বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:২৭ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
সাতক্ষীরায় তাপদাহে রিকশাচালকদের মাঝে পানি ও স্যালাইন বিতারণ। কালের খবর প্রচণ্ড তাপদাহে পুড়ছে বাগান, ঝরছে আম, শঙ্কায় চাষীরা। কালের খবর ট্রাফিক-ওয়ারী বিভাগ যানচলাচল স্বাভাবিক রাখতে কাজ করছে। কালের খবর মারামারি দিয়ে শুরু হলো ‘খলনায়ক’দের কমিটির যাত্রা। কালের খবর কুতুবদিয়ার সাবেক ফ্রীডম পার্টির নেতা আওরঙ্গজেবকে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন। কালের খবর সাতক্ষীরায় লোনা পানিতে ‘সোনা’ নষ্ট হচ্ছে মাটির ভৌত গঠন। কালের খবর সড়ক প্রশস্তকরণের কাজে অনিয়মের মহোৎসব। কালের খবর ইপিজেড থানা কমিউনিটি পুলিশিং এর উদ্যোগে আইন শৃঙ্খলা ও কিশোর গ্যাং প্রতিরোধ বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত। কালের খবর শাহজাদপুরে গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে উড়ে গেল সি লাইন বাসের ছাদ, ১জন নিহত। কালের খবর সাতক্ষীরার কলারোয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে দ্বিতীয় স্ত্রী ঝর্ণার আত্মহত্যা। কালের খবর
স্কুলছাত্রী আকলিমার চিকিৎসায় সাহায্যের প্রয়োজন। কালের খবর

স্কুলছাত্রী আকলিমার চিকিৎসায় সাহায্যের প্রয়োজন। কালের খবর

নোয়াখালী প্রতিনিধি, কালের খবর :

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে বাটারফ্লাই নামের কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়ে অসহায় জীবন যাপন করছে স্থানীয় বামনী উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী আকলিমা আক্তার। সে উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের মৃধাবাড়ির ফখরুল ইসলামের মেয়ে।

প্রয়োজনীয় অর্থের অভাবে তার চিকিৎসা করা সম্ভব হচ্ছে না। এ জন্য সমাজের বিত্তবানদের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছে তার পরিবার।
আকলিমার পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রায় এক বছর আগে সামান্য জ্বর থেকে সে বাটারফ্লাই রোগে আক্রান্ত হয়। তার শরীরজুড়ে ফোসকা উঠে পরে আস্তে আস্তে ঘা হয়ে মাংস ঝরতে থাকে। এর যন্ত্রণায় সে সারাক্ষণ ছটফট করে।

বেকার দিনমজুর বাবা শুরুতে সম্পত্তি বিক্রি করে চিকিত্সার ব্যয় বহন করেন। বর্তমানে তিনি প্রায় নিঃস্ব। এ অবস্থায় মেয়ের উন্নত চিকিৎসার ব্যয় বহন করা অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে।

কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ সেলিম জানান, চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এ রোগের নাম সিস্টেমিক লুপাস ইরাই থেসেটো।

এ রোগের জন্য ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে উন্নত মানের চিকিৎসা আছে; তবে তা দীর্ঘমেয়াদি ও ব্যয়বহুল। এ রোগ নিয়ন্ত্রণে পাঁচ থেকে দশ বছর লাগতে পারে। এই রোগ নিয়ন্ত্রণযোগ্য, তবে তা একেবারে নিরাময়যোগ্য নয়।
আকলিমার মা হোসনে আরা পারভিন বলেন, ‘কুমিল্লায় ডা. মুহ. আবদুর রহিমের তত্ত্বাবধানে দীর্ঘদিন চিকিত্সা করিয়েছি। কিন্তু আকলিমার শারীরিক অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি। ’

অসহায় ফখরুল ইসলাম কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘অর্থের অভাবে মেয়েকে ঢাকায় হাসপাতালে নিতে পারছি না। যতই দিন যাচ্ছে, ততই শরীরে ফোস্কার সংখ্যা বাড়ছে। অসুস্থ মেয়ের চিকিৎসা করার সাধ্য আমার নেই। চোখের সামনে মেয়েটি ধুঁকে ধুঁকে মৃত্যুর পথে। বাবা হয়ে কিছুই করতে পারছি না। ’

তাকে সাহায্যের জন্য যোগাযোগ : ০১৭৮৬২৬৫৫০৪, ০১৮৪৪-৭৬৪১২০, ০১৭৯-২০৫৭৯৩৭।

         সূএ : দৈনিক কালের কন্ঠ 

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com