শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ১০:০৭ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
রাজধানীর ডেমরায় বিএনপি নেতাদের হুমকি-ধমকি, থানায় জিডি। কালের খবর রাজধানীর ডেমরায় এলাকাবাসীর ওপর পুলিশ লাইনের সদস্যদের হামলার অভিযোগ। কালের খবর মা‌টিরাঙ্গায় সেনা অ‌ভিযা‌নে আট লাখ টাকার অ‌বৈধ ভারতীয় পণ্য জব্দ। কালের খবর সেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে পানছড়িতে র‍্যালী ও বৃক্ষরোপণ। কালের খবর দুই জেলায় চাঞ্চল্যকর হত্যা বস্তাবন্দী লাশ ও ছেলে হত্যা মামলার প্রধান আসামিদের গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। কালের খবর জুলাই ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সাংবাদিকরাও সহযোদ্ধা। কালের খবর বাঘাইছড়িতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আলোচনা সভা ও সফল মৎস্য চাষিদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ। কালের খবর পানছড়ি সীমান্তবর্তী এলাকায় অসহায় মানুষদের বিজিবির বিনামূল্যে চিকিৎসা ও ঔষধ বিতরণ। কালের খবর যাত্রাবাড়ীতে শীর্ষ সন্ত্রাসী ও আ. লীগ নেতা আল আমিন গ্রেপ্তার। কালের খবর ঢাকাস্থ খাগড়াছড়ি জেলা জাতীয়তাবাদী ফোরাম এর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। কালের খবর
নবীনগরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৩০। কালের খবর

নবীনগরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৩০। কালের খবর

 

মোঃ মাহফুজ, নবীনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কালের খবর : 
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার সলিমগঞ্জ ইউনিয়নের বাড্ডা ও বাড়াইল গ্রামে দুই গ্রুপের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে একজন নিহত ও অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তির নাম আজিজ মিয়া (৫২)। তিনি বাড্ডা গ্রামের মৃত শরীফ উদ্দিনের ছেলে। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) বিকেলে তাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।

সংঘর্ষের সময় ককটেল বিস্ফোরণ এবং বাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনাও ঘটে। আহতদের মধ্যে গুরুতর দুইজনকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে এবং বাকিদের স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে এলাকায় সেনাবাহিনী ও পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে,গত ৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সলিমগঞ্জ বাজারে বাড্ডা গ্রামের যুবক ইসাক মিয়া ও এক দোকানদারের মধ্যে টাকা ভাংতি নিয়ে বিরোধ হয়। এরপর সন্ধ্যায় বাড্ডা গ্রামের লোকজন বাড়াইল গ্রামের ছোট্ট মিয়ার বাড়িতে হামলা চালিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে উভয় পক্ষ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হন।

এই ঘটনার জের ধরে মঙ্গলবার বিকেলে ফের সংঘর্ষ শুরু হলে আজিজ মিয়াকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। ঘটনাস্থলে একাধিক ককটেল বিস্ফোরণের শব্দ পাওয়া গেছে, যা স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেয়।

নবীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক বলেন, “পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আমরা যৌথ বাহিনী নিয়ে ঘটনাস্থলে রয়েছি। নিহতের মরদেহ থানায় পাঠানো হয়েছে এবং তদন্ত চলছে।”

এ ঘটনায় পুরো এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। পরবর্তী সংঘর্ষ ঠেকাতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com