সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৫৭ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
উত্তরায় ছাত্রদল নেতা মেহেদীর নেতৃত্বে মহড়া। কালের খবর সরকারি জমিতে দোকান তুলে আ.লীগ নেতার চাঁদাবাজি। কালের খবর সাম্প্রদায়ীক সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠায় ওলামা মাশায়েখদের অগ্রণী ভুমিকা রাখতে হবে : আলহাজ্ব নুরুজ্জামান খাঁন। কালের খবর কিউয়েসার শপথ গ্রহণ। কালের খবর শহীদ নুর হোসেন দিবস উপলক্ষে ডেমরা থানা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের মিছিল। কালের খবর ঐতিহাসিক ৭ ই নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে মিছিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। কালের খবর রুমিন ফারহানা লড়তে চান ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে। কালের খবর বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে জামায়াতের পতাকাতলে শামিল হোন : অধ্যাপক আহসান উল্লাহ। কালের খবর শ্রমিক দলের নাম ভা‌ঙ্গিয়ে কাউন্টার দখলে নিতে এক শিক্ষার্থীকে পি‌টিয়ে রক্তাক্ত জখম করে দখলবাজরা। কালের খবর দেশের জ্বালানি সংকট উত্তরণের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া। কালের খবর
ফ্যাসিস্ট হাসিনার দানব হয়ে ওঠার সহযোগী-৪ মিডিয়া ও সুশীল সমাজ। কালের খবর

ফ্যাসিস্ট হাসিনার দানব হয়ে ওঠার সহযোগী-৪ মিডিয়া ও সুশীল সমাজ। কালের খবর

 

মাহমুদুর রহমান, কালের খবর : 

১৯৭১ সালে ভূরাজনৈতিক কৌশলের অংশ হিসেবেই ভারত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সহায়তা দিয়েছিল। ১৯৪৭ সালে বৃটিশ ঔপনিবেশিক শাসন অবসানের পর থেকেই দিল্লির উদ্দেশ্য ছিল বৃটিশ-রাজের অলিখিত উত্তরাধিকারির ক্ষমতা গ্রহণ করে দক্ষিণ এশিয়ায় একচ্ছত্র আধিপত্য কায়েম করা। কিন্তু, অর্থনৈতিক এবং সামরিক শক্তিতে তুলনামূলকভাবে দুর্বল হওয়া সত্ত্বেও পাকিস্তান ভারতের সেই হেজেমনিক ইচ্ছায় শুরুতেই বাগড়া দিয়ে বসে। ১৯৪৭ এবং ১৯৬৫ সালের দুই যুদ্ধতেও ভারত পাকিস্তানকে হারাতে সক্ষম হয় নাই। ফলে সামরিক দিক দিয়ে উপমহাদেশে এক ধরনের স্থিতাবস্থা তৈরি হয়েছিল। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ভারতকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত বিজয় লাভের এক মোক্ষম সুযোগ এনে দেয়। বাংলাদেশে গণহত্যা চালানোর অপরাধে নৈতিকভাবে দুর্বল পাকিস্তান সেই যুদ্ধে পর্যূদস্ত হয় এবং বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে। অর্থাৎ ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ভারত এবং বাংলাদেশ উভয়ের জন্য একটি লাভজনক (Win-Win) ঘটনা ছিল। বাংলাদেশের জনগণ তাদের কাঙ্খিত স্বাধীনতা লাভ করেছিল এবং ভারত চিরশত্রু পাকিস্তানকে দ্বিখন্ডিত করে হীনবল করার পাশাপাশি পূর্ব সীমান্তে আধিপত্য বিস্তারের মাধ্যমে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক এবং কৌশলগত স্বার্থ উদ্ধার করেছিল। অথচ, ৫৩ বছর ধরে বাংলাদেশের তথাকথিত চেতনাজীবীরা ভারতের আধিপত্যবাদি স্বার্থ উদ্ধারে একচেটিয়াভাবে আমাদের ভারতের কাছে এমন এক অপরিশোধ্য ঋণের বয়ান ফেরি করে গেছে যাতে করে সমগ্র জাতি এক বানোয়াট কৃতজ্ঞতার ভারে দিল্লির প্রভুদের কাছে অনন্তকাল নুয়ে থাকে। বহুকাল বাদে জাতির সেই নুয়ে পড়া মেরুদন্ড সোজা হতে দেখে জীবনের পড়ন্ত লগ্নে আশান্বিত হয়েছি।

