রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৯ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
নতুন বাংলাদেশে সাংবাদিকদের মত প্রকাশের স্বাধীনতা কত টুকু। কালের খবর দেবিদ্বারে মাদক কারবারী দম্পতির বিরুদ্ধে গ্রামবাসীর মানববন্ধন। কালের খবর মাটিরাঙ্গায় জোন কমান্ডারস কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গুইমারা ইউনিয়ন একাদশ। কালের খবর বাংলাদেশের রাষ্ট্র মেরামতে ৩১ দফা ও তারেক রহমান। কালের খবর ‌‌সম্প্রীতি সমাবেশ। কালের খবর সড়ক ও জনপদের ৩য় শ্রেণির কর্মকর্তার সম্পদের পাহাড়। কালের খবর  পেশাদার সাংবাদিকদের সবরকম সুরক্ষা দিতে কাজ করছে অর্ন্তবর্তীকালীন সরকার : এম আব্দুল্লাহ। কালের খবর সরকারি রাস্তা উদ্ধারের দাবিতে শাহজাদপুরে মানববন্ধন। কালের খবর ছাত্র-শিক্ষকের সম্পর্ককে সুদৃঢ় করতে হবে : ইউএনও মনজুর আলম। কালের খবর মাটিরাঙ্গায় সেনাবাহিনীর মানবিক সহায়তা বিতরণ ও চিকিৎসা সেবা প্রদান। কালের খবর
সাপ্তাহিক বাজার দর : ঈদের পরও গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে বাড়তি দামে। কালের খবর

সাপ্তাহিক বাজার দর : ঈদের পরও গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে বাড়তি দামে। কালের খবর

কালের খবর রিপোর্ট :

রোজার আগে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৪৮০-৫০০ টাকায় বিক্রি হলেও রমজান ও ঈদে তা ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকায় ঠেকে। কিন্তু ঈদের এক সপ্তাহ পার হলেও এখনও তা বাড়তি দরেই বিক্রি হচ্ছে।

তবে বেড়ে যাওয়া ব্রয়লার মুরগির দাম সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ৪০ টাকা কমে বিক্রি হয়েছে ১৩০-১৪০ টাকা। এছাড়া সপ্তাহের ব্যবধানে পেঁয়াজ, আদা, রসুন, এলাচসহ একাধিক মসলার দাম কমছে। বেড়েছে আলু ও ডিমের দাম।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজার, নয়াবাজার, রায়সাহেব বাজার ও মালিবাগ বাজার ঘুরে ও বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।

কারওয়ান বাজারে নিত্যপণ্য কিনতে আসা মো. মাসুম কালের খবরকে  বলেন, রোজা ও ঈদে বিক্রেতারা বাড়তি মুনাফা করতে প্রতিকেজি গরুর মাংস ৬০০ টাকার উপরে বিক্রি করেছে। বাজার তদারকির অভাবে সেই বাড়তি দরে এখনও বিক্রি হচ্ছে। দেখার যেন কেউ নেই। কিন্তু সরবরাহ স্বাভাবিক। যে কয় কেজি চাহিদা সে পরিমাণ কেনা যাচ্ছে, তবে বেশি দামে।

কারওয়ান বাজারের মাংস বিক্রেতা ওলি মিয়া কালের খবরকে  বলেন, দেশে করোনা পরিস্থিতির শুরু থেকে পরিবহন সংকটে সরবরাহ কমার কারণে গরুর মাংসের দাম বেড়েছিল। তা এখনও বজায় রয়েছে। তবে এখন সরবরাহ বাড়ছে। আশা করি কয়েক দিনের মধ্যে দাম কমে আসবে।

এদিকে বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এ দিন প্রতি হালি (৪ পিস) ফার্মের ডিম বিক্রি হয়েছে ৩০-৩৪ টাকা। যা এক সপ্তাহ আগে বিক্রি হয়েছে ২৫-২৮ টাকা। মান ভেদে প্রতি কেজি আলু বিক্রি হয়েছে ২৮-৩০ টাকা। যা এক সপ্তাহ আগে বিক্রি হয়েছে ২৫-২৮ টাকা।

নয়াবাজারের ডিম বিক্রেতা লাবলু কালের খবরকে বলেন, পাইকারি বাজারে ডিমের সরবরাহ কম। পাইকাররা বেশি দামে এনে আমাদের কাছে বেশি দামে বিক্রি করছেন। আর আমাদের মতো খুচরা বিক্রেতাদের বেশি দামে এনে বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।

বাজার ঘুরে ও বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে আরও জানা গেছে, সপ্তাহের ব্যবধানে কমেছে পেঁয়াজ, আদা-রসুন, এলাচসহ একাধিক মসলার দাম। এ দিন প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৪০-৪৫ টাকা। যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৪৫-৫০ টাকা।

আমদানি করা প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৩০-৪০ টাকা। যা সাত দিন আগে ছিল ৪০-৫০ টাকা। মানভেদে প্রতি কেজি দেশি রসুন বিক্রি হয়েছে ৯০ থেকে ১২০ টাকা। যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ১১০-১৩০ টাকা। আমদানি করা রসুন বিক্রি হয়েছে ১২০-১৩০ টাকা কেজি। যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ১৫০-১৭০ টাকা। প্রতি কেজি দেশি আদা বিক্রি হয়েছে ১৪০-১৫০ টাকা। যা সাত দিন আগে ছিল ২০০-২২০ টাকা।

মানভেদে আমদানি করা প্রতি কেজি আদা বিক্রি হয়েছে ১৫০-১৮০ টাকা। যা সাত দিন আগে ছিল ১৭০-২০০ টাকা। প্রতিকেজি জিরা বিক্রি হয়েছে সর্বোচ্চ ৪৫০ টাকা। যা সাত দিন আগে ছিল ৫৫০ টাকা। প্রতি কেজি দারুচিনি বিক্রি হয়েছে ৪০০ টাকা। যা সাত দিন আগে ছিল ৪৫০-৪৬০ টাকা। প্রতি কেজি এলাচ বিক্রি হয়েছে ৩০০০-৩২০০ টাকা কেজি। যা সাত দিন আগে ছিল ৪০০০-৪১০০ টাকা।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com