সড়ক-মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে চাঁদাবাজির অভিযোগে বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের অভিযানে ১০৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ সদর দফতর এ তথ্য নিশ্চিত করে জানিয়েছে, পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদের কঠোর নির্দেশনায় গত জুন থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সড়ক-মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে গাড়ি থেকে অবৈধভাবে চাঁদা তোলার অভিযোগে ৫১টি মামলায় ওই ১০৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
পুলিশ সদর দফতরের এআইজি (মিডিয়া) মো. সোহেল রানা গতকাল জানান, চলতি মাসের শুরুর দিকে পুলিশের মহাপরিদর্শক ড. বেনজীর আহমেদ যানবাহনে চাঁদাবাজি বন্ধ করতে উদ্যোগ গ্রহণ করেন। এ লক্ষ্যে সড়ক ও পরিবহন মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দের সঙ্গে পুলিশ সদর দফতরে আয়োজিত এক সভায় আলোচনার পর তিনি পুলিশের ইউনিটগুলোকে চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন।
আইজিপির নির্দেশনা অনুযায়ী পুলিশের সংশ্লিষ্ট ইউনিটগুলো সড়ক-মহাসড়কে চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করে চলেছে। যানবাহনে যেকোনো ধরনের চাঁদাবাজির ঘটনা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে পুলিশের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান এআইজি সোহেল রানা।
সড়ক-মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে চাঁদাবাজির অভিযোগে বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের অভিযানে ১০৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ সদর দফতর এ তথ্য নিশ্চিত করে জানিয়েছে, পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদের কঠোর নির্দেশনায় গত জুন থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সড়ক-মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে গাড়ি থেকে অবৈধভাবে চাঁদা তোলার অভিযোগে ৫১টি মামলায় ওই ১০৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
পুলিশ সদর দফতরের এআইজি (মিডিয়া) মো. সোহেল রানা গতকাল জানান, চলতি মাসের শুরুর দিকে পুলিশের মহাপরিদর্শক ড. বেনজীর আহমেদ যানবাহনে চাঁদাবাজি বন্ধ করতে উদ্যোগ গ্রহণ করেন। এ লক্ষ্যে সড়ক ও পরিবহন মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দের সঙ্গে পুলিশ সদর দফতরে আয়োজিত এক সভায় আলোচনার পর তিনি পুলিশের ইউনিটগুলোকে চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন।
আইজিপির নির্দেশনা অনুযায়ী পুলিশের সংশ্লিষ্ট ইউনিটগুলো সড়ক-মহাসড়কে চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করে চলেছে। যানবাহনে যেকোনো ধরনের চাঁদাবাজির ঘটনা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে পুলিশের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান এআইজি সোহেল রানা।