রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:২৯ অপরাহ্ন
কালের খবর : ব্রাক্ষনবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার প্রকল্প কর্মকর্তা (পিঅাইও) মফিদুল অালমের অদূরদর্শীতারর কারণে ছলিমাবাদ ইউনিয়নের লক্ষাধিক মানুষ এখন ঘরবন্দী হয়ে পরেছে।
সাতবিলা,হুসেনপুর,হায়দর নগর,তাতুয়াকান্দি,কমলপুর,জুনারচর,চরলোহনিয়া, পাইকারচর,সব মিলে দেশের সর্ববৃহত ওয়াই ব্রীজ এর প্রধান রাস্তা ভুরভুরিয়া,সহ পূর্বাচলের ১ লক্ষাধিক মানুষ।
হুসেনপুর দক্ষিণ পাড়ার রাস্তার নির্মান কাজ চলছে একই সময়ে হায়দর নগর (বটতুলি) বাজারের সামনের একটি পুরাতন কালবাট অকেজো হওয়াতে নতুন করার জন্য তা ভাংগার কাজ চলছে। একই সময়ের দুটি রাস্তা বন্ধ করে দিয়াছে এলাকাতে পড়েছে হাহাকার ও বোবা কান্না । কেহ কিছু বলতে সাহস পাচ্ছেনা।
স্হানিয় ইউপি চেয়ারম্যান মো. মতিন মিয়ার সাথে মোঠো ফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি কি করব। এ কাজ পিয়াওর অফিসের ও কন্টাকটার তারা আমার কথা শুনল না।আমি তাদেরকে বলে ছিলাম আমার এলাকার জনগনের কি হবে, কি ভাবে চলা চল করবে।তার লাইন না করে আপনারা রাস্তার কাজ ধরতে পারেন না।পাশের একটি রাস্তা আছে, ব্রীজ আছে তার এপরোজের মাটি ভরাট করা হয়নি।আর এই রাস্তার মাটি ভরাট করার জন্য তার বাজেট নাই। তাহলে আমি কেমনে করব। তার পরেও আমি দেখি কি করা যায়।এভাবে চলছে মাস ভড়া নির্মান কাজ। এলাকার যোগাযোগ ব্যাবস্থা এখন অনেক কষ্টকর হয়ে পড়েছে এসএসসি পরিক্ষার্থী গুলু সকাল হওয়ার আগে বাড়ি ছাড়তে হচ্ছে।
রিক্সা,অটবাইক,ও সিএনজি সহ কেন যানবাহন চলতে পারছে না।বাঞ্ছারামপুর আসতে তিনটি গাড়ি বদলাতে হয়।এভাবে আরো অনেক দিন চলবে বলে জনান এক ড্রাইভার।সে আরো বলেন যে আমি সংসার চালাব কি করে আমি আগে কামাইতাম ৫/৬ শত টাকা আর এখন আমরা যাত্রী পাই না।মালিকের কাটা(জমা) দিতেই হিমসিম খাইতে হয়।আর যাত্রীরা ঐ রুটে চলে যায়।৫০ টাকার ভাড়া ৯০ টাকা দিয়েও চলে যায়।এলাকার লোকজন আছে অনেক কষ্টে,চলা ফেরার করতে হয় অনেক সাবধানে। এমন করে চললে আমরা না খেয়ে মরতে হবে তাই আমাদের যতদ্রুত সম্ভব আমাদের রাস্তার বাধা খোলে দেয়া হোক।