মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ১১:৪৮ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
মাটিরাঙ্গা সরকারি ডিগ্রি কলেজে ১ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত। কালের খবর রায়পুরায় ৩১ দফা গণতন্ত্রের সনদ : কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা শ্যামল। কালের খবর খাগড়াছড়ি পাজেপ চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরাকে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ। কালের খবর নবীনগর-কড়ইকান্দি-আড়াইহাজার রাস্তাটি খুব শীঘ্রই উদ্বোধন করা হবে : ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। কালের খবর বিএনপি নেতা নবী উল্লাহ নবীর সুস্থতা কামনায় মসজিদে রাসুল (সা:) জামে মসজিদে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত। কালের খবর খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রম শুরু। কালের খবর মাটিরাঙ্গা সরকারি কলেজ অধ্যক্ষের বিদায় ও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব গ্রহণ। কালের খবর পরিবেশ সংরক্ষণ ও মানবাধিকার সাংবাদিক ফাউন্ডেশন কতৃক বিশ্ব পরিবেশ দিবস ২০২৫ পালিত। কালের খবর মাটিরাঙ্গা পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ড মহিলা দলের কাউন্সিল সম্পন্ন। কালের খবর বাংলাদেশ ইনোভেশন পার্টির জরুরি আলোচনা সভা: “মানবিক বাংলাদেশ গড়ার পথে ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস”। কালের খবর
অর্থমন্ত্রীর তীব্র সমালোচনায় মতিয়া চৌধুরী। কালের খবর

অর্থমন্ত্রীর তীব্র সমালোচনায় মতিয়া চৌধুরী। কালের খবর

কালের খবর ডেস্ক : বৃহস্পতিবার (২০ জুন) জাতীয় সংসদে ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় পারিবারিক সঞ্চয়পত্রে উৎসে কর বাড়ানোয় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের কড়া সমালোচনা করে আওয়ামী লীগ সভাপতিমন্ডীর সদস্য ও সাবেক কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেছেন, পারিবারিক সঞ্চয়পত্র তো প্রধানমন্ত্রীর স্কীম, ওখানে আপনি হাত দিলেন কেন? এটা আমি সমর্থন করতে পারছি না। এ বিষয়ে তিনি প্রধানমন্ত্রীরও হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

অর্থমন্ত্রীর তীব্র সমালোচনা করে মতিয়া চৌধুরী বলেন, আপনি এমন একটি ব্যবস্থা নিলেন, যেটা আমি সমর্থন করতে পারছি না। এই পারিবারিক সঞ্চয়পত্রের উৎসে কর ৫ শতাংশের জায়গা ১০ শতাংশ করলেন। এটা সমর্থন করতে পারি না। এই পারিবারিক সঞ্চয়পত্রতো প্রধানমন্ত্রীর প্রকল্প। এর ওপর হাত দিলেন কেন? এর ওপর নির্ভর করে গ্রামের বিধবা থেকে শুরু করে অসহায়, অস্বচ্ছল নারীরা। তিনি (অর্থমন্ত্রী) ওইখানে হাত দিলেন। যেখানে ব্যবসায়ীদের সুবিধা দিচ্ছেন, নানানভাবে সুবিধা দিচ্ছেন। কালো টাকা সাদা করার সুবিধা দিয়েছেন। বাস্তবতা হলো এই। কালো টাকা আছে, এটা কোনো রকমে খোয়াড়ে ঢোকানোর জন্য কিছু ব্যবস্থা সরকার নিয়েছে। এটা অস্বীকার করবো না।

তিনি আরও বলেন, যেখানে শিক্ষকদের বেতন দিচ্ছেন, যেখানে সরকারি-কর্মচারীদের বেতন বাড়িয়ে দিচ্ছেন, যেখানে সরকারি কর্মকর্তাদের গাড়ি কেনার সুযোগ দিচ্ছেন; অনেক সেক্টরে সুবিধা বাড়ালেন, পারিবারিক সঞ্চয়পত্রের মালিক, এরাও তো বাজারের কাস্টমার, কেন সেখানে হাত দিতে গেলেন এটা আমি বুঝতে অক্ষম। অর্থমন্ত্রী ব্যবস্থা নেবেন। আপনি সিলিংও বাড়াতে দিলেন না। ফিক্সড করে দিলেন, এর বাইরে আমি কিনতে পারবো না। আর আমার আপিলটা প্রধানমন্ত্রীর কাছে। এ ব্যাপারে দৃষ্টি দেবেন।

মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘সঞ্চয়পত্রের লোকরাতো তার কাছে হাত পাততে পারে না। তারা কার কাছে হাত পাতবে। আমি একবার এই সংসদে বক্তব্য দেওয়া পর একজন আমার উদ্দেশ্যে বলেছিলেন, উনারতো সাইড ইনকাম নেই। ঝাড়ু মারি সাইড ইনকামের, অসৎ পথে উপার্জনের। আমার বৈধ টাকা, সেখানে গিয়ে আপনি উৎস্যে কর কাটবেন, এটা ঠিক না।’

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com