রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:২৯ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
জুলাই-আগষ্টে শহীদদের ছাড়া আর কারো প্রতি দায়বদ্ধতা নেই। কালের খবর পার্বত্য চট্টগ্রামের সম্ভাবনাময় অর্থকরী ফসল কাসাভা। কালের খবর চবি এক্স স্টুডেন্টস ক্লাব ঢাকা এর সভাপতি ব্যারিস্টার ফারুকী এবং সাধারণ সম্পাদক জিএম ফারুক স্বপন নির্বাচিত। কালের খবর মাটিরাঙ্গায় প্রাথমিক বিদ্যালয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল সম্পন্ন। কালের খবর সীতাকুণ্ড হবে বাংলাদেশের অন্যতম মডেল উপজেলা : আনোয়ার সিদ্দিক চৌধুরী। কালের খবর মাটিরাঙ্গার গুমতিতে মহান বিজয় দিবসে বিএনপির শোভাযাত্রা ও পুষ্পস্তবক অর্পণ। কালের খবর মাটিরাঙ্গায় মহান বিজয় দিবসে বিএনপির শোভাযাত্রা ও পুষ্পস্তবক অর্পণ। কালের খবর মুরাদনগরে সামাজিক সংগঠনের শীতের কম্বল বিতরণ। কালের খবর বিজয় দিবসের প্রথম প্রহরে ‘স্বাধীনতা সোপানে’ শ্রদ্ধা নিবেদন। কালের খবর জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার প্রধান কার্যালয়ের শুভ উদ্বোধন। কালের খবর
৯৯ বছর বয়সে গড়েছেন বিশ্বরেকর্ড

৯৯ বছর বয়সে গড়েছেন বিশ্বরেকর্ড

কালের খবর ডেস্ক  : প্রবল ইচ্ছাশক্তি আর আত্মবিশ্বাস ৯৯ বছর বয়সেও তাকে দমাতে পারেনি। সাঁতার প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে গড়েছেন বিশ্বরেকর্ড। বলছি অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক জর্জ করোনেসের কথা। 

২৮ ফেব্রুয়ারি, বুধবার রাতে দারুণ এক বিশ্বরেকর্ডের সাক্ষী হলো কমনওয়েলথ গেমসের সুইমিং ট্রেইলসে উপস্থিত লোকজন। বয়স ৯৯ হলেও ১০০-১০৪ বছরের সাতারুদের গ্রুপে একমাত্র প্রতিযোগী ছিলেন জর্জ। সেই গ্রুপ থেকে সাঁতারে অংশ নিয়ে মাত্র ৫৬.১২ সেকেন্ড সময়ে ৫০ মিটারের ফ্রি স্টাইল সাঁতার শেষ করেন অস্ট্রেলীয় এই সাঁতারু। সঙ্গে সঙ্গেই রেকর্ড বুকে যুক্ত হয় তার নাম। 

দ্য অস্ট্রেলিয়ান ডলফিনস সুইম টিম তাদের ফেসবুক পেজে লিখেছে, ‘মাত্রই আমরা দারুণ এই ইতিহাস গড়তে দেখলাম।’ 

নবতিপর এই সাঁতারু বিবিসিকে বলেন, ‘এই সাঁতারটা আমার জন্য উল্লেখযোগ্য একটি ঘটনা। সাঁতারের একেবারে শেষের দিকে দেয়ালটায় হাত দিয়ে ধাক্কা দিতে পুরোপুরি প্রস্তুত ছিলাম আমি।’

অস্ট্রেলিয়ার ব্রিসবেন শহরে বসবাসকারী জর্জ শৈশবেই সাঁতার শেখেন। কিন্তু যৌবন পেরিয়ে বার্ধক্যে এসে সাঁতারের সঙ্গে মিতালি হয় তার। ৮০ বছর বয়সে তিনি নিজেকে পুরোদস্তুর সাঁতারু হিসেবে পরিচয় করান। আগামী এপ্রিলে তার ১০০ বছর পূর্ণ হতে চলেছে।

‘দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আমি সাঁতার বন্ধ করে দিয়েছিলাম। চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার আগ পর্যন্ত ভাবতাম, কোনোভাবে আমার আর সাঁতার কাঁটার প্রয়োজন হবে না। এরপর আমি শারীরিক কসরতের জন্য আবার সাঁতার শুরু করি’, বলেন জর্জ।

জীবন সায়াহ্নে এসে সাঁতার কাটা নিয়ে জর্জ বলেন, ‘এই বয়সে এগিয়ে যাওয়াটা বেশ কষ্টসাধ্য। খুব অল্পতেই হাঁপিয়ে উঠতে হয়। কিন্তু কোনো কাজ খুব ভালোবেসে করলে তার ফলাফল হয় অভাবনীয়।’ 

জর্জের ভাষ্য, কৌশলী হওয়ার কারণেই সাঁতারে ভালো করতে পারছেন তিনি।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com