শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৩৬ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
সমাজে “শান্তি স্থাপন ও সহিংসতা নিরসনে — সাতক্ষীরায় তাপদাহে রিকশাচালকদের মাঝে পানি ও স্যালাইন বিতারণ। কালের খবর প্রচণ্ড তাপদাহে পুড়ছে বাগান, ঝরছে আম, শঙ্কায় চাষীরা। কালের খবর ট্রাফিক-ওয়ারী বিভাগ যানচলাচল স্বাভাবিক রাখতে কাজ করছে। কালের খবর মারামারি দিয়ে শুরু হলো ‘খলনায়ক’দের কমিটির যাত্রা। কালের খবর কুতুবদিয়ার সাবেক ফ্রীডম পার্টির নেতা আওরঙ্গজেবকে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন। কালের খবর সাতক্ষীরায় লোনা পানিতে ‘সোনা’ নষ্ট হচ্ছে মাটির ভৌত গঠন। কালের খবর সড়ক প্রশস্তকরণের কাজে অনিয়মের মহোৎসব। কালের খবর ইপিজেড থানা কমিউনিটি পুলিশিং এর উদ্যোগে আইন শৃঙ্খলা ও কিশোর গ্যাং প্রতিরোধ বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত। কালের খবর শাহজাদপুরে গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে উড়ে গেল সি লাইন বাসের ছাদ, ১জন নিহত। কালের খবর
৯৯ বছর বয়সে গড়েছেন বিশ্বরেকর্ড

৯৯ বছর বয়সে গড়েছেন বিশ্বরেকর্ড

কালের খবর ডেস্ক  : প্রবল ইচ্ছাশক্তি আর আত্মবিশ্বাস ৯৯ বছর বয়সেও তাকে দমাতে পারেনি। সাঁতার প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে গড়েছেন বিশ্বরেকর্ড। বলছি অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক জর্জ করোনেসের কথা। 

২৮ ফেব্রুয়ারি, বুধবার রাতে দারুণ এক বিশ্বরেকর্ডের সাক্ষী হলো কমনওয়েলথ গেমসের সুইমিং ট্রেইলসে উপস্থিত লোকজন। বয়স ৯৯ হলেও ১০০-১০৪ বছরের সাতারুদের গ্রুপে একমাত্র প্রতিযোগী ছিলেন জর্জ। সেই গ্রুপ থেকে সাঁতারে অংশ নিয়ে মাত্র ৫৬.১২ সেকেন্ড সময়ে ৫০ মিটারের ফ্রি স্টাইল সাঁতার শেষ করেন অস্ট্রেলীয় এই সাঁতারু। সঙ্গে সঙ্গেই রেকর্ড বুকে যুক্ত হয় তার নাম। 

দ্য অস্ট্রেলিয়ান ডলফিনস সুইম টিম তাদের ফেসবুক পেজে লিখেছে, ‘মাত্রই আমরা দারুণ এই ইতিহাস গড়তে দেখলাম।’ 

নবতিপর এই সাঁতারু বিবিসিকে বলেন, ‘এই সাঁতারটা আমার জন্য উল্লেখযোগ্য একটি ঘটনা। সাঁতারের একেবারে শেষের দিকে দেয়ালটায় হাত দিয়ে ধাক্কা দিতে পুরোপুরি প্রস্তুত ছিলাম আমি।’

অস্ট্রেলিয়ার ব্রিসবেন শহরে বসবাসকারী জর্জ শৈশবেই সাঁতার শেখেন। কিন্তু যৌবন পেরিয়ে বার্ধক্যে এসে সাঁতারের সঙ্গে মিতালি হয় তার। ৮০ বছর বয়সে তিনি নিজেকে পুরোদস্তুর সাঁতারু হিসেবে পরিচয় করান। আগামী এপ্রিলে তার ১০০ বছর পূর্ণ হতে চলেছে।

‘দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আমি সাঁতার বন্ধ করে দিয়েছিলাম। চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার আগ পর্যন্ত ভাবতাম, কোনোভাবে আমার আর সাঁতার কাঁটার প্রয়োজন হবে না। এরপর আমি শারীরিক কসরতের জন্য আবার সাঁতার শুরু করি’, বলেন জর্জ।

জীবন সায়াহ্নে এসে সাঁতার কাটা নিয়ে জর্জ বলেন, ‘এই বয়সে এগিয়ে যাওয়াটা বেশ কষ্টসাধ্য। খুব অল্পতেই হাঁপিয়ে উঠতে হয়। কিন্তু কোনো কাজ খুব ভালোবেসে করলে তার ফলাফল হয় অভাবনীয়।’ 

জর্জের ভাষ্য, কৌশলী হওয়ার কারণেই সাঁতারে ভালো করতে পারছেন তিনি।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com