রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:০২ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
মাদারীপুরে ময়না তদন্তের জন্য লাশ উত্তোলনে দুই পরিবারেরই আপত্তি। কালের খবর মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলায় শিকারমঙ্গল মিনি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত। কালের খবর “পতিত স্বৈরাচার ও তার দোসরদের পুনর্বাসনের যেকোনো অপচেষ্টা জনগণ রুখে দেবে”-সাবেক এমপি শাহজাহান চৌধুরী। কালের খবর সড়ক দূর্ঘটনায় উপজেলা ছাত্রদল নেতা নিহত। কালের খবর সীতাকুণ্ডে আওয়ামী ব্যবসায়ী নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও মার্কেট ভাংচুরের অভিযোগ। কালের খবর নবীনগরে গ্রীষ্মকালীন তরমুজ চাষে আগ্রহ বাড়ছে কৃষকদের। কালের খবর দুই হাজার নেতা কর্মী গণ সংবর্ধনা দিলো বিএনপি নেতা তজু মিয়াকে। কালের খবর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ছেলে জ্যোতি যেসব অপকর্মের হোতা ছিলেন। কালের খবর পরিস্থিতির স্বার্থে নাহিদের ‘বোন’ পরিচয় দিয়েছিলাম : ফাতিমা। কালের খবর কক্সবাজারে নারীকে কান ধরিয়ে ওঠবস করানো সেই যুবক ডিবি হেফাজতে। কালের খবর
গোপালগঞ্জে দুই লাখ শিশু ধুয়ে দিল বাবা-মায়ের পা। কালের খবর

গোপালগঞ্জে দুই লাখ শিশু ধুয়ে দিল বাবা-মায়ের পা। কালের খবর

গোপালগঞ্জ থেকে নাইমুল ইসলাম নাইম, কালের খবর  : গোপালগঞ্জের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মা-বাবাদের পা-ধোয়া কর্মসূচি পালিত হায়েছে। ‘গুরুজনে কর নতি’-এই স্লোগানকে সামনে রেখে কর্মসূচিতে জেলার ১১০০ প্রাথমিক বিদ্যালয়, উচ্চ বিদ্যালয় ও মাদ্রাসার প্রায় দুই লাখ শিক্ষার্থী অংশ নেয়।

রবিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় একযোগে জেলার সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এই কর্মসূচি পালন করা হয়। এর আগে স্ব-স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংক্ষিপ্ত আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়।

এসব আলোচনাসভায় শহরের যুগশিখা স্কুলে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোখলেসুর রহমান সরকার , বিণাপাণি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান নিরুনাহার ইউসুফ, বিণাপাণি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শিক্ষা ও আইসিটি মোসাম্মদ শাম্মী আক্তার, এসএম মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ও প্রথামিক বিদ্যালয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শান্তিমণি চাকমা উপস্থিত ছিলেন।

এ ছাড়া জেলা শহরের গোপালগঞ্জ আইডিয়াল একাডেমি, সোনালী স্বপ্ন একাডেমিসহ জেলা ও উপজেলা ও গ্রামের বিদ্যালয় গুলোতে এই কর্মসূচি পালিত হয় বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট দপ্তরের প্রধানরা।

এ কর্মসূচি জেলাব্যাপী ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে দাবি করে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোখলেসুর রহমান সরকার বলেন, জেলার প্রায় দুই লাখ শিক্ষার্থী বাবা-মায়ের পা ধোয়া অনুষ্ঠানে যোগ দেয়। শিশুদের মৌখিক উপদেশে প্রত্যাশিত ফল পাওয়া যায় না। এ জন্য মাতা-পিতা, শিক্ষক ও গুরুজনের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের এটি ব্যবহারিক কার্যক্রমের আয়োজন করা। এতে প্রতিটি কোমলমতি শিক্ষার্থীর মনে পিতা-মাতা, শিক্ষক ও গুরুজনদের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান প্রদর্শনের মানসিকতা গড়ে উঠবে।

গত বছর থেকে গোপালগঞ্জ জেলার সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এ অনুষ্ঠান শুরু করা হয়।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com