উপরোক্ত বয়ান বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়ার জন্য দিল্লি স্বাধীনতার পর থেকেই আমাদের মিডিয়ার উপর ভর করে। ফলে, বিগত অর্ধ শতকে বাংলাদেশের গণমাধ্যমের অধিকাংশ মালিক এবং সম্পাদক ভারতীয় আধিপত্যবাদের দালালে পরিণত হয়েছে। যে দু-একটি মিডিয়া বিভিন্ন সময় ভিন্নমত প্রচারের মাধ্যমে জনগণকে ভারতীয় হেজেমনির স্বরূপ সম্পর্কে সতর্ক করার চেষ্টা করেছে সেগুলোকেই নানা প্রক্রিয়ায় বাধাগ্রস্থ এমনকি বন্ধ করা হয়েছে। গণমাধ্যমের বিভিন্ন সংগঠনকেও ভারতীয় দালাল শ্রেণি দীর্ঘদিন ধরে কুক্ষিগত করে রেখেছে। উদাহরণ হিসেবে পত্রিকা মালিকদের সংগঠন, “নোয়াব” এবং সম্পাদকদের সংগঠন, “সম্পাদক পরিষদের” কথা বলা যেতে পারে। পতিত ফ্যাসিস্ট হাসিনার সহযোগী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু এবং সুশীলত্বের দাবিদার, ভারতপন্থী ও ইসলামবিদ্বেষী প্রথম আলো-ডেইলি স্টার গ্রুপ যথাক্রমে উল্লিখিত সংগঠনগুলো বরাবর নিয়ন্ত্রণ করে এসেছে। প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ করা যেতে পারে যে, শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে আমার দেশ জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করলেও পত্রিকাটিকে দুই সংগঠনের কোনটারই সদস্যপদ দেওয়া হয় নাই। শুধু তাই নয়। স্কাইপ কেলেংকারির ঘটনা এবং শাহবাগের কথিত গণজাগরণে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ও দেশের ইসলামবিদ্বেষীদের যোগসাজসের কাহিনী আমার দেশে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হলে শেখ হাসিনার সরকার পত্রিকাটি বেআইনীভাবে বন্ধ করে দিলে প্রথম আলো-ডেইলি স্টার গ্রুপসহ ভারতের দালাল সুশীল ও মিডিয়াগোষ্ঠী তাতে পুরোপুরি ইন্ধন দিয়েছিল।

ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রায় ১৬ বছরের অপশাসনকালে আমরা গণমাধ্যমের মালিক, সম্পাদকদের হয় শেখ হাসিনার পদলেহন ও চাটুকারিতার নির্লজ্জ প্রতিযোগিতা করতে অথবা সুবিধাবাদি মৌনতা অবলম্বন করতে দেখেছি। মাহফুজ আনাম এবং মতিউর রহমানের মত সুশীল, ইসলামবিদ্বেষী, ডাকসাইটে সম্পাদকরা যারা ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত সত্য, অর্ধসত্য এবং অসত্য তথ্যের উপর ভিত্তি করে প্রায় প্রতিদিন বিএনপি সরকারের তীব্র সমালোচনা করে সংবাদ প্রকাশ করতো ও সম্পাদকীয় লিখতো তারা মহা পরাক্রমশালী শেখ হাসিনার কৃপা ভিক্ষা করতে কোনরকম লজ্জাবোধ করে নাই। মাহফুজ আনাম তো কিছু দিন পরপর স্বনামে সম্পাদকীয় লিখে শেখ হাসিনাকে স্মরণ করিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে গেছেন যে, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনতে তারা কতটা পরিশ্রম করেছেন। খুনী হাসিনার মন পাওয়ার এই সব প্রাণান্তকর চেষ্টা একেবারে ব্যর্থ হয় নাই। মাহফুজ আনামের বিরুদ্ধে অনেক মামলা হলেও তাকে কখনও রিমান্ড অথবা জেলে যেতে হয় নাই। সরকার পরিবর্তনের পর প্রথম আলো ভোল পাল্টাচ্ছে দেখে বেশ আনন্দ বোধ করছি। পত্রিকাটির নির্বাহী সম্পাদক, ভারত ও আওয়ামী লীগের চিহ্নিত ও একনিষ্ঠ সমর্থক, চরম ইসলামবিদ্বেষী আনিসুল হক বিপ্লব পরবর্তী সময়ে আওয়ামী সরকারের ভুল নিয়ে “সস্নেহে” প্রায়ই কলাম লিখছেন। সেই কলামগুলি পড়লেই হাসিনাপতনে তার অন্তরের বেদনা টের পাওয়া যায়। একদা প্রথম আলোর বিবেচনায় বাম আদর্শভ্রষ্ট ফরহাদ মজহারের সংবাদ এবং বক্তৃতা-বিবৃতি সুশীল পত্রিকাটি এখন নিয়মিত ছাপাচ্ছে। ড: ইউনুস উপদেষ্টা মন্ডলির সদস্য ফরিদা আখতার যে, ফরহাদ মাযহারের স্ত্রী সেটা অবশ্যই প্রথম আলোর বিবেচনায় আছে। এটাকেই বলে ব্যবসায়ী বুদ্ধি যা আমার আবার কোনকালেই ছিল না।
আমার দেশ বন্ধ হওয়ার পর দেশের দৈনিক পত্রিকা সমূহের মধ্যে একমাত্র মানবজমিন স্বয়ং-আরোপিত সেন্সরের মধ্যে থেকেও মাঝেমধ্যে কিছু খবর পাঠককে দেয়ার চেষ্টা করেছে। সেটুকু সাহস দেখানোর অপরাধে পত্রিকাটির সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরীকে দীর্ঘদিন প্রবাসে থাকতে হয়েছিল। চরম বৈরী সময়ে নয়া দিগন্ত নানা কৌশলে কেবল টিকে থাকার চেষ্টা করে গেছে। এছাড়া, বাকি পত্রিকা নামক আবর্জনাসমূহের সম্পাদক যারা ছিল তাদের সম্পর্কে কিছু লিখতেও আমার ঘৃণা হয়।

