বুধবার, ৩১ মে ২০২৩, ১০:০৫ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
কটিয়াদীর করগাঁও ইউনিয়নে এম পি নূর মোহাম্মদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত। কালের খবর তিতাসের আ.লীগ নেতার মুক্তির দাবিতে মুক্তিযুদ্ধাদের মানববন্ধন। কালের খবর কিশোরগঞ্জের দানাপাটুলী ইউনিয়নে জন অংশগ্রহণ মূলক বাজেট সভা অনুষ্ঠিত। কালের খবর সোনামসজিদ সীমান্তে বিদেশী পিস্তল-গুলিসহ যুবক আটক। কালের খবর বাংলাদেশ সাংবাদিক ক্লাবের উদ্যোগে ঈদ পুনর্মিলনী ও চট্টগ্রাম মহানগর কমিটি গঠন সভা অনুষ্ঠিত। কালের খবর সুন্দরগঞ্জে মীরগঞ্জ শাখার জনতা ব্যাংক অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার অপচেষ্টার প্রতিবাদে দোকান মালিক,গ্রাহকদের মানববন্ধন। কালের খবর মিশনে যাওয়া হলনা সেনা সদস্য সাইফুর রহমানের। কালের খবর প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি,কিশোরগঞ্জে সেই বিএনপি নেতা চাঁদের বিরুদ্ধে মামলা। কালের খবর ভূমিসেবা সপ্তাহ ২০২৩ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা তাড়াশে পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী আবদুস সালাম বি.এস.সি। কালের খবর
পড়া না পারায় ছাত্রীর কাছ থেকে চুমুর আবদার

পড়া না পারায় ছাত্রীর কাছ থেকে চুমুর আবদার

 

 

 

 

 

 

কালের খবর ডেস্ক :

পড়া না পারায় পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীর কাছ থেকে চুমুর আবদার। ছাত্রী তাতে নারাজ হলে শাস্তিস্বরূপ ২৫০বার কান ধরে ওঠবস করতে বাধ্য করা হয়েছে। এমনই অভিযোগ উঠল বেহালার বাসুদেবপুর হাই স্কুলের ভৌতবিজ্ঞান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। পকসো আইনে রুজু হয়েছে মামলা। গ্রেফতার করা হয়েছে অভিযুক্ত শিক্ষক অতনু দাশগুপ্তকে।
ছাত্রীর পরিবারের দাবি, সোমবার পঞ্চম শ্রেণির পড়–য়াদের ওই শিক্ষক বলেন, ‘পড়া না পারলে চুমু খেতে হবে।’ শিক্ষকের ভয়ে কয়েকজন ছাত্রী তাঁকে চুমু খায় বলেও জানা গিয়েছে। কিন্তু ছাত্রীটি এতে আপত্তি জানায়। অভিযোগ, এর শাস্তি হিসাবে তাকে ২৫০ বার কান ধরে ওঠবস করার নির্দেশ দেন অতনু। ১১০ বার ওঠবসের পরই অসুস্থ হয়ে পড়ে ওই ছাত্রী। বাড়িতে অসুস্থতার কারণ জানতে চাওয়া হলে সে অন্য স্কুলে ভরতি হওয়ার কথা বলে। এতেই সন্দেহ হয় অভিভাবকদের। যার জেরে সহপাঠীদের কাছ থেকে বিষয়টি জানতে পারে ছাত্রীর পরিবার। মঙ্গলবার স্কুলের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন অভিভাবকরা।
পরিস্থিতি সামাল দিতে স্কুলে আসেন স্থানীয় কাউন্সিলর শিপ্রা ঘটক। অভিযুক্ত শিক্ষককে বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, স্নেহের বশে তিনি চুমু চেয়েছিলেন। ছাত্রীরা বিষয়টিকে অন্যভাবে নিয়েছে। যদিও তাঁর এই যুক্তি কেউ মেনে নেওয়া হয়নি। এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হবে না, বলে দাবি করে কাউন্সিলরকে মুচলেকা দেয় ওই শিক্ষক। পরে অভিযুক্তর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ জানান ছাত্রীর মা। পঞ্চম শ্রেণির ওই ছাত্রীকে ডেকে তার অভিযোগও নেন তদন্তকারী অফিসার। ওই ছাত্রীর অভিযোগের প্রেক্ষিতেই পকসো আইনে অভিযুক্ত ভৌতবিজ্ঞান শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করে থানা। তারপরই গ্রেফতার করা হয় অভিযুক্তকে। প্রসঙ্গত, গত আড়াই মাসে এ নিয়ে পঞ্চম বার কলকাতার কোনও স্কুলে শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীর শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠল। জি ডি বিড়লা, কারমেল কাণ্ডের স্মৃতি মানুষের মনে এখনও টাটকা। বেহালার বাসুদেবপুর হাই স্কুলের এই ঘটনা ফের চিন্তায় ফেলল অভিভাবকদের।

কালের খবর  /২১/২/১৮

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com