শনিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৪, ১২:১২ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
যৌথ বাহিনীর অভিযান: থানচি-রুমা-রোয়াংছড়ি ভ্রমণে বারণ সাতক্ষীরার দেবহাটায় ইউপি চেয়ারম্যান ও আ’লীগ সভাপতি সহ আহত পাঁচ। কালের খবর সাপাহারে রাতের অন্ধকারে ফলন্ত আম গাছ কাটল দূর্বৃত্তরা। কালের খবর বাঘারপাড়ায় হাঙ্গার প্রজেক্টের সামাজিক সম্প্রীতি কমিটির সাথে উপজেলা নির্বাহী অফিসার’র মতবিনিময়। কালের খবর রায়পুরায় মরহুম ডাঃরোস্তাম আলীর ২৭ তম মৃত্যুবার্ষিকীতে ইফতার ও দোয়া মাহফিল। কালের খবর ভাতৃত্ববোধ সুদৃঢ় করতে রায়পুরাতে দোয়া ও ইফতার। কালের খবর রিয়াদে বাংলাদেশ প্রবাসী সাংবাদিক ফোরামের ইফতার মাহফিলে প্রবাসীদের মিলন মেলা। কালের খবর ঢাকা প্রেস ক্লাবের পক্ষ থেকে স্বাধীনতা দিবসে গুনীজনদের আলোচনা সভা সম্পন্ন। কালের খবর আরজেএফ’র উদ্যোগে স্বাধীনতা দিবসের আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল সম্পন্ন। কালের খবর সাতক্ষীরার সুন্দরবন রেঞ্জে ২৪ জন হরিন শিকারীর আত্মসমর্পণ। কালের খবর
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার দেখভাল করছেন ডা. জোবায়দা। কালের খবর

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার দেখভাল করছেন ডা. জোবায়দা। কালের খবর

কালের খবর রিপোর্ট :

বাসায় কোয়ারেন্টিনে থেকেই চিকিৎসা নিচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বৃহস্পতিবার গুলশানের বাসায় তাকে দেখতে যান ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. মামুন। তিনি খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের সর্বশেষ খোঁজখবর নেন।

এদিকে বিএনপি চেয়ারপারসনের স্বাস্থ্যের বিষয়টি দেখভালে অভিজ্ঞ চিকিৎসকদের নিয়ে ছয় সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। বোর্ড সদস্যরা তার শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে চিকিৎসার জন্য একটি নতুন লাইনআপ তৈরি করেছেন। আপাতত তাকে কোয়ারেন্টিনে রেখেই চিকিৎসা দেয়া হবে। কোয়ারেন্টিন শেষ হলে প্রয়োজনীয় কিছু শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হবে।

তবে খালেদা জিয়ার চিকিৎসার বিষয়টি পুরোপুরি দেখভাল করছেন তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমান। পরিবারের সদস্যরা তাকে দায়িত্ব দিয়েছেন। জোবায়দা রহমানের সঙ্গে সমন্বয় করেই মেডিকেল বোর্ড চিকিৎসা চালিয়ে যাবে।

জানা যায়, হোম কোয়ারেন্টিনে থাকা খালেদা জিয়ার সঙ্গে পরিবারের সদস্য এমনকি ডাক্তাররাও নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখছেন। এই মুহূর্তে নেতাদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করছেন না তিনি। বৃহস্পতিবার খালেদা জিয়ার ভাই শামীম ইস্কান্দারের স্ত্রী কানিজ ফাতেমা তাকে দেখতে যান। সঙ্গে করে নিয়ে যান রান্না করা খাবার।

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার প্রসঙ্গে তার বোন সেলিমা ইসলাম বলেন, বাড়ি ফেরার পরে সে (খালেদা জিয়া) মানসিকভাবে ভালো থাকলেও সুস্থ নেই। শ্বাসকষ্ট আছে। হাত নাড়াতে পারছেন না। আপাতত বাড়িতে যতটা সম্ভব চিকিৎসা দেয়া হবে। একটু সুস্থ হয়ে উঠলে, তার পছন্দমতো হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসা দেয়া হবে।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও ড্যাবের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক এজেডএম জাহিদ হোসেন যুগান্তরকে বলেন, চেয়ারপারসনের চিকিৎসার জন্য ছয় সদস্যের একটা মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। আমি ও ডা. মামুন তাদের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছি। আর চিকিৎসার পুরো বিষয়টি সমন্বয় করছেন ডা. জোবায়দা রহমান।

তিনি বলেন, আপাতত কোয়ারেন্টিনের মধ্য থেকেই যতটুকু সম্ভব তার চিকিৎসা করা হচ্ছে। কারণ এই মুহূর্তে আমাদের কাছে সবচেয়ে আতঙ্ক করোনাভাইরাস। সেটি বিবেচনা নিয়ে নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে আমরা তার সঙ্গে কথা বলছি। প্রয়োজন ছাড়া কেউ তার সঙ্গে দেখা করতে পারছেন না।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com