শেখ হাসিনার ভয়ংকর দানব শাসনকে বাংলাদেশের তথাকথিত সুশীল সমাজ দেখেও না দেখার ভান করে প্রকারান্তরে সমর্থন দিয়ে গেছে। সেই সুবাধাবাদী সুশীল সমাজের অনেকেই আবার বিপ্লব পরবর্তী বর্তমান উপদেষ্টা পরিষদের শোভা বর্ধন করছে। এই সুশীলদের অধিকাংশই একনিষ্ঠ ভারতপ্রেমী হলেও জনমত বুঝতে পেরে এখন ভারতবিরোধী ভাব দেখানোর চেষ্টায় রত। দেখলাম ড: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য্য বাংলাদেশের ধ্বংসপ্রায় অর্থনীতিকে দিক নির্দেশনা দেওয়ার গুরু দায়িত্ব পেয়েছেন। বিচিত্র বাংলাদেশে সবই সম্ভব। এই ড: দেবপ্রিয়ই বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব বিসর্জনকারি এক-এগারো সরকারের সময়ে জেনেভায় রাষ্ট্রদূতের পদ পেয়েছিলেন। তার বিদেশী স্ত্রীর জন্য সেই সময় দেশের আইনও বদলানো হয়েছিল। সিপিডির ব্যানারে ড: দেবপ্রিয়ই বাংলাদেশের বুক চিরে ভারতকে করিডোর দেওয়ার জন্য বিদেশী অর্থে প্রায় প্রতিদিন সভা-সেমিনার করেছেন। বাংলাদেশকে ট্রানজিটের টাকায় সিংগাপুর বানানোর অলীক স্বপ্ন দেখিয়েছেন। তিনি বিএনপি সরকারকে হঠিয়ে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতাসীন করার কৌশল হিসেবে এক বায়বীয় “যোগ্য প্রার্থী আন্দোলন” প্রকল্প নিয়ে এক সময় দেশ চষে বেড়িয়েছেন। সেই সব কর্মকান্ডের টাকাপয়সা তিনি কোথা থেকে পেতেন সেটা দেশবাসীকে কখনও জানানো হয় নাই। হয়ত নিজের টাকা দিয়েই দেশ উদ্ধারে নেমেছিলেন! তবে, দানবীয় ফ্যাসিস্ট শাসনের ভয়ংকর ষোল বছরে সেই আন্দোলনের আর কোন সাড়াশব্দ আমরা শুনতে পাই নাই। হয়ত দেবপ্রিয় বাবু ভেবেছিলেন যে, আওয়ামী লীগের সব নেতাই যোগ্য ছিলেন। আগস্ট বিপ্লবের তরুণরা সুশীল মহারথীদের এই সব কাহিনী জানে কিনা আমার সে সম্পর্কে ঘোরতর সন্দেহ হয়।

