শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:২২ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
সমাজে “শান্তি স্থাপন ও সহিংসতা নিরসনে — সাতক্ষীরায় তাপদাহে রিকশাচালকদের মাঝে পানি ও স্যালাইন বিতারণ। কালের খবর প্রচণ্ড তাপদাহে পুড়ছে বাগান, ঝরছে আম, শঙ্কায় চাষীরা। কালের খবর ট্রাফিক-ওয়ারী বিভাগ যানচলাচল স্বাভাবিক রাখতে কাজ করছে। কালের খবর মারামারি দিয়ে শুরু হলো ‘খলনায়ক’দের কমিটির যাত্রা। কালের খবর কুতুবদিয়ার সাবেক ফ্রীডম পার্টির নেতা আওরঙ্গজেবকে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন। কালের খবর সাতক্ষীরায় লোনা পানিতে ‘সোনা’ নষ্ট হচ্ছে মাটির ভৌত গঠন। কালের খবর সড়ক প্রশস্তকরণের কাজে অনিয়মের মহোৎসব। কালের খবর ইপিজেড থানা কমিউনিটি পুলিশিং এর উদ্যোগে আইন শৃঙ্খলা ও কিশোর গ্যাং প্রতিরোধ বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত। কালের খবর শাহজাদপুরে গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে উড়ে গেল সি লাইন বাসের ছাদ, ১জন নিহত। কালের খবর
সুনামগঞ্জ-১ : আওয়ামী লীগ-বিএনপির এক ডজনেরও বেশি নেতা দলীয় টিকিট চান।

সুনামগঞ্জ-১ : আওয়ামী লীগ-বিএনপির এক ডজনেরও বেশি নেতা দলীয় টিকিট চান।

কালের খবর, সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি  : ধর্মপাশা, তাহিরপুর, জামালগঞ্জ ও মধ্যনগর নিয়ে গঠিত জেলার সবচেয়ে বড় আসনটি হলো সুনামগঞ্জ-১। জলমহাল, বালুমহাল, শুল্ক স্টেশন থাকায় এ আসনে সংসদ সদস্য হলে টাকা হাওয়ায় ওড়ে—এমন কথা চালু আছে।

তাই এ আসনে বরাবরই সংসদ সদস্য হতে চান অনেকেই। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এবং বর্তমানে সংসদের বাইরে থাকা বিএনপির এক ডজনেরও বেশি নেতা দলীয় টিকিটে প্রার্থী হতে চান।
আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, টানা দুইবার সংসদ সদস্য হওয়ায় নির্বাচনী এলাকায় অবকাঠামোগত উন্নয়নের কারণে আলোচনায় আছেন বর্তমান সংসদ সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন রতন। তবে দলের স্থানীয় নেতাকর্মীদের অনেকের সঙ্গে তাঁর দূরত্ব তৈরি হয়েছে। জেলা আওয়ামী লীগ নিয়ন্ত্রিত কমিটির নেতাকর্মীদের তাঁর বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে দেখা গেছে। অন্যদিকে বিএনপিতেও রয়েছে নানা বলয়, উপবলয়।

আওয়ামী লীগ : সুনামগঞ্জ-১ আসন আওয়ামী লীগের একটি গুরুত্বপূর্ণ আসন হিসেবে পরিচিত। ১৯৭৯, ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিতর্কিত নির্বাচন ও ২০০১ সালের নির্বাচন বাদ দিলে প্রায় সব সংসদেই প্রতিনিধিত্ব করেছে আওয়ামী লীগ। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের বাঘা বাঘা নেতাকে টপকে মনোনয়ন পেয়ে যান রাজনীতিতে একেবারেই অপরিচিত প্রকৌশলী মোয়াজ্জেম হোসেন রতন।

