সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:১৯ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
আমাকে ও আমার মেয়েদের কুপ্রস্তাব দেয় রাজ্জাক। কালের খবর কল্যাণমুখী রাষ্ট্র গড়তে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কাজ করে যাচ্ছে। কালের খবর ঈশ্বরগঞ্জে কালভার নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ। কালের খবর চ্যালেঞ্জের মুখে দেশের অর্থনীতি। কালের খবর জুলাই-আগষ্টে শহীদদের ছাড়া আর কারো প্রতি দায়বদ্ধতা নেই। কালের খবর পার্বত্য চট্টগ্রামের সম্ভাবনাময় অর্থকরী ফসল কাসাভা। কালের খবর চবি এক্স স্টুডেন্টস ক্লাব ঢাকা এর সভাপতি ব্যারিস্টার ফারুকী এবং সাধারণ সম্পাদক জিএম ফারুক স্বপন নির্বাচিত। কালের খবর মাটিরাঙ্গায় প্রাথমিক বিদ্যালয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল সম্পন্ন। কালের খবর সীতাকুণ্ড হবে বাংলাদেশের অন্যতম মডেল উপজেলা : আনোয়ার সিদ্দিক চৌধুরী। কালের খবর মাটিরাঙ্গার গুমতিতে মহান বিজয় দিবসে বিএনপির শোভাযাত্রা ও পুষ্পস্তবক অর্পণ। কালের খবর
নি র্বা চ নী হা ল চা ল- ব্রাহ্মণবাড়ীয়া ৫ মহাজোটের টার্গেট, বিএনপিতে বিভেদ

নি র্বা চ নী হা ল চা ল- ব্রাহ্মণবাড়ীয়া ৫ মহাজোটের টার্গেট, বিএনপিতে বিভেদ

 

 

 

