শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০২:৪৮ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
সমাজে “শান্তি স্থাপন ও সহিংসতা নিরসনে — সাতক্ষীরায় তাপদাহে রিকশাচালকদের মাঝে পানি ও স্যালাইন বিতারণ। কালের খবর প্রচণ্ড তাপদাহে পুড়ছে বাগান, ঝরছে আম, শঙ্কায় চাষীরা। কালের খবর ট্রাফিক-ওয়ারী বিভাগ যানচলাচল স্বাভাবিক রাখতে কাজ করছে। কালের খবর মারামারি দিয়ে শুরু হলো ‘খলনায়ক’দের কমিটির যাত্রা। কালের খবর কুতুবদিয়ার সাবেক ফ্রীডম পার্টির নেতা আওরঙ্গজেবকে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন। কালের খবর সাতক্ষীরায় লোনা পানিতে ‘সোনা’ নষ্ট হচ্ছে মাটির ভৌত গঠন। কালের খবর সড়ক প্রশস্তকরণের কাজে অনিয়মের মহোৎসব। কালের খবর ইপিজেড থানা কমিউনিটি পুলিশিং এর উদ্যোগে আইন শৃঙ্খলা ও কিশোর গ্যাং প্রতিরোধ বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত। কালের খবর শাহজাদপুরে গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে উড়ে গেল সি লাইন বাসের ছাদ, ১জন নিহত। কালের খবর
নবীগঞ্জে সিন্ডিকেটে রমরমা চলছে নিষিদ্ধ নোট-গাইড বানিজ্য। কালের খবর

নবীগঞ্জে সিন্ডিকেটে রমরমা চলছে নিষিদ্ধ নোট-গাইড বানিজ্য। কালের খবর

নবীগঞ্জ প্রতিনিধি, কলের খবর : হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার সিন্ডিকেটে রমরমা চলছে নিষিদ্ধ নোট-গাইড বানিজ্য।

বছরের শুরুতে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে বই বিতরণ করে সরকার।

একইসঙ্গে বাংলা ও ইংরেজি ব্যাকরণ বই দেয়া হয়। ফলে অতিরিক্ত গাইড কেনার প্রয়োজন হয় না। কিন্ত এক শ্রেনির অসাধু শিক্ষক বই না পড়িয়ে গাইড বই পড়ানোর প্রতি বেশি ঝুঁকছেন। এতে সৃজনশীল মেধা বিকাশে বাদাগ্রস্ত হচ্ছে বলে মনে করছেন সচেতন মহল।

উপজেলা বিভিন্ন বইয়ের দোকানে প্রকাশে বিক্রি হয় এসব গাইড বই। নবীগঞ্জ উপজেলায় প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক মিলে প্রায় দু-শতাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

এইসব প্রতিষ্ঠানের এক শ্রেনির শিক্ষক বিভিন্ন প্রকাশনির বিক্রয় প্রতিনিধির সঙ্গে মিলিত হয়ে গাইড বই কিনতে শিক্ষার্থীদের বাধ্য করছেন।

এমন কি দোকান মালিকদের সহযোগিতায় ঘড়ে উঠছে একটি সিন্ডিকেট। একাধিক শিক্ষার্থী জানায়, কিছু অসাধু শিক্ষক এর কথা মত গাইড না ক্রয় করলে টেস্ট পরিক্ষায় কমন আসবে না।

এছাড়াও পরীক্ষায় ব্যবহারিক নম্বর কম দেয়া টেস্ট পরিক্ষায় বিভিন্ন ঝামেলা করা হয়।

নবীগঞ্জ বাজারের উসমানী রোডে সুজন লাইব্রেরি, ঐকই মার্কেটে রুপক লাইব্রেরি, নবীগঞ্জ জে কে সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে রিয়াজ লাইব্রেরি, উসমানী রোড আল-হেরা লাইব্রেরি, আউশকান্দি র.প.উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে কলেজ লাইব্রেরিসহ সকল লাইব্রেরিতে দেখা গেছে লেকচার, ইন্টারনেট, পাঞ্জেরী, দিকদর্শন, আলফা, নতুন কড়িঁ সহ বিভিন্ন প্রকাশনীর বই বিক্রি হচ্ছে।

গাইড কিনতে আসা এক অবিভাবক জানান, বাধ্য হয়ে ওই গাইড কিনতে হচ্ছে।

বছরের শুরুতে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে বই বিতরণ করে সরকার। একইসঙ্গে বাংলা ও ইংরেজি ব্যাকরণ বই দেয়া হয়। ফলে অতিরিক্ত গাইড কেনার প্রয়োজন হয় না।

কিন্ত এক শ্রেনির অসাধু শিক্ষক বই না পড়িয়ে গাইড বই পড়ানোর প্রতি বেশি ঝুঁকছেন। এতে সৃজনশীল মেধা বিকাশে বাদাগ্রস্ত হচ্ছে বলে মনে করছেন সচেতন মহল।

নবীগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো সাদেক হোসেন বলেন গত বছর ভ্রামমান আদালত এই সব নোট-গাইট বিক্রেতা দের জরিমানা সহ সকল নোট- গাইট জব্দ করেছিল এখন আবার অতি তারাতাড়ি অসাধুু নোট-গাইট বিক্রেতা দের আইন এর আওতায় আনা হবে।

নবীগঞ্জ উপজেলা নিবার্হী অফিসার বিশ্বজিত কুুুুমার বলেন,সরকারী নীতিমালা লঙ্ঘনকারী অসাধুতা নোট-গাইট বিক্রেতাদের আইননুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com