নির্বাচিত হয়ে চমক দেখান তিনি। ২০১৪ সালের নির্বাচনেও তিনি জয়লাভ করেন।
নেতাকর্মীরা জানায়, টানা দুই মেয়াদ সংসদ সদস্য থাকার সুবাদে মোয়াজ্জেম হোসেন রতন এলাকায় দৃশ্যমান নানা উন্নয়ন করেছেন। তবে দলের প্রকৃত নেতাকর্মীদের বদলে একটি সুবিধাবাদী গোষ্ঠী সুবিধা পাচ্ছে বলে অভিযোগ আছে।

অন্যদিকে সম্প্রতি জেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে মোয়াজ্জেম হোসেন রতনের সমর্থকরা উপেক্ষিত থাকায় দলীয় মনোনয়ন বোর্ডে পাঠানো তৃণমূলের প্রতিবেদনে তাঁর নাম বাদ পড়তে পারে—এমন আশঙ্কা করছে তাঁর সমর্থক নেতাকর্মীরা। অবশ্য এলাকায় দৃশ্যমান উন্নয়নের কারণে তিনি দলীয় হাইকমান্ডের বিবেচনায় আছেন বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছে।

সংসদ সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন রতন বলেন, ‘এই আসন ছিল সুনামগঞ্জের একটি অবহেলিত আসন। আমি নির্বাচিত হয়ে দৃশ্যমান উন্নয়ন করেছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী উদার হাতে এলাকার উন্নয়নের জন্য আমাকে সহযোগিতা করেছেন। জেলার অন্য আসনে যে বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে, তুলনামূলক তিনি আমাকে বেশি বরাদ্দ দিচ্ছেন। আমি স্থানীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের পরামর্শে রাস্তাঘাট, কালভার্ট, শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানসহ নানা ক্ষেত্রে উন্নয়ন করেছি। এবারও জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে তাঁর উন্নয়নের মহাসড়কে সঙ্গী করবেন বলে আমি বিশ্বাস করি। ’

বর্তমান সংসদ সদস্য ছাড়াও এ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন লড়াইয়ে আছেন সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ রফিকুল হক সোহেল। গত নির্বাচনে মনোনয়ন চেয়ে ব্যর্থ হন তিনি। এরপর তিনি নির্বাচন করেন, যদিও আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোয়াজ্জেম হোসেন রতনের কাছে পরাজিত হন। এর আগেও তিনি এ আসনে বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগের মনোনয়নে নির্বাচন করেন। ১৯৯৬ সালে তিনি আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত হন। এবার তিনি শেষ পর্যন্ত মাঠে থাকবেন কি না, তা নিয়ে অনিশ্চয়তার কথা শোনা যাচ্ছে।

এ ছাড়া মাঠে সক্রিয় আছেন কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামীমা শাহরিয়ার। তিনি প্রতিটি উপজেলায় আওয়ামী লীগের নারী কর্মীদের সংগঠিত করে সভা-সমাবেশ করেন। আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী যুব মহিলা লীগের নেতারাসহ তাঁর অনুসারী নারী নেতাকর্মীদের একটি বড় বলয় তৈরি করতে পেরেছেন তিনি। তা ছাড়া হাওরে হাওরে ঘুরে শামীমা শাহরিয়ার কৃষকদের নিয়েও নানা কর্মসূচি পালন করেছেন। স্থানীয় সরকারের প্রতিটি নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে প্রচার চালিয়ে তিনি তাঁদেরও মন জয় করে সুবিধাজনক অবস্থানে আছেন। শামীমা প্রতিবছর বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে হতদরিদ্র মানুষদের সহায়তা করে থাকেন। এবার দলের মনোনয়ন আলোচনায় তিনিও আছেন।

শামীমা শাহরিয়ার বলেন, ‘আমি এক দশক ধরে নিয়মিত মাঠে আছি। সুনামগঞ্জ-১ আসনের চারটি থানায় এমন কোনো ইউনিয়ন নেই, আমি সভা-সমাবেশ ও নারী সমাবেশ করিনি। বিশেষ করে হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ পরিদর্শনে গিয়ে আমি কৃষকের দুঃখ-দুর্দশার সঙ্গী হয়েছি। দলের নেতাকর্মীরাও আমাকে নির্বাচনের জন্য আহ্বান জানাচ্ছেন। ’

