শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ১০:২০ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
কোরবানির পশু প্রস্তুত করতে ব্যস্ত সাতক্ষীরার খামারিরা। কালের খবর চট্টগ্রামের ইপিজেডে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন, ঘটনায় জড়িত মূল হোতাসহ ২জন গ্রেপ্তার। কালের খবর রাজধানী ঢাকা শহরে কোনো ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : সড়ক পরিবহনমন্ত্রী। কালের খবর সাতক্ষীরায় দাবিকৃত চাঁদা না পেয়ে ইয়াছিন আলীকে কুপিয়ে জখম। কালের খবর সাতক্ষীরার খোলপেটুয়া নদীর বেড়িবাঁধের বালুভর্তি জিও বস্তায় ফাটল। কালের খবর শাহজাহান আবদালীর সংক্ষিপ্ত পরিচিতি। কালের খবর নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য আবাসন প্রকল্প নিচ্ছে গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। কালের খবর মাটিরাঙ্গার অপরাধ আখড়া রাজধানীর অভিজাত এলাকায় ( QD’S ) সিসা লাউঞ্জের নামে চলছে ব্ল্যাকমেইলসহ মাদক বাণিজ্য। কালের খবর গ্যাস সরকারি, বিল যাচ্ছে দালালের পকেটে
ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মেম্বারদের অনাস্থা। কালের খবর

ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মেম্বারদের অনাস্থা। কালের খবর

ইয়াছিন আরাফাত (আশিক) ব্রাহ্মণবাড়ি জেলা প্রতিনিধি, কালের খবর : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলা পাকশিমুল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগের পুলিশি পাহারায় তদন্ত কার্যক্রম করা হয়েছে।

আজ ১১ অক্টোবর, মঙ্গলবার সকাল থেকে বিকাল সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত উপজেলা পাকশিমুল ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে সরেজমিন উপস্থিত হয়ে এই অভিযোগের তদন্ত করেন উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো.সুমন মিয়া। এ সময় তদন্ত কর্মকর্তার সাথে ছিলেন উপজেলা সহকারী পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো.জালাল উদ্দিন আহমেদ ।

তিনি তদন্তকালে ইউপি সদস্যদের অভিযোগের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য লিখিত ও মৌখিক স্বাক্ষীর বক্তব্য নেন। ইউপি চেয়ারম্যানের লিখিত মতামতও নেন। এ সময় সকল প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ইউপি পরিষদ কার্যালয়ের সামনেপুলিশ মোতায়েন ছিল। সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে ইউপি পরিষদ কক্ষে (তদন্তরুমে) সাংবাদিক অথবা অতিরিক্ত কাউকে প্রবেশ করতে দেয়া হয়নি।

জানা গেছে, গত ১১ সেপ্টেম্বর বিভিন্ন অনিয়ম, ক্ষমতার অপব্যবহার ও অসদাচরণের অভিযোগ তুলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার পাকশিমুল ইউপি চেয়ারম্যান মো. কাউছার হোসেনের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব দিয়েছেন পরিষদের ১২জন ইউপি সদস্য।

অনাস্থা প্রস্তাবে উল্লেখ করা হয়েছে, পাকশিমুল ইউপি চেয়ারম্যান কাউসার হোসেন জন্মসনদ বাবদ ৫০ টাকার পরিবর্তে ৩শ থেকে ৫শ টাকা, সাব মার্ছিবল টিউবওয়েল প্রদানে সরকার ফি অপেক্ষা করে প্রত্যেক গৃহীতা ব্যাক্তির কাছ থেকে ১৮ হাজার টাকা, ইম্প্রোভমেন্ট টয়লেটের জন্য ৩০ হাজার টাকা, ওয়ারিশ সনদের জন্য ৫ শ টাকা করে নিচ্ছেন অভিযোগে উল্লেখ করেন।

বিকেল সাড়ে ৫ টায় তদন্ত কর্মকর্তা সাংবাদিকদের বলেন, বিশৃঙ্খলা এড়াতে তদন্তরুমে অতিরিক্ত কাউকে প্রবেশ করতে দেয়া হয়নি। এ সময় অনেকের লিখিত ও মৌখিক স্বাক্ষী নেয়া হয়েছে। আর এই তদন্ত প্রতিবেদন শিগগিরই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে প্রেরণ করা হবে বলে জানিয়েছেন।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com