রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ০৪:০০ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
শান্তি পরিবহনের চাপায় নারী নিহত। কালের খবর ভোরবেলা স’হবা’স করার ৭টি অবিশ্বাস্য উপকারিতা জেনে নিন। কালের খবর বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মুনাফ কে রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক মর্যাদায় চিরবিদায় দিলো প্রশাসন সহ এলাকাবাসী। কালের খবর একজন আদর্শ শিক্ষকের গুণাবলি গুলি কী কী হওয়া উচিত। কালের খবর সবুজবাগের ৭৩নং ওয়ার্ডে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রম অনুষ্ঠিত। কালের খবর আগামীর বাংলাদেশ হবে জুলুম নির্যাতন ও অন্যায় দুর্নীতিমুক্ত নতুন বাংলাদেশ মাওলানা : আবদুল হালিম। কালের খবর সাংবাদিকতার হুমকি দেশের জন্য অকল্যাণকর। কালের খবর : মাটিরাঙ্গা সরকারি ডিগ্রি কলেজে ১ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত। কালের খবর রায়পুরায় ৩১ দফা গণতন্ত্রের সনদ : কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা শ্যামল। কালের খবর খাগড়াছড়ি পাজেপ চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরাকে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ। কালের খবর
লালমনিরহাটে স্ত্রী’র বিরুদ্ধে থানায় স্বামী নির্যাতনের অভিযোগ। কালের খবর

লালমনিরহাটে স্ত্রী’র বিরুদ্ধে থানায় স্বামী নির্যাতনের অভিযোগ। কালের খবর

পরিমল চন্দ্র বসুনিয়া,লালমনিরহাট প্রতিনিধি, কালের খবর : লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার দক্ষিন গড্ডিমারী গ্রামের আহাম্মদ শরিফ নামে এক কাপড় ব্যবসায়ী তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ তুলেছেন। ওই কাপড় ব্যবসায়ী নির্যাতন থেকে বাঁচতে তার স্ত্রী রোকেয়া বেগম মায়া’র বিরুদ্ধে স্থানীয় থানায় একটি অভিযোগও করেছেন। ওই অভিযোগ পত্রে স্ত্রীর পাশাপাশি তার পুত্র, মেয়ে, শ্যালক ও ভায়রাকে আসামীকেও আসামী করা হয়েছে।

হাতীবান্ধা থানা সুত্রে জানা গেছে, হাতীবান্ধা শহরের কাপড় ব্যবসায়ী ও দক্ষিন গড্ডিমারী গ্রামের নছের উদ্দিনের পুত্র আহাম্মদ শরিফ থানায় তার স্ত্রী, পুত্র আহসান হাব্বি মোজাহিদ, মেয়ে আসমাইল হুসনা সোনিয়া, শ্যালক আঃ ছালাম রোকন ও ভায়রা কোরবান আলীকে আসামীকে করে একটি অভিযোগ দিয়েছেন। তার আগে তার স্ত্রী রোকেয়া বেগম মায়া বাদী হয়ে হাতীবান্ধা থানায় আহাম্মদ শরিফের বিরুদ্ধেও একটি মামলা দায়ের করেন।

আহাম্মদ শরিফ তার অভিযোগ পত্রে দাবী করেন, বিয়ের পর থেকেই তার স্ত্রী রোকেয়া বেগম মায়া তাকে নানা সময় শারীরিক নির্যাতন করেন। স্ত্রী রোকেয়া বেগম মায়া জোর পুর্বক তার কাছে জমি কবলা করে চায়। এ ঘটনায় তার স্ত্রীকে তার পুত্র, মেয়ে, শ্যালক ও ভায়রা সহযোগিতাও করেন। তাদের নির্যাতন থেকে বাঁচতে গত ৫ মে আহাম্মদ শরিফকে আদালতের মাধ্যমে স্ত্রী রোকেয়া বেগম মায়াকে তালাক প্রদান করেন। কিন্তু তারপরও গত ১১ জুন তাকে নির্যাতন করেন স্ত্রী, পুত্র, মেয়ে, শালক ও ভায়রা।
আহাম্মদ শরিফ বলেন, আমাকে শুধু আমার স্ত্রী নয়, আমার ছেলেও কয়েক বার নির্যাতন করেছেন এলাকায় গেলে শত শত মানুষ সাক্ষী দিবেন।

তবে আহাম্মদ শরিফের এসব অভিযোগ অস্বীকার করে তার রোকেয়া বেগম মায়া বলেন, আমার স্বামী ২য় বিয়ের অনুমতি চেয়ে ছিলেন। অনুমতি না দেয়ায় আমাকে নির্যাতন করেন ।

হাতীবান্ধা থানার ওসি ওমর ফারুক বলেন, ইতোমধ্যে সহকারী পুলিশ সুপারসহ আমি সরেজমিন তদন্ত করেছি। পুরো বিষয়টি আরো অধিকতর তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com