শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ০৪:০৩ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
চট্টগ্রাম নিয়ে ষড়যন্ত্র রুখে দাঁড়াও বাংলাদেশ। কালের খবর খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রম শুরু। কালের খবর অনিয়মের বিরুদ্ধে সোচ্চার মানবিক ইউএনও মোঃ মাসুদ রানা। কালের খবর সীমান্তে পুশইন বন্ধে স্থানীয় জনসাধারণকে সম্পৃক্ত করে কাজ করছে বিজিবি। লে. কর্নেল মো.খালিদ ইবনে হোসেন। কালের খবর রায়পুরায় খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ডিলার নিয়োগ স্থগিত : পুনর্বহালের দাবি। কালের খবর প্রবাসীর স্ত্রীকে নিয়ে প্রেমিক উধাও, বাড়িঘর ভাঙচুর ও পাল্টাপাল্টি অভিযোগ। কালের খবর জিসপ’র উদ্যোগে শহীদ জিয়ার ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকীতে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত। কালের খবর মাটিরাঙা সরকারী মডেল উচ্চ বিদ্যালয় এ্যালামনাই এসোসিয়েশনে’র উদ্যোগে ৯ জুন ঈদ পূর্ণমিলনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। কালের খবর খেলাপি ঋণের বোঝায় ঝুঁকিতে আর্থিক খাত। কালের খবর ভারতীয় প্রেসক্রিপশনে লালমাটিয়া ও মোহাম্মদপুরে জনমিতি পরিবর্তন করছে জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ। কালের খবর
সৌদি আরবে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত শাহ আলমের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। কালের খবর

সৌদি আরবে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত শাহ আলমের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। কালের খবর

মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি, কালের খবর : সৌদি আরবের জেদ্দায় বুধবার সকালে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত মহম্মদপুরের দেউলি গ্রামের শাহ আলম(২৬)- এর বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। পরিবারের একমাত্র আয়ের উৎস শাহ আলমের অকাল মৃত্যুতে অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে তার পরিবার ও সন্তানের ভবিষ্যৎ। নিহত শাহ আলম মহম্মদপুরের দেউলি এলাকার সায়েন উদ্দিন মোল্যার ছেলে। শহিদুল ইসলাম আকাশ নামের ২ বছরের এক পুত্র সন্তান রয়েছে শাহ আলমের ।
নিহত শাহ আলমের স্ত্রী আম্বিয়া খাতুন বলেন, আমরা বুধবার সকালে ফোন পেয়েছি। শাহ আলম ৮ মাস আগে সৌদি আরব যান ফ্রি ভিসায়। অনেক কষ্ট করে ব্র্যাক ও গ্রামিন ব্যাংক থেতে ৩ লাখ টাকা লোন তুলে এবং ধার দেনা করে ৭ লাখ টাকা খরচ করে তাকে বিদেশ পাঠানো হয়েছে। বড় আশা ছিল লোকজনের ধার দেনা শোধ করবে। পরিবারের লোকজন নিয়ে সুখে শান্তিতে দিন কাটাবে। আমার সব শেষ হয়ে গেছে। আমি এখন ছোট ছেলে ও বৃদ্ধ শশুর-শাশুড়িকে নিয়ে কী করব।শাহ আলমের মা হুরিয়া বেগম বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন। বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছে গোটা পরিবারের লোকজন।

শোকার্ত পিতা সায়েন উদ্দিন মোল্যা জানান, আমার নিজের কোন জায়গা জমি নেই। পরের জায়গায় থাকি। সমিতি থেকে লোন ও ধার দেনা করে অনেক কষ্টে ৭ লক্ষ টাকা জোগাড় করে ছেলেকে বিদেশ পাঠিয়েছি মাত্র ৮ মাস হল। এ পর্যন্ত একটি টাকা পাঠায়নি সে। এখন এত দেনা পরিশোধ করার মত ক্ষমতাও নেই আমার। ভিক্ষা করা ছাড়া আর কোন উপায় নেই আমার। সরকারের মাধ্যমে দ্রুত মৃতদেহ ফিরে পাওয়ার দাবি জানিয়েছে পরিবার ও স্বজনরা। শেষবারের মতো তার চেহারা দেখতে চান তারা।
দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com