শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৮:৫৭ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
কাজ করতে গিয়ে বাড়িতে ফিরলো শ্রমিকের লাশ!। কালের খবর কুষ্টিয়ায় পানি সংকটে খাদ্য উৎপাদনে বিপর্যয়ের শঙ্কা। কালের খবর ডেমরায় ৬৭ নং ওয়ার্ডের মেহনতি মানুষের মাঝে খাবার পানি, স্যালাইন বিতরণ করেন জননেতা তৌফিকুর রহমান শাওন। কালের খবর যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেলের বিরুদ্ধে মামলা। কালের খবর সাতক্ষীরায় মহান মে দিবস উপলক্ষে র‍্যালী। কালের খবর সাতক্ষীরার আলীপুরে বিএনপির বহিস্কৃত নেতা আব্দুর রউফ বিজয়ী। কালের খবর উপজেলা নির্বাচনে রায়পুরা উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী দুলুর প্রার্থীতা ঘোষণা। কালের খবর কক্সবাজারে স্পা’র আড়ালে অনৈতিক কর্মকাণ্ড। কালের খবর ডেমরায় পরিবহনে চাঁদা আদায়, গ্রেফতার ৩ চাঁদাবাজ। কালের খবর রেলের ভাড়া বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি জানান যাত্রী কল্যাণ সমিতি। কালের খবর
যশোরে ওএমএসে বরাদ্দ কম হওয়ায় খালি হাতে ফিরছে অনেকই

যশোরে ওএমএসে বরাদ্দ কম হওয়ায় খালি হাতে ফিরছে অনেকই

যশোর প্রতিনিধি,কালের খবর :

দরিদ্র মানুষের জন্য চালু করা সরকারের খোলাবাজারে (ওএমএস) চাল-আটা বিক্রির কার্যক্রম শুরু হবে সকাল ১০টায়। যে দোকানে বিক্রি করা হবে পণ্য, তার সামনে ভোরের আলো ফোটার আগেই দেখা যায় শত শত নারী-পুরুষ। আছে শিশুরাও।যশোরে ওএমএসে চাল-আটা চাহিদার চেয়ে সরবরাহ অপ্রতুল। বাজার মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় নিম্ন আয়ের মানুষ কমমূল্যে চাল-আটা কিনতে যাচ্ছেন ওএমএসের দোকানে। প্রতিদিন প্রতিটি পয়েন্টে কমপক্ষে ৫০০ মানুষ উপস্থিত হলেও পাচ্ছেন ৩১৪ জন। ভুক্তভোগীরা ওএমএসের বরাদ্দ বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন।আটা ও চালের মূল্য বৃদ্ধির কারণে যশোর পৌরসভার ১৪ টি ওপেন মার্কেট সেল-ওএমএস পয়েন্টে ব্যাপক সংখ্যক মানুষের উপস্থিতি ঘটছে।

জেলা খাদ্য বিভাগ থেকে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, যশোর পৌরসভায় ১৪ জন ওএমএস ডিলার রয়েছেন। প্রত্যেক ডিলার সপ্তাহের পাঁচদিন ৭৮৫ কেজি আটা ও ৭৮৫ কেজি চাল বরাদ্দ পাচ্ছেন। এই আটা কিংবা চাল একব্যক্তির কাছে পাঁচ কেজি করে বিক্রি করছেন ডিলাররা। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির এই সময় ওএমএস কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, খাদ্যবিভাগ ডিলারদের বলে দিয়েছে, আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে লাইনে দাঁড়ানো ৩১৪ জনকে পাঁচ কেজি করে চাল কিংবা আটা দেওয়ার জন্য। যারা চাল নেবেন তাদের আটা দেওয়া যাবে না। আর যারা আটা নেবেন তাদের চাল দেওয়া যাবে না বলে অলিখিত নির্দেশনা রয়েছে। তবে, ডিলাররা বলছেন, বর্তমানে চালের তুলনায় আটার চাহিদা বেশি। কিন্তু যা বরাদ্দ পাচ্ছেন তা যথেষ্ট না বলে জানিয়েছেন ডিলাররা। তারা বলছেন, প্রতিটি পয়েন্টে প্রতিদিন কমপক্ষে ৫০০ মানুষ আসছেন আটা-চাল নেওয়ার জন্য। সেই হিসেবে ১৪ টি পয়েন্টে প্রতিদিন জড়ো হচ্ছেন ৭ হাজার নিম্ন আয়ের মানুষ। প্রতিটি পয়েন্টে ৩১৪ জন হিসেবে ১৪ টি পয়েন্ট থেকে প্রতিদিন চাল-আটা পাচ্ছেন ৪ হাজার ৩৯৬ জন। বাকি ২ হাজার ৬০৪ জনকে দিতে পারছেন না ডিলাররা।

জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক নিত্যানন্দ কুন্ডু বলেন,‘সকাল নয়টা বাজলেই ট্যাগ অফিসারের উপস্থিতিতে ৩১৪ জনের মধ্যে তারা স্লিপ বিতরণ করেন। সেই অনুযায়ী তাদের মধ্যে পাঁচ কেজি চাল অথবা আটা বিতরণ করা হচ্ছে।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com