শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫, ০৭:৪২ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
সীতাকুণ্ডে সাংবাদিককে অপহরণের চেষ্টা, ব্যর্থ হয়ে বেধরক পেটালো সন্ত্রাসীরা। কালের খবর মুরাদনগর সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে দলিল লেখকের অভ্যন্তরীণ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত। কালের খবর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে অটোরিকশা মালিক সমিতির নেতা নিহত। কালের খবর বাংলাদেশের অর্থনীতি পাল্টাতে চট্টগ্রাম বন্দরই আমাদের ভরসা: প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড.মুহাম্মদ ইউনূস। কালের খবর সাংবাদিকদের জন্য নিরাপদ ও স্বাধীন পরিবেশ তৈরি করা অত্যন্ত জরুরি : কাদের গনি চৌধুরী। কালের খবর ঈদযাত্রা নিরাপদ, নির্বিঘ্ন ও আনন্দদায়ক করতে সরকার সর্বাত্মক চেষ্টা করবে : সড়ক উপদেষ্টা। কালের খবর সাংবাদিক সুরক্ষা ও কল্যাণ ফাউন্ডেশন এর ১৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা ময়মনসিংহ জেলায়। কালের খবর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রাক্তন অর্থনীতি ছাত্র সমিতি (কিউয়েসা) কর্তৃক আয়োজিত অর্থনীতির অভিবাসন ও দক্ষ জনশক্তি বাংলাদেশ প্রসঙ্গ শীর্ষক এক সেমিনার। কালের খবর পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করলেন আরিফুর রহমান। কালের খবর কক্সবাজারের শাপলাপুরে অভিযান চালিয়ে দেশীয় অস্ত্রসহ মাইক্রোবাসে থাকা ০২ জন গ্রেফতার। কালের খবর
দেশনেত্রীকে সাজা দেওয়ার মাস্টারমাইন্ড হচ্ছেন শেখ হাসিনা ও এরশাদ : রিজভী

দেশনেত্রীকে সাজা দেওয়ার মাস্টারমাইন্ড হচ্ছেন শেখ হাসিনা ও এরশাদ : রিজভী

জামান আহমেদ, কালের খবর :

সরকারের নিষেধাজ্ঞার কারণে রায়ের কপি পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। শুক্রবার রাজধানীর নয়া পল্টনে দলীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন।

তিনি বলেন, রুলস অনুযায়ী রায়ের ৫ দিনের মধ্যে বিবাদী পক্ষকে রায়ের কপি সরবরাহের বিধান থাকলেও এক্ষেত্রে রুলস মানা হচ্ছে না।

তিনি আরো বলেন, এটা বিচার বিভাগের উপর সরকারের আগ্রাসী হস্তক্ষেপ প্রমাণ করে। সরকারের নিষেধের কারণেই রায়ের কপি পাওয়া যাচ্ছে না। এতেই প্রমাণিত হয় দেশনেত্রীকে সাজা দেওয়ার মাস্টারমাইন্ড হচ্ছেন শেখ হাসিনা ও হুসেইন মো. এরশাদ।

রিজভী বলেন, দেশের প্রথিতযশা আইনজীবী, সংবিধান বিশেষজ্ঞ, আইন বিশেষজ্ঞ ও স্বাধীন বুদ্ধিজীবীবৃন্দ বিস্মিত হয়েছেন রায়ের কপি না দেয়াতে। তাহলে নিশ্চয়ই রায় সংশোধন করা হচ্ছে। নিশ্চয়ই তাহলে আওয়ামী লীগের নির্দেশ মতো মনগড়াভাবে রায় সংশোধন করা হচ্ছে- এই প্রশ্ন এখন সাধারণ মানুষের মুখে মুখে।

বিএনপির এ নেতা বলেন, বিচারক ৬৩২ পৃষ্ঠার রায় ১০ দিনে লিখে শেষ করতে পারেননি, এতেই প্রমাণিত হয়, পুরো রায় না লিখে তড়িঘড়ি সাজার অংশটুকুর লিখে বিচারক রায় দিয়ে দিয়েছেন

কালের খবর/১৬/২/১৮

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com