ.লীগ আবার কোন নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করলে তা প্রতিহত করা হবে : মোতাহার হোসেন। কালের খবর শিক্ষা মানুষকে সুন্দর করে : আফতাব চৌধুরী। কালের খবর ওয়াদুদ ভুইয়ার শারদীয় উপহার নিয়ে মন্ডপে মন্ডপে মাটিরাঙ্গা উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ। কালের খবর মাটিরাঙ্গায় বিভিন্ন পুজা মন্ডপ পরিদর্শনে পৌর বিএনপির নেতৃবৃন্দ। কালের খবর মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগ নিয়ে কাদাছোড়াছুড়ি। কালের খবর নিত্যপণ্যের বাজার ঊর্ধ্বমুখী বিপাকে ক্রেতারা। কালের খবর বৈশ্বিক ক্ষুধা সূচকে বাংলাদেশের অবনতি। কালের খবর তারেক রহমান : তৃণমূল রাজনীতির কারিগর, নির্মাতা ও ধারক বাহক। কালের খবর কুষ্টিয়ায় শেখ হাসিনার নামে মামলা করলেন মাহমুদুর রহমান। কালের খবর মাটিরাঙ্গার বিভিন্ন পুজা মন্ডপ পরিদর্শনে খাগাড়ছড়ির ডিসি-এসপি। কালের খবর
সখীপুরে জলাবদ্ধতা নিরসনে নিজেই হাত লাগালেন পৌর মেয়র। কালের খবর

সখীপুরে জলাবদ্ধতা নিরসনে নিজেই হাত লাগালেন পৌর মেয়র। কালের খবর

 

আহমেদ সাজু, সখীপুর, কালের খবর : 
কয়েকদিনের অতিবৃষ্টির ফলে সখীপুরের পৌরএলাকায় ভয়াবহ জলাবদ্ধতার কারণে চরম জনভোগান্তি সৃষ্টি হয়েছে।
শুক্রবার (৬ইঅক্টোবর)সকালে প্রত্যক্ষদর্শী আব্দুল লতিফ মাষ্টার বাজারে জরুরি প্রয়োজনে হাঁটু সমান পানি পার হয়ে এসে দেখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু হানিফ আজাদ পৌর মেয়র নিজেই ড্রেনেজের কাজ তার পরিছন্ন কর্মীদের নিয়ে পানি অপসারণের চেষ্টা করছে।সারাদেশের ন্যায় অতিবৃষ্টির ফলে পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডের বসতঘরে পানি ঢুকে এবং রাস্তার ব্যাপক ক্ষতি হয়।সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, পৌরএলাকার মহিলা কলেজ রোডে আনোয়ার হোসেনের একটি সারের দোকানে পানি ঢুকে প্রায় লক্ষাধিক টাকার সার গলে যায়।তাছাড়া ঢাকা রোডে সিমেন্টের দোকান এবং বিভিন্ন মনোহারি দোকান প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত পানি জমে থাকতে দেখা গেছে। রেনাজ হল রোডের ব্যবসায়ী ছানোয়ার হোসেন জানান,রাতে এতো বৃষ্টির চিন্তায় ঠিকমত ঘুমাতে পারিনি। তাই খুব ভোরে এসে দেখি দোকানের সামনে পানি ছুঁই ছুঁই। পৌরসভার পানি নিষ্কাশন নিয়ে মন খারাপ থাকলেও, খানিকটা পরে দেখি মেয়র কর্মীদের নিয়ে ড্রেনের ময়লা পরিস্কার করে পানি বের করার চেষ্টা করছে।
এবিষয়ে সখীপুর পৌরসভার মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু হানিফ আজাদ পৌরবাসীদের সৃষ্ট জলাবদ্ধতায় ভোগান্তির কথা স্বীকার করেন।সারাদেশে অতিমাত্রায় বৃষ্টি হওয়ায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।প্রতিবেদকের সাথে কথা হলে তিনি জানান, ভোগান্তি দূর করতে আমি এবং আমার লোকজন সকাল থেকেই কাজ করছে।ইতিমধ্যে অধিকাংশ এলাকায় পানি নেমে পড়েছে।তিনি আরও জানান, পৌরসভার কয়েকটি ড্রেনেজের কাজ প্রায় শেষের দিকে। এসব উন্নয়ন দৃশ্যমান হলে পৌরবাসীর সমস্যা দূর হবে।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com