রবিবার, ০২ এপ্রিল ২০২৩, ১২:০৯ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
যশোরে দুই ঘন্টার ব্যবধানে দুই খুন। কালের খবর রাষ্ট্রের ক্ষতির উদ্দেশ্যে সংবাদ পরিবেশন মোটেও কাম্য নহে-বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন। কালের খবর বসুন্দিয়ায় ইউনিয়ন বিএনপি’র কর্মী সমাবেশ ও ইফতার পার্টি অনুষ্ঠিত। কালের খবর কুরআন নাজিলের মাসে ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠার শপথ নিতে হবে : আহমদ আবদুল কাইয়ূম। কালের খবর শাকিবের জন্মদিনে শেষ ছক্কা হাঁকালেন অপু!। কালের খবর নারান্দিয়ার মুড়ির নেই কোনো জুড়ি। কালের খবর ইউএনও’র মাধ্যমে প্রতিবন্ধী শামীমের কর্মসংস্থান মোহাঃ মাইনুল ইসলাম লাল্টু। কালের খবর গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে ৩০টি সড়ক বীর মুক্তিযোদ্ধার নামে নাম করণ। কালের খবর চট্রগ্রামের সিটি মেয়রের সাথে চবি যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের সৌজন্য সাক্ষাৎ। কালের খবর মুরাদনগরে ১৪৭ দরিদ্র পরবারের  মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ। কালের খবর
শপথ গ্রহণ করেছেন সৈয়দ মাহমুদ হোসেন

শপথ গ্রহণ করেছেন সৈয়দ মাহমুদ হোসেন

কালের খবর : দেশের ২২তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করেছেন সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, যিনি পদত্যাগী বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার স্থলাভিষিক্ত হলেন।

শনিবার সন্ধ্যা ৭টা ১১ মিনিটে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ নতুন প্রধান বিচারপতিকে শপথ পড়ান।

বঙ্গভবনের দরবার হলে এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, মন্ত্রিসভার জ্যেষ্ঠ সদস্য, সাবেক প্রধান বিচারপতি, উচ্চ আদালতের জ্যেষ্ঠ আইনজীবীসহ সরকারের পদস্থ বেসামরিক-সামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম।

গতকাল শুক্রবার ওই পদে আপিল বিভাগের বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনকে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার।

প্রসঙ্গত, বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ২০০১ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি (আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে) হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি হন। ২০০৩ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ওই বিভাগে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান। এরপর ২০১১ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি আবদুল ওয়াহহাব মিঞার নেতৃত্বে সঙ্গে আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিভাগে পাস করা সৈয়দ মাহমুদ হোসেন জীবনের শুরুতে আইন পেশায় নিয়োজিত ছিলেন। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলে তিনি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হন। ২০০১ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের শেষ বছরে হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান মাহমুদ আলী।

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকারে আসার দুই বছর পর ২০১১ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি মাহমুদ হোসেন আপিল বিভাগের বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান। ২০২১ সালের ৩০ ডিসেম্বর তার অবসরে যাওয়ার সময় নির্ধারিত আছে।

মাহমুদ হোসেন এর আগেও আলোচনায় এসেছিলেন। বর্তমান নির্বাচন কমিশন গঠনে ২০১৭ সালের ২৫ জানুয়ারি সে সার্চ কমিটি গঠন করা হয় তার প্রধান ছিলেন তিনি। ২০১২ সালেও কাজী রকিবউদ্দিন আহমেদকে প্রধান করে গঠন করা নির্বাচন কমিশন বাছাইয়ের জন্য গঠন করা সার্চ কমিটিরও প্রধান ছিলেন তিনি।

মাহমুদ হোসেন আপিল বিভাগে জ্যেষ্ঠতার ক্রমে দ্বিতীয় নম্বরে থাকলেও তার মেয়াদ আছে আরও প্রায় তিন বছর। অন্যদিকে জ্যেষ্ঠতম ও বিচারক ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি আবদুল ওয়াহহাব মিয়া অবসরে যাবেন আগামী ১০ নভেম্বর। ফলে তাকে নিয়োগ দিলে চলতি বছর আবার নতুন কাউকে বেছে নিতে হতো রাষ্ট্রপতিকে।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com