বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৫:২১ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করায় ডেমরা থানা বিএনপির আনন্দ মিছিল। কালের খবর দানা’র ঢেউয়ে দুই খণ্ড কক্সবাজার ইনানী জেটি। কালের খবর সীতাকুণ্ডে দলিল লেখকদের কলমবিরতি, ভ্রুক্ষেপ নেই জেলা রেজিস্ট্রারের। কালের খবর ভারতীয় নাগরিক সহ দুইজনকে আটক করেছে বিজিবি। কালের খবর নবীনগরে অটোরিকশার চাপায় শিশু নিহত, চালক গ্রেপ্তার। কালের খবর শ্রীবরদী সীমান্তে পাহাড়ি ঢলে ক্ষতিগ্রস্ত ঘোড়াগাড়ী  চালকের পরিবারের পাশে জাতীয় পার্টির নেতা মনির। কালের খবর বন্ধ হতে‌‌ যাচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র সেন্ট মার্টিন। কালের খবর গণমাধ্যম ফ্যাসিবাদের দোসরমুক্ত করতে ১৫ দিনের আলটিমেটাম। কালের খবর আমি কোনো দলের সঙ্গে যুক্ত না, আমি আ.লীগের কেউ হলে গ্রেপ্তার করুন : ইলিয়াস কাঞ্চন। কালের খবর রাষ্ট্রপতির পদত্যাগসহ ৫ দফা দাবি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের। কালের খবর
৫০টি মৌচাকে মৌমাছির বাসা

৫০টি মৌচাকে মৌমাছির বাসা

কালের খবর : হরিরামপুরের ব্রিজের নিচে ঝুলন্ত মৌচাকের সারি তারই সাক্ষ্য দেয়। মৌমাছিরা যেন মধু আহরণের পর মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের পিপুলিয়া ব্রিজের নিচে অবস্থান নিয়েছে।। ব্রিজটির নিচে প্রায় ৫০টি মৌচাকে মৌমাছি বাসা বেঁধেছে। একসঙ্গে এত মৌচাকের মনোমুগ্ধকর এই পরিবেশ দেখতে প্রায় প্রতিদিনই শত শত মানুষ ব্রিজের কাছে ভিড় করছে।

স্থানীয়রা জানান, গত কয়েক বছর ধরে ব্রিজটিতে মৌমাছি বাসা বাঁধে। বছরের অন্য সময় ২০-২৫টি মৌচাক থাকলেও শীতকালে মৌমাছির সংখ্যা বৃদ্ধি পায়।
কারণ শীত মৌসুমে খেতের পর খেতে সরিষা চাষ হয়। ফলে সরিষা মৌসুম আসতেই বাড়তে থাকে মৌমাছির চাক। কিন্তু সেটা যে এত বেশি হবে বোধকরি অনেকের ধারণাতেই আসেনি। একই জায়গায় প্রায় ৫০টি মৌচাক তাই এলাকাবাসীর মনে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। সে খবর যখন এলাকা ছাড়িয়ে বাইরেও ছড়িয়ে পড়ে তখন ঢল নামে মানুষের। এখন তাই প্রতিদিন মৌচাকগুলো দেখতে লোকসমাগম লেগেই থাকে।
স্থানীয়রা বলেন, মৌমাছিরা ফুল থেকে মধু সংগ্রহ করে চাক ঘিরে ঘুরে বেড়ায়। তখন এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে মৌমাছির উড়ে চলার ভোঁ ভোঁ শব্দ।
হরিরামপুর উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, ব্রিজের চারদিকে বিভিন্ন শস্যের খেত থাকায় সারা বছর মৌমাছিদের খাবারে কোনো সমস্যা হয় না। তাই মৌমাছির পরিমাণও বেশি থাকে।
জায়গাটি মৌমাছির নিরাপদ আশ্রয়স্থল হওয়ায় সারা বছরই এখানে মৌমাছিরা মৌচাক গড়ে। শীত মৌসুমে চাকের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এবারই প্রথম মৌচাকের পরিমাণ অধিক হয়েছে।
স্থানীয়রা মৌমাছিদের ঘাঁটায় না বলে তাদের আক্রমণের শিকারও হয় না কেউ। তাই অনেক মানুষ দূর-দূরান্ত থেকে মৌমাছির চাক দেখার জন্য আসেন।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com