নি র্বা চ নী হা ল চা ল- ব্রাহ্মণবাড়ীয়া ৫
মহাজোটের টার্গেট, বিএনপিতে বিভেদ

ব্রাহ্মণবাড়ীয়া প্রতিননিধি, কালের খবর  : প্রার্থী আওয়ামী লীগ দলীয় নাকি মহাজোটের শরিক দল থেকে হবে সেই আলোচনা এখন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ আসনে। বিএনপি’র মনোনয়ন কে পান সেদিকেও দৃষ্টি সবার। তবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রার্থী অনেকেই
। মহাজোটের শরিক কয়েকটি দলের প্রার্থীরাও সিরিয়াস। তবে তাদের মধ্যে ৫/৭ জনকেই ভোটের লড়াই করার মতো যোগ্য হিসেবে গণনা করছেন দলের কর্মী-সমর্থক, আর সাধারণ ভোটাররা। নবীনগর উপজেলার ২১টি ইউনিয়ন নিয়ে নির্বাচনী এই আসন। নির্বাচনের রেকর্ড অনুসারে বেশির ভাগ সময়ই এ আসন ছিলো জাতীয় পার্টির দখলে। এক্ষেত্রে ব্যক্তি ইমেজও ছিলো ফ্যাক্টর।
নবম সংসদ নির্বাচনে এ আসনে মহাজোটের মনোনয়ন ছিলো জাসদের। কেন্দ্রীয় জাসদ সহ-সভাপতি এডভোকেট শাহ জিকরুল আহমেদ খোকন জয়ী হন এখানে। ২০০৮ সালে অনুষ্ঠিত ওই নির্বাচনে নবীনগরে ভোট রাজনীতির গুরু বলা হয় যাকে, চারবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য বিএনপি’র কাজী মো: আনোয়ার হোসেনকে পরাজিত করেন তিনি। দশম সংসদ নির্বাচনে জিকরুল স্বেচ্ছায় আসনটি ছেড়ে দেন বর্তমান এমপি আওয়ামী লীগের ফয়জুর রহমান বাদলকে। তবে এবার মহাজোটের মনোনয়ন ফিরিয়ে আনতে সিরিয়াস জিকরুল। ব্যক্তি বিচারে জাসদ জয়ী হতে পারে এমন আসনের একটি হচ্ছে এটি। সাধারণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগের পাল্লাও ভারী মুক্তিযোদ্ধা জিকরুলের। আর এসব কারণে আসনটি মহাজোটের শরিক জাসদ বাগিয়ে নেবে বলে আলোচনা রয়েছে। নবম সংসদ নির্বাচনে জিকরুল প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এলে এবং জয়ী হওয়ার পর বর্তমান সংসদ সদস্য ফয়জুর রহমান বাদলের নেতৃত্বে বিভক্ত আওয়ামী লীগের একটি অংশ তার সঙ্গেই ছিলো। জিকরুল তখনই ঘোষণা দেন পরের নির্বাচনে তিনি বাদলকে ছাড় দেবেন। কিন্তু ২০১৪ সালের ৫ই জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দশম সংসদ নির্বাচনেও মহাজোটের মনোনয়ন দেয়া হয় জাসদ নেতা শাহ্ জিকরুল আহমেদ খোকনকে। আবারো এমপি হওয়ার সুবর্ণ সুযোগ দূরে ঠেলে মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেন তিনি। বাদলকে তার উত্তরাধিকার করেন। শক্তিশালী কোনো প্রার্থী না থাকায় ফয়জুর রহমান বাদল জয়ী হন সহজেই। বাদল এমপি হওয়ার পর নানা কারণে জিকরুল ও বাদলের সম্পর্কে ফাটল ধরে। দু’জন চলে যান দুই মেরুতে। বছর না পেরুতেই আকার ইঙ্গিতে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বাদলের সমালোচনা করতে শুরু করেন জিকরুল। তবে এবার মহাজোটের মনোনয়ন প্রার্থীর তালিকায় নাম আছে জাতীয় পার্টির কাজী মামুনুর রশিদের। তার ব্যানার-ফেস্টুনে সয়লাব নবীনগর। তিনি নিয়মিত গণসংযোগ করছেন। মামুন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা এবং জেলা জাতীয় পার্টির সদস্য সচিব। এর আগে দশম সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তিনি। সকল কেন্দ্র দখল করে নেয়ার অভিযোগ এনে ভোট শুরুর কয়েকঘণ্টা পর নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান। কাজী মামুনুর রশিদ বলেনÑ এবারো আমি জাতীয় পার্টির মনোনয়ন প্রার্থী। আমি কোনো জোটফোটে বিশ্বাসী নই। এতে কোনো স্বকীয়তা থাকে না। তবে কেন্দ্রীয়ভাবে যদি জোট হয় তাহলে সেটা তো আমাকে মানতেই হবে। তিনি বলেনÑ আমরা এখানে সাংগঠনিকভাবে অনেক শক্তি সঞ্চয় করেছি। সবক’টি ইউনিয়নেই আমাদের সংগঠনের ভিত আছে। তৃণমূলে প্রত্যেক ওয়ার্ডভিত্তিক মহিলা পার্টির কমিটি রয়েছে। শ্রমিক পার্টি, যুবসংহতির কমিটি করেছি। ত্রিপক্ষীয় নির্বাচন হলে আমরা এখানে ভালো প্রতিদ্বন্দ্বী হবো। মুফতি ফজলুুল হক আমিনীর ছেলে আবুল হাসনাত আমিনীর নেতৃত্বাধীন ইসলামী ঐক্যজোট মহাজোটের শরিক হলে নবীনগরে এ সংগঠনের নেতা মাওলানা মেহেদী হাসানও চাইবেন মহাজোটের মনোনয়ন। নিজের শক্তি সামর্থ্যরে মহড়ায় কয়েকটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানও করেছেন তিনি। মেহেদী এর আগে ২০১৪ সালে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। মাওলানা মেহেদী হাসান বলেনÑ নবীনগরের সাধারণ জনগণ আমাকে অনেক ভালোবাসে। