সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৩:৩৭ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
স্কাউটসে নিয়মিত কমিটি গঠনের তাগিদ এডহক কমিটি নিয়ে নতুন বিতর্ক। কালের খবর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান কর্তৃক রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ৬৬নং ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে গণ-সংযোগ এবং উঠান বৈঠক। কালের খবর চন্দ্রগঞ্জ থানা কৃষক দলের নেতা মাকসুদুর রহমানকে প্রাণনাশের হুমকি ও তাঁর ফসলী জমি দখলের অভিযোগ। কালের খবর লক্ষ্মীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু। কালের খবর নাফ নদীতে বিজিবির রুদ্ধশ্বাস অভিযান বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার। কালের খবর দুই পক্ষের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত। কালের খবর যাত্রাবাড়ী আইডিয়াল স্কুলের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মরিয়ম বেগম চতুর্মুখী সমস্যায় জর্জরিত। কালের খবর সেনাবাহিনীর উপর ইউপিডিএফ এর হামলার ঘটনায় সার্বভৌমত্ব সুরক্ষা পরিষদের তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন। কালের খবর রায়পুরায় ডেঙ্গু প্রতিরোধ অভিযান। কালের খবর
সৌদি আরবে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত শাহ আলমের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। কালের খবর

সৌদি আরবে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত শাহ আলমের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। কালের খবর

মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি, কালের খবর : সৌদি আরবের জেদ্দায় বুধবার সকালে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত মহম্মদপুরের দেউলি গ্রামের শাহ আলম(২৬)- এর বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। পরিবারের একমাত্র আয়ের উৎস শাহ আলমের অকাল মৃত্যুতে অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে তার পরিবার ও সন্তানের ভবিষ্যৎ। নিহত শাহ আলম মহম্মদপুরের দেউলি এলাকার সায়েন উদ্দিন মোল্যার ছেলে। শহিদুল ইসলাম আকাশ নামের ২ বছরের এক পুত্র সন্তান রয়েছে শাহ আলমের ।
নিহত শাহ আলমের স্ত্রী আম্বিয়া খাতুন বলেন, আমরা বুধবার সকালে ফোন পেয়েছি। শাহ আলম ৮ মাস আগে সৌদি আরব যান ফ্রি ভিসায়। অনেক কষ্ট করে ব্র্যাক ও গ্রামিন ব্যাংক থেতে ৩ লাখ টাকা লোন তুলে এবং ধার দেনা করে ৭ লাখ টাকা খরচ করে তাকে বিদেশ পাঠানো হয়েছে। বড় আশা ছিল লোকজনের ধার দেনা শোধ করবে। পরিবারের লোকজন নিয়ে সুখে শান্তিতে দিন কাটাবে। আমার সব শেষ হয়ে গেছে। আমি এখন ছোট ছেলে ও বৃদ্ধ শশুর-শাশুড়িকে নিয়ে কী করব।শাহ আলমের মা হুরিয়া বেগম বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন। বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছে গোটা পরিবারের লোকজন।

শোকার্ত পিতা সায়েন উদ্দিন মোল্যা জানান, আমার নিজের কোন জায়গা জমি নেই। পরের জায়গায় থাকি। সমিতি থেকে লোন ও ধার দেনা করে অনেক কষ্টে ৭ লক্ষ টাকা জোগাড় করে ছেলেকে বিদেশ পাঠিয়েছি মাত্র ৮ মাস হল। এ পর্যন্ত একটি টাকা পাঠায়নি সে। এখন এত দেনা পরিশোধ করার মত ক্ষমতাও নেই আমার। ভিক্ষা করা ছাড়া আর কোন উপায় নেই আমার। সরকারের মাধ্যমে দ্রুত মৃতদেহ ফিরে পাওয়ার দাবি জানিয়েছে পরিবার ও স্বজনরা। শেষবারের মতো তার চেহারা দেখতে চান তারা।
দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com