রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:২২ পূর্বাহ্ন
মোঃ মুন্না হুসাইন তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি, কালের খবর : তাড়াশে অপরূপ সৌন্দ্যর্যের লীলাভূমি চলনবিল। বর্ষায় মনোমুগ্ধকর সেই বিলের রূপে যেন নতুন মাত্রা যোগ করেছে পাটের আঁশ ছড়ানোর দৃশ্য। পাটকে বলা হয় সোনালী আঁশ। এই আঁশ ছাড়ানোর জন্য পাটগাছ প্রায় ৮-১৪ দিন স্থির বা ধীর গতির পানিতে ডুবিয়ে রাখতে হয়। তারপর পাটকাঠি থেকে আঁশ আলাদা করা হয়। এই পুরো প্রক্রিয়াকে জাগ দেওয়া বলে। এবার বৃষ্টি কম হওয়ায় বিভিন্ন জেলায় পাট জাগ দিতে চাষিরা ভোগান্তি পোহালেও তাড়াশের চলনবিলের হাটি কুমরুল বিশ্ব রোডের ৬নং ব্রিজ ৭নং ব্রিজ ৮নং ও ৯নং ব্রিজ পয়েন্টে ছারাও চলন বিলের বিভিন্ন জায়গায় কাটা পাট জাগ ও ধোওয়ায় ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা।
চলনবিলে পাট জাগ দেওয়া ও আঁশ ছাড়াতে ব্যস্ত চাষিরা তাড়াশের চলনবিলের বিভিন্ন পয়েন্টে কাটা পাট জাগ দেওয়া ও ধোওয়ায় ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা।
তাড়াশ উপজেলায় নওগাঁ ইউনিয়নের মহেশরৌহালীর মাঠে সহ বিভিন্ন এলাকার জমি থেকে পাট কেটে নিয় যানবাহনে করে চলনবিলে এলাকায় নিয়ে আসছেন চাষীরা।
চাষিরা জানান, তাড়াশে বিভিন্ন এলাকায় এ বছর পাটের খুব ভালো ফলন হয়েছে। প্রতি বিঘায় ১০ থেকে ১২ মণ করে পাট হচ্ছে।
চাষিরা জানান, তাড়াশ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় এ বছর পাটের খুব ভালো ফলন হয়েছে। প্রতি বিঘায় ১০ থেকে ১২ মণ করে পাট হচ্ছে।
চলনবিলের তাড়াশ এলাকায় এনে পাট জাগ দিচ্ছেন চাষি ও শ্রমিকরা। দুই সপ্তাহ আগে যাদের জাগ দেওয়া ছিল, তারা এখন পাটের আঁশ ছড়াচ্ছেন।
চলনবিলের তাড়াশ এলাকায় এনে পাট জাগ দিচ্ছেন চাষি ও শ্রমিকরা। দুই সপ্তাহ আগে যাদের জাগ দেওয়া ছিল, তারা এখন পাটের আঁশ ছড়াচ্ছেন।
পাট কাটা, জাগ দেওয়া ও ধোওয়ার কাজে অনেক মানুষের কর্মসংস্থান হচ্ছে এ এলাকায়। প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৬০০ টাকায় এ কাজ করছেন অন্য কৃষকেরা।
পাট কাটা, জাগ দেওয়া ও ধোওয়ার কাজে অনেক মানুষের কর্মসংস্থান হচ্ছে এ এলাকায়। প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৬০০ টাকায় এ কাজ করছেন অন্য কৃষকেরা।
পাট কাটা, জাগ দেওয়া ও ধোয়ার কাজ খুব পরিশ্রমের। একটু এলার্জি সমস্যা থাকলেই কাজ করতে করতে চুলকানি শুরু হয়। তাই এ কাজের জন্য এলার্জির ঔষধ খেয়ে নিতে হয় বলে জানান শ্রমিকেরা।
পাট কাটা, জাগ দেওয়া ও ধোয়ার কাজ খুব পরিশ্রমের। একটু এলার্জি সমস্যা থাকলেই কাজ করতে করতে চুলকানি শুরু হয়। তাই এ কাজের জন্য এলার্জির ঔষধ খেয়ে নিতে হয় বলে জানান শ্রমিকেরা।
এখন পাটের বাজারও ভালো, মণ বিক্রি হচ্ছে তিন থেকে সাড়ে তিন হাজার টাকায়। বিঘায় ১৫ থেকে ১৮ হাজার টাকা আয় হবে, এমন আশায় শত কষ্টের পর সোনালী আঁশ হাতে পেয়ে হাসি ফোটে চাষির মুখে।
এখন পাটের বাজারও ভালো, মণ বিক্রি হচ্ছে তিন থেকে সাড়ে তিন হাজার টাকায়। বিঘায় ১৫ থেকে ১৮ হাজার টাকা আয় হবে, এমন আশায় শত কষ্টের পর সোনালী আঁশ হাতে পেয়ে হাসি ফোটে চাষির মুখে।