মনোনয়ন পাওয়ার লক্ষ্যে সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আক্তারুজ্জামান আহমাদ সেলিম দীর্ঘদিন ধরে প্রচারণায় রয়েছেন।

আক্তারুজ্জামান আহমাদ সেলিম বলেন, ‘আমি ছাত্রলীগের রাজনীতি থেকেই মাঠে আছি, নেতাকর্মীদের সঙ্গে আমার নাড়ির সম্পর্ক। তৃণমূল আওয়ামী লীগ চায় দলের মূলধারার নেতাকে। কারণ অতীতে দল থেকে যাঁরা নির্বাচিত হয়েছেন তাঁরা দলের প্রকৃত নেতাকর্মীদের অবমূল্যায়ন করেছেন। ’ তবে জেলা কমিটিতে একই পরিবারের লোক থাকায় এ কমিটি একাদশ সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রকৃত নেতাদের বদলে নিজেদের পকেটস্থ নেতাদের নাম কেন্দ্রে প্রস্তাব করবে বলে তিনি আশঙ্কা করেন।

সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক রণজিত সরকার গত জাতীয় নির্বাচন থেকেই মাঠে আছেন। প্রায়ই তাঁকে এলাকায় নানা কর্মসূচিতে দেখা যায়।

জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও সাচনা বাজার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রেজাউল করিম শামীম তাঁর উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে সভা করে প্রার্থী হওয়ার আগ্রহের কথা জানিয়েছেন। তৃণমূলের এই জনপ্রিয় নেতা রয়েছেন বিশেষ আলোচনায়।

এ আসনে মাঠে সক্রিয় আছেন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের সাবেক সদস্য ও সাবেক যুগ্ম সচিব বিনয় ভূষণ রায়। তিনি কয়েক বছর ধরে নির্বাচনী এলাকায় প্রচার চালাচ্ছেন।

এ ছাড়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এনামুল কবির ইমনেরও মনোনয়ন চাওয়ার প্রচ্ছন্ন ইচ্ছা রয়েছে বলে তাঁর ঘনিষ্ঠরা জানিয়েছে; যদিও তিনি সুনামগঞ্জ-৪ আসনে গত জাতীয় নির্বাচনে মনোনয়ন পেয়েছিলেন।

বিএনপি : ১৯৭৯ সালে বিএনপির টিকিটে সৈয়দ রফিকুল হক সোহেল সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। পরে তিনি জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে সংসদ সদস্য হন। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ও ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপির নজির হোসেন সংসদ সদস্য হন। একসময় বামদলের জনপ্রিয় নেতা নজির হোসেন এ আসনে অস্তিত্বহীন বিএনপিকে তৃণমূলে নিয়ে যান তাঁর ক্যারিসমেটিক নেতৃত্ব দিয়ে। নানা উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের সূচনা করলেও তিনি বেশির ভাগ কাজই শেষ করতে পারেননি। ২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় নজির হোসেন বিএনপির সংস্কারপন্থী শীর্ষ নেতায় পরিণত হন। পরে দল থেকে তাঁকে বহিষ্কার করা হয়। দলে কোণঠাসা হয়ে পড়ায় এ আসনে তাঁর একসময়ের শিষ্যরা রাজনীতিতে এগিয়ে যান। কেউ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, কেউ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেন তিনি। ওই নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন পান দলের সমর্থক চিকিৎসকদের সংগঠন ড্যাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ডা. রফিক চৌধুরী; যদিও তিনি ওই সময় লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টিতে (এলডিপি) যোগ দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ আছে। নির্বাচনে নজির ও ডা. রফিক দুজনই আওয়ামী লীগের প্রার্থীর কাছে হেরে যান।