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম। আমি ন্যায়ের পক্ষে, অন্যায়ের বিপক্ষে। সন্ত্রাস, মাদক ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে আমি দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছি। যদি ইসলামী ঐক্যজোট রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে জোট-মহাজোটের সঙ্গে যায় তাহলে ইনশাআল্লাহ্ আমি এখানে নমিনেশন পাব। যদিও আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন- এবার নৌকা নিয়ে অন্যদলের কেউ এলে তা আমরা মানবো না।
ওদিকে বর্তমান সংসদ সদস্য ফয়জুর রহমান বাদল ছাড়াও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রার্থী হিসেবে যাদের নাম আলোচনায় রয়েছে তারা হচ্ছেনÑ বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এবাদুল করিম বুলবুল, ঢাকা দক্ষিণ মহানগর আওয়ামী লীগের সংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট মোর্শেদ হোসেন কামাল, নবীনগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নিয়াজ মুহাম্মদ খান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আলহাজ একেএম মমিনুল হক সাঈদ, আওয়ামী লীগ নেতা ড. হুমায়ন কবির, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সদস্য মো. আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া টিপু, যুবলীগ নেতা জহির উদ্দিন সিদ্দিক টিটো, কেন্দ্রীয় যুবলীগ সহ-সম্পাদক মো. আলামিনুল হক আলামিন, ব্যারিস্টার জাকির আহমেদ, ব্যারিস্টার নজরুল ইসলাম নবী। তবে আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছেন বর্তমান সংসদ সদস্য ফয়জুর রহমান বাদল ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এবাদুল করিম বুলবুল। এ দু’জনের পরই ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা মোর্শেদ কামালের নাম আলোচনা হয়। আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন- এ তিনজন ছাড়া বাকিরা নামের প্রার্থী। ফেসবুক, ব্যানার- ফেস্টুুনেই তারা সীমাবদ্ধ। দলের রাজনীতি বা নেতাকর্মীদের সঙ্গে তাদের যোগাযোগ কমই। এলাকায়ও তেমন বিচরণ নেই। কারো কারো বিচরণ নিজের ইউনিয়ন গ-িতেই। বয়সে একবারেই তরুণ নতুন মুখ আলামিনুল হক আলামিন এ বক্তব্যে দ্বিমত করে বলেন- সবার ক্ষেত্রে এটা ঠিক নয়। যেমন আমি নির্বাচনী এলাকার ২১টি ইউনিয়ন ইতিমধ্যে ঘুরে বেড়িয়েছি। মানুষের দুয়ারে দুয়ারে যাচ্ছি। তাদের কাছে বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কর্মকা-ের কথা তুলে ধরে নৌকার জন্যে ভোট চাইছি।
তবে বর্তমান সংসদ সদস্য ফয়জুর রহমান বাদল আবারো নির্বাচন করবেন কিনা তা এখনো পরিষ্কার করেননি। তার এই সময়ে এলাকার সড়ক যোগাযোগের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। এলাকার জন্য বড়বড় প্রকল্প এনেছেন। দলের নেতাকর্মীদের প্রয়োজনে অর্থ সহায়তা দিয়েছেন। নিজে কোন কামাইয়ে নামেননি। নেতাকর্মীদের মুখে মুখে তার এসব গুণের কথা থাকলেও সমালোচনা আছে ঢের। এলাকার সাধারণ মানুষ তার দেখা-সাক্ষাত পেয়েছেন কমই। ইদানীং বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বাদলকে আবারো প্রার্থী হওয়ার দাবি তুলছেন তার সমর্থকরা। দলের দিক থেকে বাদলের মনোনয়নের অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এবাদুল করিম বুলবুল। নবম সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোট রাজনীতিতে আসেন তিনি। এরপর গত কয়েক বছর তাকে আর সক্রিয় দেখা যায়নি। অবশ্য এর কারণও আছে। দশম সংসদ নির্বাচনের আগে বুলবুলের নিজের ইউনিয়ন বড়িকান্দি ও সলিমগঞ্জ পার্শ্ববর্তী ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্ছারামপুর) আসনে কেটে নেয়া হয়। নতুন সীমানা নির্ধারণে এ দু’টি আসন আবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ আসনে আসছে। সে কারণে বুলবুল আবার আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। নবীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মাঈনুদ্দিন আহমেদ মঈন বলেন- সম্প্রতি বিটঘরে রাধানাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের এক অনুষ্ঠানে ফয়জুর রহমান বাদলের প্রতি জোরালো দাবি জানানো হয় তিনিই যেন এই আসনে আবারো নৌকার হাল ধরেন। তবে বাদল ভাই স্পষ্ট করে কিছু বলেননি। বুলবুল সাহেবও পুরোপুরি মাঠে নামেননি। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরে বাদলের অবস্থানই সুদৃঢ়। তবে একটা আওয়াজ ব্যাপকভাবে আছে যে, আসনটি মহাজোটের দিকে চলে যেতে পারে। জিকরুল ভাই মনোনয়ন পেয়ে যেতে পারেন। কাজী মামুনুর রশিদের আওয়াজও আছে। চারদিকে তার প্রচার-প্রচারণা আছে। তিনি নিজেও বলছেন তার প্রতি দলের চেয়ারম্যানের আশীর্বাদ আছে।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমএ হালিমের দাবি সাংগঠনিক অবস্থা যে কোনো সময়ের চেয়ে ভালো। কোন গ্রুপিং নেই, ঝামেলা নেই। তিনি বলেন- এবার জোটফোট চলবে না। জোটের কাউকে মনোনয়ন দিলে স্বতন্ত্র প্রার্থী দেয়া হবে। নৌকা নিয়ে অন্যদলের কেউ আসলে ঢুকতে দেয়া হবে না।
সাবেক সংসদ সদস্য কাজী মো: আনোয়ার হোসেন ছিলেন এই আসনে ভোট রাজনীতির গুরু। দলের সাংগঠনিক অবস্থা যাই হোক ব্যক্তি আনোয়ারের অবস্থান ছিলো অন্য প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে পাহাড়সম। তাকে হিসাব করেই আওয়ামী লীগ প্রার্থী ঠিক করতো। জাতীয় পার্টি থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ৪ বার এমপি নির্বাচিত হন। বিএনপিতে আসার পর এখানে দলের কা-ারী হয়ে উঠেন তিনি। গত বছর মারা যান কাজী মো. আনোয়ার হোসেন। তার মৃত্যুতে বিএনপি এখানে অভিভাবক শূন্য হয়ে পড়েছে। উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আনিছুর রহমান মঞ্জু বলেছেন- দলে কোনো বিভক্তি নেই। জেলার মধ্যে নবীনগরেই তাদের অবস্থান সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী। কাজী আনোয়ার হোসেন ভোট রাজনীতিতে উত্তরাধিকার করে গেছেন তার ছেলে নাজমুল হোসেন তাপসকে। তাপসের সঙ্গেই রয়েছে উপজেলা বিএনপি। দলের মনোনয়নে বরাবরই কাজী আনোয়ার হোসেনের প্রতিদ্বন্দ্বী কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা তকদীর হোসেন মো: জসিমকেন্দ্রিক রয়েছে আরেকটি গ্রুপ। তাপস পরিচিত পিতার পরিচয়ে। অন্যদিকে তকদীর হোসেন মো. জসিম ভোট রাজনীতিতে আছেন ১৯৯০ সাল থেকে। ১৯৯৬ সালের ১৫ই ফেব্রয়ারির নির্বাচনে সাবেক সচিব ছিদ্দিকুর রহমানকে বিএনপি’র মনোনয়ন দিলে স্বতন্ত্র প্রতিদ্বন্ধিতা করেন তকদীর হোসেন মো. জসিম। পরে ওই বছরের জুনের নির্বাচনে তাকে আবার দলের প্রার্থী করা হয়। জসিম বলেন- নবীনগরের মানুষ একবার আমাকে ভোট দিতে চায়। দীর্ঘদিন ধরে মাঠে আছি। জনগণের এবং রাজনৈতিক নেতাদেরতো একটা বিবেক আছে। এ দু’জন ছাড়া বিএনপি’র মনোনয়ন প্রার্থী হিসেবে আলোচনায় রয়েছেন ট্যাক্স ল’ইয়ার্স এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা গোলাম সারওয়ার, শফিক রেহমানের ভাগ্নে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহসান চৌধুরী পাপ্পু, নবীনগর উপজেলা বিএনপি নেতা সায়েদুল হক সাঈদ, উপজেলা বিএনপি’র সাবেক সভাপতি এডভোকেট আবদুল মান্নান, কেন্দ্রীয় জিয়া পরিষদের সহকারী মহাসচিব আলী আজ্জম জালাল। নতুনমুখ পাপ্পু বলেন, নেত্রীর মুক্তি এখন আমাদের লক্ষ্য। সেজন্যে তৃণমূলের নেতাকর্মী ও মানুষজনকে জাগিয়ে তুলতে প্রতিটি ইউনিয়নে লিফলেট বিতরণ, পথসভা ও গণস্বাক্ষর অভিযান করছি। এর আগে বেগম খালেদা জিয়া ঘোষিত ভিশন-২০৩০ বিষয়টি তুলে ধরতে কাজ করেছি

……….দৈনিক কালের খবর

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com