বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ০১:৪৮ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
সাংবাদিকতার হুমকি দেশের জন্য অকল্যাণকর। কালের খবর : মাটিরাঙ্গা সরকারি ডিগ্রি কলেজে ১ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত। কালের খবর রায়পুরায় ৩১ দফা গণতন্ত্রের সনদ : কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা শ্যামল। কালের খবর খাগড়াছড়ি পাজেপ চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরাকে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ। কালের খবর নবীনগর-কড়ইকান্দি-আড়াইহাজার রাস্তাটি খুব শীঘ্রই উদ্বোধন করা হবে : ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। কালের খবর বিএনপি নেতা নবী উল্লাহ নবীর সুস্থতা কামনায় মসজিদে রাসুল (সা:) জামে মসজিদে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত। কালের খবর খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রম শুরু। কালের খবর মাটিরাঙ্গা সরকারি কলেজ অধ্যক্ষের বিদায় ও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব গ্রহণ। কালের খবর পরিবেশ সংরক্ষণ ও মানবাধিকার সাংবাদিক ফাউন্ডেশন কতৃক বিশ্ব পরিবেশ দিবস ২০২৫ পালিত। কালের খবর মাটিরাঙ্গা পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ড মহিলা দলের কাউন্সিল সম্পন্ন। কালের খবর
বাঞ্ছারামপুরে অপহরণ মামলার আসামি রাছেলকে অর্থের স্বার্থে ছেড়ে দিলো এসআই মনিরুল । কালের খবর

বাঞ্ছারামপুরে অপহরণ মামলার আসামি রাছেলকে অর্থের স্বার্থে ছেড়ে দিলো এসআই মনিরুল । কালের খবর

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি, কালের খবর :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে নবম শ্রেণীর এক স্কুলছাত্রী অপহরণের ৪ দিন পেরিয়ে গেলেও তাকে উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ। তবে আসামিকে আটকের পর মাঝপথে এসে তাকে ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার এসআই মনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে।

এছাড়া থানায় অভিযোগ করায় আসামিদের হুমকি ও ভয়ভীতির কারণে এলাকা ছাড়া মামলার বাদী স্কুলছাত্রীর মা শায়েস্তারা বেগম।

এ ঘটনায় পরদিন মেয়ের মা বাদী হয়ে ৬ জনকে আসামি করে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

বাঞ্ছারামপুর থানার এসআই মনিরুল ইসলাম গত শুক্রবার রাতে বিষ্ণুরামপুর গ্রামে অভিযান চালিয়ে তার বাড়ি থেকে অভিযুক্ত রায়হানের বড়ভাই রাছেল আহাম্মদকে আটক করে। অভিযোগে রাছেল আহম্মদের নাম থাকা সত্ত্বেও তাকে আটকের পর গাড়িতে তুলে থানায় না এনে পথের মধ্যে সমঝোতা করে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে এসআইয়ের বিরুদ্ধে।

এ ব্যাপারে বাদী ছাত্রীর মা বলেন, আমি থানায় একটা মামলা জমা দিছি। পরে থানার মনির দারোগা শুক্রবার রাতে আমার মামলার আসামি রাছেলকে তার বাড়ি থেকে আটক করে রাস্তায় নিয়ে ছেড়ে দেয়। আমার মেয়েকে ওরা (অপহরণকারী) মেরে ফেলেছে নাকি জীবিত রাখছে, কোনো কিছুই বলতে পারছি না। আসামিদের ভয়ে আমি এলাকা ছাড়া। বাড়ি যেতে পারছি না। পুলিশ আসামিদের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না।

এ বিষয়ে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার এসআই মনিরুল ইসলাম বলেন, অপহরণের ঘটনায় অভিযোগ পেয়ে শুক্রবার রাতে প্রধান অভিযুক্তের বাড়িতে গিয়েছিলাম। এসময় তার বড়ভাই রাছেল আমাদের সঙ্গে কথা বলতে এসেছিলেন। তাকে আমরা আটক করিনি, তবে তাকে চাপ দিয়েছি মেয়েটাকে উদ্ধার করে দিতে। এখন সে ঢাকায় আছে। যেহেতু তাকে আটক করিনি তাই ছেড়ে দেওয়ার প্রশ্ন আসে কীভাবে।

অভিযোগে রাছেলের নাম রয়েছে কিনা- জানতে চাইলে তিনি বলেন, অভিযোগে তার নাম আছে এটা সত্য; তবে ঢাকা থেকে সে নিয়মিত আমার সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে।

এ বিষয়ে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ওসি রাজু আহাম্মেদ জানান, অভিযোগ পেয়ে এসআই মনিরকে পাঠিয়েছিলাম। তবে কাউকে আটক করে ছেড়ে দেওয়ার বিষয়টি আমার জানা নেই।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com