স্থানীয় নেতাকর্মীরা জানায়, এক-এগারো বা বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়কার পরিস্থিতি ভুলে যাওয়া শুরু হলে নজির হোসেন আবার বিএনপিতে ফিরতে তৎপরতা শুরু করেন। অবশেষে গত বছর দলের জেলা কমিটির সদস্য করে তাঁকে দলে ফেরানো হয়। এর পর থেকেই মাঠে সক্রিয়। তবে সংস্কারপন্থী হিসেবে বিএনপির মনোনয়ন চান এমন আধাডজন নেতা নজির হোসেনের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ। এরই মধ্যে তিনি একাধিকবার ডা. রফিক চৌধুরীর সমর্থকদের প্রতিরোধের মুখে পড়েছেন।

বর্তমানে এ আসনে বিএনপি তিনটি বলয়ে বিভক্ত। এখন একাদশ সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নকে কেন্দ্র করে তিনটি বলয়ে আরো একাধিক উপবলয় সৃষ্টি হয়েছে।

মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক সংসদ সদস্য নজির হোসেন বলেন, ‘দীর্ঘদিন এ আসনে প্রতিনিধিত্ব করায় এখনো আমাকে কাছে ডাকেন দলের নেতাকর্মীসহ সাধারণ মানুষজন। আমি ৫০ বছর ধরে এ এলাকার মানুষের সঙ্গেই আছি। আওয়ামী লীগের দুঃশাসনে ও জেল-জুলুমে মানুষ বীতশ্রদ্ধ। আমরা মানুষের অধিকার ফিরিয়ে আনতে আমাদের নেত্রী খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নির্দেশে কাজ করছি। ’ তিনি বলেন, ‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে আশা করি দল আমাকেই প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করবে। ’

ডা. রফিক ও নজির হোসেন ছাড়াও বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে মাঠে আছেন তাহিরপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান কামরুল, একই উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আনিসুল হক, যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতা হামিদুল হক আফিন্দী লিটন ও ধর্মপাশা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মোতালেব। এ ছাড়া যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতা আবু হাসনাত কয়েছ কিছুদিন আগে সংবাদ সম্মেলন করে এ আসনে নির্বাচন করার আগ্রহ জানিয়েছেন।

এই কয়েকজনের মধ্যে মাঠে প্রচারণায় আছেন বিপুল ভোটে নির্বাচিত তাহিরপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান কামরুল। হাওরবন্ধু হিসেবে পরিচিত কামরুল দীর্ঘদিন ধরে বিশাল স্বেচ্ছাসেবী বাহিনী নিয়ে ফসল রক্ষা বাঁধ তদারকিসহ নানা কাজে নিয়োজিত থেকে কৃষকের দৃষ্টি কেড়েছেন। এ ছাড়া নিয়মিত সরকারি বৈঠক ও টেলিভিশনে হাওরের পক্ষে কথা বলে তিনি আলাদা ভাবমূর্তি তৈরি করেছেন। কামরুলের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠতা রয়েছে বলেও জানা যায়। এ আসনে বহুধাবিভক্ত বিএনপিকে ঐক্যবদ্ধ করতে তাঁকে নানা সময়ে তৃণমূলে কাজ করতে দেখা গেছে। সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আনিসুল হকও মনোনয়নের জন্য নানাভাবে তদবির করছেন।

কামরুজ্জামান কামরুল বলেন, ‘আমি ছাত্রদলের রাজনীতি থেকেই মাঠে আছি। রাজনীতি ও রাজনীতির বাইরে গিয়েও বিভিন্ন কর্মসূচির সঙ্গে জড়িত আমি। আমার নেত্রী খালেদা জিয়া ও আমার নেতা তারেক রহমানের নির্দেশে আমি দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় কাজ করে যাচ্ছি। বিএনপিকে তৃণমূলে সংগঠিত করার কাজ করছি। সেই লক্ষ্যে আমি গ্রাম, ইউনিয়ন, উপজেলাসহ সর্বত্র চষে বেড়াচ্ছি। ’

……..দৈনিক কালের খবর,

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com