শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৫:৫৬ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
আ.লীগ গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে : মুরাদনগরে জামাতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলনে রফিকুল ইসলাম খাঁন। কালের খবর খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের সংবাদ বর্জনের সিদ্ধান্ত। কালের খবর টি আই আবু নাঈমের বিরুদ্ধে সাইনবোর্ডে চাঁদাবাজি ও মসজিদ ভাঙ্গার হুমকির অভিযোগ। কালের খবর আগুনে পুড়ে ছাই মাটিরাঙ্গা ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসা ও এতিমখানা ভবন। কালের খবর ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার সদরে যেতে সংযুক্ত বাঞ্ছারামপুর ও নবীনগর উপজেলার সিএনজি ভাড়া নিয়ে জনসাধারণের ভোগান্তির শেষ নেই ঢাকা প্রেস ক্লাবের উপদেষ্টা ফারুক আলম তালুকদারের মৃত্যুতে গভীর শোক ও শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ। কালের খবর খাগড়াছড়িতে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের ৪ নেতাকর্মী আটক। কালের খবর মাটিরাঙ্গা জোন কর্তৃক বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ প্রদান। কালের খবর ফ্যাসিবাদের দোসরমুক্ত হলো সীতাকুণ্ড প্রেস ক্লাব। কালের খবর ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে মাটিরাঙ্গায় বিএনপির বিক্ষাভ সমাবেশ। কালের খবর
সৌদি আরবে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত শাহ আলমের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। কালের খবর

সৌদি আরবে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত শাহ আলমের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। কালের খবর

মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি, কালের খবর : সৌদি আরবের জেদ্দায় বুধবার সকালে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত মহম্মদপুরের দেউলি গ্রামের শাহ আলম(২৬)- এর বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। পরিবারের একমাত্র আয়ের উৎস শাহ আলমের অকাল মৃত্যুতে অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে তার পরিবার ও সন্তানের ভবিষ্যৎ। নিহত শাহ আলম মহম্মদপুরের দেউলি এলাকার সায়েন উদ্দিন মোল্যার ছেলে। শহিদুল ইসলাম আকাশ নামের ২ বছরের এক পুত্র সন্তান রয়েছে শাহ আলমের ।
নিহত শাহ আলমের স্ত্রী আম্বিয়া খাতুন বলেন, আমরা বুধবার সকালে ফোন পেয়েছি। শাহ আলম ৮ মাস আগে সৌদি আরব যান ফ্রি ভিসায়। অনেক কষ্ট করে ব্র্যাক ও গ্রামিন ব্যাংক থেতে ৩ লাখ টাকা লোন তুলে এবং ধার দেনা করে ৭ লাখ টাকা খরচ করে তাকে বিদেশ পাঠানো হয়েছে। বড় আশা ছিল লোকজনের ধার দেনা শোধ করবে। পরিবারের লোকজন নিয়ে সুখে শান্তিতে দিন কাটাবে। আমার সব শেষ হয়ে গেছে। আমি এখন ছোট ছেলে ও বৃদ্ধ শশুর-শাশুড়িকে নিয়ে কী করব।শাহ আলমের মা হুরিয়া বেগম বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন। বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছে গোটা পরিবারের লোকজন।

শোকার্ত পিতা সায়েন উদ্দিন মোল্যা জানান, আমার নিজের কোন জায়গা জমি নেই। পরের জায়গায় থাকি। সমিতি থেকে লোন ও ধার দেনা করে অনেক কষ্টে ৭ লক্ষ টাকা জোগাড় করে ছেলেকে বিদেশ পাঠিয়েছি মাত্র ৮ মাস হল। এ পর্যন্ত একটি টাকা পাঠায়নি সে। এখন এত দেনা পরিশোধ করার মত ক্ষমতাও নেই আমার। ভিক্ষা করা ছাড়া আর কোন উপায় নেই আমার। সরকারের মাধ্যমে দ্রুত মৃতদেহ ফিরে পাওয়ার দাবি জানিয়েছে পরিবার ও স্বজনরা। শেষবারের মতো তার চেহারা দেখতে চান তারা।
দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com