মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:৫২ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
আমাকে ও আমার মেয়েদের কুপ্রস্তাব দেয় রাজ্জাক। কালের খবর কল্যাণমুখী রাষ্ট্র গড়তে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কাজ করে যাচ্ছে। কালের খবর ঈশ্বরগঞ্জে কালভার নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ। কালের খবর চ্যালেঞ্জের মুখে দেশের অর্থনীতি। কালের খবর জুলাই-আগষ্টে শহীদদের ছাড়া আর কারো প্রতি দায়বদ্ধতা নেই। কালের খবর পার্বত্য চট্টগ্রামের সম্ভাবনাময় অর্থকরী ফসল কাসাভা। কালের খবর চবি এক্স স্টুডেন্টস ক্লাব ঢাকা এর সভাপতি ব্যারিস্টার ফারুকী এবং সাধারণ সম্পাদক জিএম ফারুক স্বপন নির্বাচিত। কালের খবর মাটিরাঙ্গায় প্রাথমিক বিদ্যালয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল সম্পন্ন। কালের খবর সীতাকুণ্ড হবে বাংলাদেশের অন্যতম মডেল উপজেলা : আনোয়ার সিদ্দিক চৌধুরী। কালের খবর মাটিরাঙ্গার গুমতিতে মহান বিজয় দিবসে বিএনপির শোভাযাত্রা ও পুষ্পস্তবক অর্পণ। কালের খবর
একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার রায় নিয়ে নতুন সংকট সৃষ্টি করা হচ্ছে : সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল। কালের খবর

একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার রায় নিয়ে নতুন সংকট সৃষ্টি করা হচ্ছে : সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল। কালের খবর

নিজস্ব প্রতিবেদক,  কালের খবর  : বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার রায় নিয়ে নতুন করে সংকট সৃষ্টি করা হচ্ছে। মামলার চার্জশিটে খালেদা জিয়া বা তারেক রহমানের নাম ছিল না।

পরে আনা হয়েছে। রায় নিয়ে নতুন সংকট সৃষ্টির পরিবর্তে সরকারের ইতিবাচক উদ্যোগ নেওয়া উচিৎ হবে।
সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় নয়াপল্টন দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, গত ক’দিন ধরেই মিডিয়ায় সরকারপ্রধান, সেতুমন্ত্রী ও আইনমন্ত্রীসহ সরকারের মন্ত্রী এবং সরকারি দলের ছোট-বড় নেতাদের যে বক্তব্য সবচেয়ে বেশি প্রচারিত হচ্ছে তা হলো ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান জড়িত।

তিনি বলেন, সরকারের লিখিত আবেদনের প্রেক্ষিতে ইন্টারপোল তারেক রহমানের বিরুদ্ধে একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় রেড এলার্ট জারি করেছিল। পরবর্তীতে ইন্টারপোলের প্রধান কার্যালয় প্রয়োজনীয় তদন্ত করে প্রাসঙ্গিক বিষয়ে তারেক রহমানের কোনো সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ না পেয়ে গত ২০১৬ সালের ১৪ মার্চ লিখিতভাবে সেই রেড এলার্ট প্রত্যাহার করে। রাজনৈতিক কারণে তারেক রহমানকে রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে সরিয়ে দেওয়ার আওয়ামী ইচ্ছা পূরণ হয়নি- হবেও না ইনশাআল্লাহ।

তিনি আরো বলেন, জাতীয় রাজনীতিতে এর বিষময় পরিণতি সম্পর্কে পুনরায় ভাবার জন্য সরকারকে পরামর্শ দিচ্ছি। অন্যায়ভাবে মিথ্যা অভিযোগে খালেদা জিয়াকে কারাদণ্ড দিয়ে সরকার জনগণকে ক্ষুব্ধ করেছে।

এ ধরণের ঘটনায় পুনরাবৃত্তি দেশে জনগণের মধ্যে দারুন ক্ষোভের সৃষ্টি করবে যা কারো জন্যই প্রত্যাশিত নয়।
এ সময় অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ড. আব্দুল মঈন খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার মাহবুব হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com