শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৪৫ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
তীব্র গরমে পথচারীদের সুপেয় পানি সরবরাহ করছে ফায়ার সার্ভিস। কালের খবর সাতক্ষীরার কালিগঞ্জে এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করে পশুদের স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ফেলছে। কালের খবর সমাজে “শান্তি স্থাপন ও সহিংসতা নিরসনে — সাতক্ষীরায় তাপদাহে রিকশাচালকদের মাঝে পানি ও স্যালাইন বিতারণ। কালের খবর প্রচণ্ড তাপদাহে পুড়ছে বাগান, ঝরছে আম, শঙ্কায় চাষীরা। কালের খবর ট্রাফিক-ওয়ারী বিভাগ যানচলাচল স্বাভাবিক রাখতে কাজ করছে। কালের খবর মারামারি দিয়ে শুরু হলো ‘খলনায়ক’দের কমিটির যাত্রা। কালের খবর কুতুবদিয়ার সাবেক ফ্রীডম পার্টির নেতা আওরঙ্গজেবকে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন। কালের খবর সাতক্ষীরায় লোনা পানিতে ‘সোনা’ নষ্ট হচ্ছে মাটির ভৌত গঠন। কালের খবর সড়ক প্রশস্তকরণের কাজে অনিয়মের মহোৎসব। কালের খবর
সরকারের সহযোগিতা পেলে প্রতিভাবান মারুফ হবে দেশের শ্রেষ্ঠ ক্রিকেটার। কালের খবর

সরকারের সহযোগিতা পেলে প্রতিভাবান মারুফ হবে দেশের শ্রেষ্ঠ ক্রিকেটার। কালের খবর

মোঃ অলিউল্লাহ (গোদাগাড়ী প্রতিনিধিঃ), কালের খবর : রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে পড়ে থাকা দক্ষ খেলোয়াড় মোঃ মারুফ।পেশা বলার হিসেবে তার খ্যাতি।প্রতিভাবান এই খেলোয়াড় মধ্যবিত্ত পরিবারের হওয়ায় হিমশিম খাচ্ছে প্রশিক্ষণ নিতে। এরই মধ্যে কয়েকটি ক্লাবে খেলে বেশ ক্ষ্যাতি অর্জন করেছে মোঃ মারফ।মারুফ খেলোয়াড় হিসেবে ভালই খেলে থাকে।তিনি একজন পেশ বোলার।বোলার হিসেবে বেশ কয়েকটি ম্যাচ খেলে সাফল্য অর্জন করেছেন ।এবং সুনামের সহিত উত্তির্ন হয়েছেন। একজন প্রতিভাবান ক্রিকেটার হয়েও মফসলে থাকায় নজরে নাই বিসিবির। মারুফ প্রতি দিন দোকানে কাজ করে ভাড়া জোগাড় করে ৪০ কিমি রাস্তা পাড়ি দিয়ে প্রাকটিসে যায়।মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে মারুফ। ছোট থেকে খেলাধুলা করার অনেক শখ।২০১২ সালে একটি এ্যাকাডেমিতে র্ভতি হয় তিনি। এবং ২০১৪ সালে অনু:১৮ রাজশাহীর হয়ে চান্স পায়।কিন্তু দুঃখের বিষয় মেডিক্যালে বাদ পড়ে যায়।কারণ পা ফুলে গিয়েছিল সে সময়।২০১৫-১৬ সিজনে তিনি ঢাকা দ্বিতীয় বিভাগ লীগ খেলে।সেখান থেকেই তাঁর ক্রিকেট জিবন শুরু। সব সময় নিউজল্যান্ডের ট্রেন্ড বোল্ট এবং পাকিস্তানি বোলার মো:অামির কে ফলো করে মারুফ।
এবং তাদের মতোই বল করতে পারে। ইন সুইং অাউট সুইং দুই ধরনের বল করতে পারে মারুফ।বোলার হিসেবে কেমন জানতে চাইলে তিনি বলেন,
লিটন দাস অামাকে নিয়মিত বল করে যেতে বলেছেন। কারন লিটন দাস ভাই অামার অনেক বল খেলেছেন।কোন বল কে চার্জ করতে পারেননি। রাজশাহী থেকে ৪০ কিমি দুরে অামার বাড়ি। গোদাগাড়ী থেকে নিয়মিত যাতায়াত করে রাজশাহির একটি এ্যাকাডেমিতে প্রাকটিস করতাম। বৈকালি সংঘ ওই ক্লাবের প্রধান কোচ মো:নুরুজ্জামান নুরুল স্যার অামাকে অনেক সাহায্য করেছে অামি প্রতিদিন ১০০ টাকা ভাড়া দিয়ে যেতাম তাই অামার কাছে মাসিক বেতন নিতেন না। তিনি আমাকে বুজতেন।আমি একজন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান।
এখন অামি যেমন ইন সুইং অাউট সুইং বল করতে পারি। বিসিবি যদি অামাকে এখন থেকে সাহায্য করে তাহলে অামি ২-৩ বছরের মধ্য বাংলাদেশ টিম কে সার্ভিস দিতে পারবো ইনসাল্লাহ।
অামি দেশ বাসির কাছে দুয়া চাই অামি যেন বাংলাদেশ কে কিছু দিতে পারি।
অার ক্রিকেট বিশ্বকে দেখাতে পারি। নতুন বলার হিসেবে অামি দেশবাসীকে দেখাতে চাই।তাই আমি সবার কাছে দুয়া চাইছি।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com