রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ০৩:০৯ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
আগুন পুড়ছে সুন্দরবন, নেভানোর আপ্রাণ চেষ্টা। কালের খবর জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৪ উপজেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শ্রেণি শিক্ষক – শিপ্রা রানী দে। কালের খবর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও সংরক্ষিত মহিলা সংসদ সদস্যকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান তারুণ্যের অহংকার আবিদ হাসান রুবেল। কালের খবর কক্সবাজারে সাইফুল বাহিনীর প্রধান গ্রেপ্তার। কালের খবর তাড়াশে ইরি বোরো ধান কাটা শুরু। কালের খবর কাজ করতে গিয়ে বাড়িতে ফিরলো শ্রমিকের লাশ!। কালের খবর কুষ্টিয়ায় পানি সংকটে খাদ্য উৎপাদনে বিপর্যয়ের শঙ্কা। কালের খবর ডেমরায় ৬৭ নং ওয়ার্ডের মেহনতি মানুষের মাঝে খাবার পানি, স্যালাইন বিতরণ করেন জননেতা তৌফিকুর রহমান শাওন। কালের খবর যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেলের বিরুদ্ধে মামলা। কালের খবর সাতক্ষীরায় মহান মে দিবস উপলক্ষে র‍্যালী। কালের খবর
তাড়শ উপজেলায় নওগাঁ ইউনিয়নে প্রায় ৫০০ কৃষি জমিতে কচুরি পানা। কালের খবর

তাড়শ উপজেলায় নওগাঁ ইউনিয়নে প্রায় ৫০০ কৃষি জমিতে কচুরি পানা। কালের খবর

মোঃ মুন্না হুসাইন তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি, কালের খবর : সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় নওগাঁ ইউনিয়নে প্রায় ৫০০ শত কৃষি জমিতে কচুরি পানার বসবাস। এতে সমস্ত কৃষকের মন খারাপ হয়েছে বলে কৃষক মোঃ তোফায়েল ইসলাম জানান,তিনি আরও বলেন এতে কৃষকের অনেক খরচ হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে অধ‍্যষ‍্যতু চলন বিলের সমস্ত কৃষি জমিতে কচুরি দিয়ে ভরে আছে এতে কৃষকদের মাথায় হাত।

এই কচুরি পানা সম্পর্কে কৃষক মোঃ আছমত আলীকে জিঙ্গাসা করলে তিনি বলেন, প্রত‍্যেক বছর বর্ষা আসার সাথে,সাথে এই কচুরি পানা আমাদের জমিগুলোকে অক্রমণ করে কৃষি জমির কানায় কানায় বংশ বিস্তার করে ভরে ওঠে। আমরা প্রত‍্যেক বার নৌকা দিয়ে ঠেলে ঠেলে কচুরি পানা গুলো বের করে দেই কিন্তু সকাল বেলায় এসে দেখি ভরে গেছে, এই কচু আমাদের জীবনকে অতিষ্ট করে তুলেছে আমাদের কৃষি জমি গুলোর উর্বরতাও এই কচুরি পানা কমিয়ে দিচ্ছ বলেও তিনি ধারণা করেন।

আবার কৃষক মোঃ আরশাফ মোল্লা বলেন প্রথম বর্ষাতে পানি কম ছিলো তখন সাম‍ান‍্য কচুরি ছিল পানি শুকিয়ে যাবার পর প্রায় ২০০০ টাকা খরচ দিয়ে কামলা কিনে কচুরি সাফ করেছিলাম আবারও পরেছে এবার পানি চলে যাবার পর মনে হয় ৩ হাজার থেক ৪ হাজার টাকা লাগবে বলে তিনি বলেন। তিনি আরও বলেন যত টাকা কচুরি সাফ করতে লাগে,হাল চাষ করতে লাগে, ধান গারতে লাগে,কাঁটতে লাগে,আবার তৈলের দাম দিতে হয় তাহলে এরকম অবস্থা হলে আমার কৃষকরা কিভাবে বাঁচবো। আমাদের যদি সরকার সাহয‍্যো সহ যোগিতা না করে তাহলে আমরা কৃষক বাঁচবো কেমন করে।

এ বিষয়ে তাড়াশ উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা মোছা লুৎফুন্নাহার বলেন,অবশ‍্যই এ বিষয়ে আমরা চিন্তাভাবনা করছি কৃষকদের জন‍্য যাতে কৃষকরা জমি চাষে সফলতা আর্জন করতে পারে সে বিষয় আমাদের নজরদারি থাকবে।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com