রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:১৯ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
জুলাই-আগষ্টে শহীদদের ছাড়া আর কারো প্রতি দায়বদ্ধতা নেই। কালের খবর পার্বত্য চট্টগ্রামের সম্ভাবনাময় অর্থকরী ফসল কাসাভা। কালের খবর চবি এক্স স্টুডেন্টস ক্লাব ঢাকা এর সভাপতি ব্যারিস্টার ফারুকী এবং সাধারণ সম্পাদক জিএম ফারুক স্বপন নির্বাচিত। কালের খবর মাটিরাঙ্গায় প্রাথমিক বিদ্যালয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল সম্পন্ন। কালের খবর সীতাকুণ্ড হবে বাংলাদেশের অন্যতম মডেল উপজেলা : আনোয়ার সিদ্দিক চৌধুরী। কালের খবর মাটিরাঙ্গার গুমতিতে মহান বিজয় দিবসে বিএনপির শোভাযাত্রা ও পুষ্পস্তবক অর্পণ। কালের খবর মাটিরাঙ্গায় মহান বিজয় দিবসে বিএনপির শোভাযাত্রা ও পুষ্পস্তবক অর্পণ। কালের খবর মুরাদনগরে সামাজিক সংগঠনের শীতের কম্বল বিতরণ। কালের খবর বিজয় দিবসের প্রথম প্রহরে ‘স্বাধীনতা সোপানে’ শ্রদ্ধা নিবেদন। কালের খবর জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার প্রধান কার্যালয়ের শুভ উদ্বোধন। কালের খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়া গোকর্ণঘাটের সড়কের উপর দোকান নির্মাণ : জনমনে ক্ষোভ। কালের খবর

ব্রাহ্মণবাড়িয়া গোকর্ণঘাটের সড়কের উপর দোকান নির্মাণ : জনমনে ক্ষোভ। কালের খবর

 

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি, কালের খবর :

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার গোকর্ণঘাট বাজারে সড়কের উপর দোকান বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে সেখানে ঘরও তুলে ফেলা হয়েছে। এ কারণে নৌপথে আসা পণ্য ওঠানামা করানো ও নৌযাত্রীদের চলাচলে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এ ঘটনায় ক্ষোভ বিরাজ করছে যাত্রীসহ এলাকার মানুষের মাঝে। সরেজমিন দেখা গেছে, গোকর্ণঘাট বাজারের পশ্চিম প্রান্ত থেকে ছোট ছোট নৌযান বিভিন্ন এলাকার দিকে ছেড়ে যায়। ওই সব নৌযান দিয়ে বিভিন্ন পণ্য আনা-নেয়াসহ আশপাশের একাধিক উপজেলার লোকজন চলাচল করেন। নৌযানের যাত্রীরা যে সড়ক দিয়ে চলাচল করেন ও যেখান দিয়ে পণ্য ওঠানামা করানো সেই রাস্তাটি পাকা করা। পাকা ওই রাস্তার বেশির ভাগ অংশজুড়ে টিনের ঘর উঠানো হয়েছে। ফলে পণ্য ওঠানামা ও যাত্রীদের চলাচলে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
গোকর্ণঘাট বাজারের ব্যবসায়ী মো. ইয়াকুব মিয়া বলেন, ৫১ বছর ধরে এ বাজারে ব্যবসা করছি। যেখানে ঘর তোলা হয়েছে সেখান দিয়েই আমরা মালামাল ওঠানামা করাতাম। নৌযানের যাত্রীরাও এ পথ দিয়েই চলাচল করতেন। কিন্তু ঘর উঠানোয় আমাদের অনেক ক্ষতি হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও গোকর্ণঘাট বাজার পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো. ফেরদৌস মিয়া বলেন, জায়গাটি সরকারি। কিন্তু মানুষের সুবিধার কথা চিন্তা করে আমরা রাস্তাটি পাকা করে দেই। রাস্তা পাকার করার পরই সরকারি লোকজন এসে এখানে ঘর তুলে দিয়ে যান। বলা হয়, জায়গাটি লিজ দেয়া হয়েছে। এতে পণ্য ওঠা-নামানো ও যাত্রীদের চলাচলে সমস্যা হচ্ছে। তিনি জানান, সরকারি ওই জায়গাটি প্রয়োজনে রাস্তা হিসেবে ব্যবহারের জন্য কয়েকজন মিলে লিজ নেয়ার আবেদন করেন। কিন্তু সেটা না করে দোকানঘর হিসেবে বরাদ্দ দিয়ে সেখানে ঘর উঠানোয় চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. সোহেল রানা বলেন, যে জায়গাটিতে পাকা রাস্তা করা হয়েছে সেখানে দোকান বরাদ্দ দেয়া হয় মাস চারেক আগে। কয়েকজন অবৈধ দখলদার উদ্দেশ্যমূলকভাবে কিছু দিন আগে ওই জায়গায় পাকা সড়ক নির্মাণ করে। জনগণের স্বার্থের কথা অবশ্যই চিন্তা করতে হবে। ওখানে সরকারি জায়গায় যেসব অবৈধ স্থাপনা আছে সেগুলো সরিয়ে নিলেই চলাচলের রাস্তা বের হবে। কিছু দিনের মধ্যেই সেখানে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হবে।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com