সুশীল সংগঠন টিআইবি’র বিষয়টাই বিবেচনা করুন। ২০০০ সাল থেকে ২০০৩ পর্যন্ত তাদের জরিপে বাংলাদেশ নাকি পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্থ দেশ ছিল। অথচ, স্বয়ং শেখ হাসিনা তার পিয়নের কাছেও ৪০০ কোটি টাকা আছে প্রকাশ্যে বলে এক প্রকার দম্ভ দেখালেও এবং শত বিলিয়ন ডলার দেশ থেকে পাচার হয়ে গেলেও বাংলাদেশ এখন আর দুর্নীতিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয় না। টিআইবি’র প্রধান ব্যক্তি ড: ইফতেখারুজ্জামানের বন্ধু বান্ধবদের কাছ থেকে শুনেছি যে, দানব, রক্তপিপাসু, চরম দুর্নীতিবাজ, হাসিনাকে এই বিশিষ্ট সুশীল সর্বদা সমর্থন করে বলতেন, রাষ্ট্র পরিচালনায় বাংলাদেশে সেই নাকি মন্দের ভাল। টিআইবি’র ভোল পাল্টানো নিয়ে ২০১২ সালের ৪ জুলাই আমার দেশ পত্রিকায় “বল্গাহীন দুর্নীতি ও ম্রিয়মাণ টিআইবি” শিরোনামে আমি মন্তব্য প্রতিবেদন লিখলে ড: ইফতেখারুজ্জামান তার প্রতিবাদ পত্র পাঠিয়েছিলেন এবং আমার দেশে আমরা সেই পত্র হুবহু ছাপিয়েছিলাম। টিআইবি’র প্রতিবাদ পত্রের জবাবে ১৮ জুলাই ২০১২ “টিআইবি’র সময়-অসময়” শিরোনামে আমি আর একটি মন্তব্য-প্রতিবেদন লিখলে ড: ইফতেখারুজ্জামান চুপ করে গেছিলেন। ২০১৩ সালের বইমেলায় প্রকাশিত আমার “জয় আসলে ভারতের” বইতে উল্লিখিত দুটি মন্তব্য-প্রতিবেদনই পাওয়া যাবে। উৎসাহী পাঠক পড়ে দেখতে পারেন। ড: ইউনুসের উপদেষ্টা মন্ডলিতে ড: ইফতেখারুজ্জামানের অন্তর্ভূক্তির অপেক্ষায় আছি। আরো অনেক সুশীল দেশে-বিদেশে গর্তে লুকিয়ে আছে। সবার কথা লিখতে গেলে লেখার কলেবর অনেক বাড়াতে হবে। এই বুড়ো বয়সে সেই কষ্ট করেই বা কি লাভ? বাঙ্গালী মুসলমানের সেগুলো ভুলতে তেমন একটা সময় লাগবে না।

২০০৯ সালের ৪ এপ্রিল আমার দেশে প্রথম লিখেছিলাম যে, শেখ হাসিনা ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠা করতে চলেছে। এতটা আগাম ভবিষ্যদ্বাণী পাঠকের বিশ্বাস করতে কষ্ট হলে ২০১১ সালের বইমেলায় প্রকাশিত আমার “নবরূপে বাকশাল” বইটির “ফ্যাসিবাদের দিকে ধাবমান সরকার” শিরোনামের লেখাটি পড়তে পারেন। ২০১৩ সালে আমার দেশের বিখ্যাত শিরোনাম, “শাহবাগে ফ্যাসিবাদের পদধ্বনি” হয়ত এখনও কিছু ব্যক্তির মনে থাকলেও আমি নিশ্চিত যে, আমার ২০০৯ সালের লেখাটির কথা কারো স্মরণে নাই। ড: ইউনুস এবং তার উপদেষ্টা মন্ডলির সব বিশিষ্ট, মহাজ্ঞানী ব্যক্তিরা আমার মত নগন্য মানুষের পুরনো লেখা পড়ে সময় নষ্ট করবেন এটা নিতান্তই দুরাশা। তবে আগস্ট বিপ্লবের প্রকৃত নায়কদের বলবো, একটু সময় নষ্ট হলেও সেগুলোতে চোখ বুলাতে। ফ্যাসিস্ট শাসনের ইতিহাস না জানলে বিপ্লব ধরে রাখা যাবে না।

সম্পাদক, আমার দেশ ২৩/০৮/২০২৪

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com