শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:০৫ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
এক দফার আন্দোলনকে ব্যর্থ করতে বর্তমান যুবদল সরকারের সাথে আঁতাত করেছিল : অভিযোগ সাবেক নেতাদের। কালের খবর রোববার ৫ নির্দেশনায় খুলছে স্কুল-কলেজ, , বন্ধ থাকবে প্রাক-প্রাথমিক। কালের খবর সিরাজগঞ্জে খিরা চাষে লাভবান কৃষক, খিরা যাচ্ছে সারাদেশে। কালের খবর তীব্র গরমে পথচারীদের সুপেয় পানি সরবরাহ করছে ফায়ার সার্ভিস। কালের খবর সাতক্ষীরার কালিগঞ্জে এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করে পশুদের স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ফেলছে। কালের খবর সমাজে “শান্তি স্থাপন ও সহিংসতা নিরসনে — সাতক্ষীরায় তাপদাহে রিকশাচালকদের মাঝে পানি ও স্যালাইন বিতারণ। কালের খবর প্রচণ্ড তাপদাহে পুড়ছে বাগান, ঝরছে আম, শঙ্কায় চাষীরা। কালের খবর ট্রাফিক-ওয়ারী বিভাগ যানচলাচল স্বাভাবিক রাখতে কাজ করছে। কালের খবর মারামারি দিয়ে শুরু হলো ‘খলনায়ক’দের কমিটির যাত্রা। কালের খবর
নকল-ভেজাল আর নিম্নমানের ঔষধে ঠকছে যশোরের মানুষ। কালের খবর

নকল-ভেজাল আর নিম্নমানের ঔষধে ঠকছে যশোরের মানুষ। কালের খবর

যশোর প্রতিনিধি, কালের খবর :

ছোট বড় সব বয়সের মানুষ অসুস্থ হলে সুস্থ হবার জন্য ছুটে যান চিকিৎসকের কাছে। চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন নিয়ে ছুটতে হয় ঔষধের দোকানে। জীবন বাঁচাতে নির্ভেজাল ঔষধ সেবন প্রয়োজন। কিন্তু ঔষধে কি কেউ ভেজাল করতে পারে।হ্যা,নকল-ভেজাল আর নিম্নমানের ওষুধে যশোরের সাধারণ মানুষ প্রতারণার শিকার হচ্ছেন। চিকিৎসক, ওষুধ কোম্পানি এবং ফার্মেসি মালিকদের যোগসাজশে এই অবস্থা চলছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
বিভিন্ন সূত্র বলছে, ইউনানি, আয়ুর্বেদ ও হার্বাল কোম্পানির পাশাপাশি অ্যালোপ্যাথিক, চীন ও জিনজিরা কোম্পানির ওষুধে যশোরের বাজার এখন সয়লাব। ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর এসব অভিযোগ স্বীকার করলেও বাজার সয়লাবের অভিযোগ মানতে নারাজ। তারা বলছেন লুকিয়ে-চুরিয়ে কিছু অনৈতিক কারবার চলছে।
সূত্র জানায়, একশ্রেণির চিকিৎসক অসুদপায় অবলম্বন করে অখ্যাত কোম্পানির ওষুধ প্রেসক্রিপশন করছেন। এসব ওষুধের বেশির ভাগই ‘পট’ বা প্লাস্টিক কৌটার। কিছু ওষুধ আছে স্লিপ বা পাতা, বোতল এবং ক্যাপসুল ফর্মেও। যশোর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের সামনের এবং বঙ্গবাজারের কিছু ফার্মেসিতে এসব ওষুধের দেদার বিকিকিনি হয়। মূলত ফুড সাপ্লিমেন্ট হিসেবে এসব ওষুধের জনপ্রিয়তা রয়েছে। বিশেষত ভিটামিন, ক্ষুধামন্দা, চোখের জ্যোতি বাড়ানো, কাশি, হজমশক্তি এবং যৌনরোগের মহৌষধ হিসেবে এসব ওষুধ চিকিৎসকরাই লিখছেন।

২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মো. আক্তারুজ্জামান বলেন, গরিবরা খুব অল্প টাকায় ওষুধ কেনেন। তাদের পুঁজি করে এসব ওষুধ লেখা ঠিক না।

ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের যশোর কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. নাজমুল হাসান বলেন, ওষুধের গুণমান সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার জন্য বাজার থেকে উত্তোলন করে টেস্টিংয়ের জন্য নিয়মিত পাঠানো হচ্ছে।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com