সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:৫৭ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
নবীনগরে চাঞ্চল্যকর ভাই হত্যা মামলার আসামী ১২ বছর পর এয়ারপোর্ট থেকে গ্রেফতার। কালের খবর অর্থ পাচার রোধ ও স্থিতিশীল রাষ্ট্রকাঠামো বির্নিমানে দ্বৈত নাগরিকত্বের ব্যাপারে সিদ্বান্ত জরুরী। কালের খবর রামগড় স্থলবন্দর পরিদর্শনে নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন। কালের খবর ময়নামতি উপজেলা’ বাস্তবায়নে লক্ষ্যে জাতীয় প্রেসক্লাবে গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত। কালের খবর বিজয় মেলা দে‌খে বা‌ড়ি ফেরা হ‌লো না কলেজ ছা‌ত্র সাহ্লাপ্রু মারমা। কালের খবর মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে ভুমিকা রাখবে বাঁশরী ওয়াদুদ ফুটবল টুর্নামেন্ট : ওয়াদুদ ভূইয়া। কালের খবর গুইমারায় অস্ত্রসহ দুই সন্ত্রাসীকে আটক করেছে যৌথবাহিনী। কালের খবর মাকে ৭ বছর পর পেয়ে জড়িয়ে ধরলেন তারেক রহমান। কালের খবর জমি দখলে বেপরোয়া রুহুল আমিন হাওলাদার। কালের খবর মাটিরাঙায় সেনা অভিযানে ১৪ লাখ টাকার অবৈধ সিগারেট জব্দ। কালের খবর
বিএনপির দায়িত্ব কে নিল তা নিয়ে সরকার এত চিন্তিত কেন : ফখরুল

বিএনপির দায়িত্ব কে নিল তা নিয়ে সরকার এত চিন্তিত কেন : ফখরুল

নিজস্ব প্রতিবেদক, কালের খবর :

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপির দায়িত্ব কে নিল তা নিয়ে সরকার এত চিন্তিত কেন? তারা তাদের দল নিয়ে চিন্তা করলে ভালো হবে। আমরা তো দল চালানোর বিষয়ে কারো কাছে পরামর্শ চাইনি।’
আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সংবাদ সম্মেলনের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা বলেন বিএনপির মহাসচিব।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বিএনপিকে বাদ দিয়ে আবারও একতরফা নির্বাচনের ছক আঁকছে সরকার। তারা চায় নিজেদের অবৈধ ক্ষমতা ধরে রাখতে। সে কারণেই প্রধানমন্ত্রী সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি ও আমাদের চেয়ারপারসন নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন।’

বিকেলে গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন যাকে করা হলো, সে ফেরারি আসামি, সে দেশেও নেই। এখানে আমার প্রশ্ন, বিএনপিতে কি একটাও নেতা নাই যাকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন করা যেত?’ প্রধানমন্ত্রী আবারও প্রশ্ন করেন, ‘বিএনপির কি নেতৃত্বের এতই দৈন্যদশা?’
গত ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার রায় ঘোষণা করেন বিশেষ আদালতের বিচারক ডা. মো. আখতারুজ্জামান। রায়ে তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন। এ ছাড়া বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ পাঁচ আসামিকে ১০ বছর করে কারাদণ্ড এবং দুই কোটি ১০ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন মাগুরার সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) কাজী সলিমুল হক কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী ও প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ভাগ্নে মমিনুর রহমানকে ১০ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এঁদের মধ্যে তারেক রহমান, কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী ও মমিনুর রহমান পলাতক।

রায়ের পর দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন করা হয় তারেক রহমানকে, যিনি বর্তমানে লন্ডনে অবস্থান করছেন।

কালের খবর/১৯/২/১৮

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com