রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:১৯ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
ফ্যাসিস্ট আ.লীগের নেতা মোঃ কামরুল ইসলাম নান্টুর রাজধানী ঢাকায় আবাসিক হোটেলের নামে অবৈধ পতিতা, মাদক ও অস্ত্রের রমরমা ব্যবসা। কালের খবর শ্রমিকদের অধিকার রক্ষায় ইসলামী শ্রমনীতি চালু করতে হবে : আ ন ম শামসুল ইসলাম। কালের খবর মাটিরাঙ্গায় শীতবস্ত্র বিতরণ করেছে পৌর বিএনপি। কালের খবর অন্তর্বর্তী সরকারের উদারতা কপালপোড়া জাতিকে অনন্তকাল ভোগাবে : হাসনাত। কালের খবর মাটিরাঙ্গা বাজার ব্যবসায়ী পরিচালনা কমিটির নেতৃত্বে জামাল-মুকুট। কালের খবর তিল ধারণের ঠাঁই নেই কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত। কালের খবর আমতলীতে ভূমি দস্যুর অত্যাচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন। কালের খবর নবীগঞ্জ প্রেস ক্লাব নির্বাচন সম্পন্ন : সালাম সভাপতি, ছনি সম্পাদক নির্বাচিত। কালের খবর সীতাকুণ্ডে জামায়াত নেতার ওপর হামলা, প্রতিবাদে মিছিল সমাবেশ। কালের খবর আমাকে ও আমার মেয়েদের কুপ্রস্তাব দেয় রাজ্জাক। কালের খবর
ঐক্যফ্রন্টের গণশুনানিতে যা বললেন কামাল-ফখরুল। কালের খবর

ঐক্যফ্রন্টের গণশুনানিতে যা বললেন কামাল-ফখরুল। কালের খবর

কালের খবর রিপোর্ট :

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অনিয়মের অভিযোগ নিয়েশুক্রবার সকালে গণশুনানি শুরু করেছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট।

শুনানির শুরুতে চকবাজারের চুড়িহাট্টায় অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের স্মরণে ১ মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

এ সময় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নিহত ও আহতদের স্মরণে শোক প্রস্তাব করেন।

গণশুনানির শুরুতে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের আহ্বায়ক ড. কামাল হোসেন বলেন, আমরা বিচারক নই। কোনো বিচার করার ক্ষমতা বা কর্তব্যও নেই আমাদের। গণশুনানি হচ্ছে- প্রার্থীরা জনগণের উদ্দেশে বক্তব্য রাখবেন।

তিনি বলেন, বিচার যেটি হচ্ছে- সেটি ট্রাইব্যুনালে হবে। আর গণআদালত যেটি বলা হয়- সেটির বিচার জনগণ করবে। আমরা এসেছি অনুষ্ঠানটি সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য। যে বক্তব্য আসবে, সেগুলো পরে প্রকাশ করা হবে। বই আকারেও প্রকাশ করা হবে। সবার বক্তব্য রেকর্ড করা হবে।

কামাল হোসেন বলেন, ভোটাধিকার রক্ষা করার জন্য আমরা স্বাধীনতাযুদ্ধ করেছিলাম। সংবিধানের সপ্তম অনুচ্ছেদে লেখা আছে- জনগণ ক্ষমতার মালিক। এবার যে নির্বাচন হয়েছে, সেটি নিয়ে প্রার্থীদের অনেকে ট্রাইব্যুনালে মামলা আকারে ফাইল করেছেন।

‘দলের নেতাদের ধারণা হলো- নির্বাচনে আসলে কী ঘটেছে, সেটি জনগণকে জানানো দরকার। কেননা তারা ক্ষমতার মালিক হিসেবে ভোটের মাধ্যমে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচিত করতে চেয়েছিলেন।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ৩০ ডিসেম্বর দেশে একটি প্রহসনের নির্বাচন করা হয়েছে। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় কারাগারে আটক রাখা হয়েছে। দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ না থাকায়, যা ইচ্ছা তাই করছে সরকার। তাকে কোনো কিছুর জন্য জবাবদিহি করতে হয় না।

গণশুনানিতে সাত সদস্যের বিচারক প্যানেলের প্রধান হিসেবে মঞ্চে উপস্থিত রয়েছেন গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন।

অন্যদের মধ্যে রয়েছেন ড. এমাজউদ্দীন আহমদ, ড. নুরুল আমিন বেপারী, ড. মহসিন রশীদ, ড. আনিসুর রহমান খান, প্রফেসর দিলারা চৌধুরী ও ড. আসিফ নজরুল।

গণশুনানিতে আরও উপস্থিত আছেন জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান, গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি সুব্রত চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসীন মন্টু, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সুপ্রিমকোর্ট বার সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান, শামসুজ্জামান দুদু, গণফোরামের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. রেজা কিবরিয়া, নাগরিক ঐক্যের উপদেষ্টা এসএম আকরাম হোসেন, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান তালুকদারসহ প্রার্থীরা

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com