বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ১২:২৫ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
‘দেশ স্বাধীনের পর তৈরি সংবিধানে কোনো জাতির পিতা ছিল না’ : আদালতকে অ্যাটর্নি জেনারেল। কালের খবর দ্রব্যমূল্যের এই বাজারে খরচ কমানোর ২৭ উপায়!। কালের খবর ওলামাদের মধ্যে রুহানী ঐক্য প্রয়োজন : জামায়াত আমির। কালের খবর আ.লীগ নেতা সুমন খান গ্রেফতার। কালের খবর ৭ হাজারের বেশি অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন। কালের খবর নেতাকর্মীদের আগামী নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণের আহবান : ওয়াদুদ ভুইয়ার। কালের খবর গুজব প্রতিরোধে সাংবাদিকদের কাজ করার আহ্বান জানালেন ব্রি. জে. শরীফ মো. আমান হাসান। কালের খবর শাহজাদপুর প্রেস ক্লাবের সহ- সভাপতি সাংবাদিক শিশিরকে প্রাননাশের হুমকি : থানায় জিডি। কালের খবর উত্তরায় ছাত্রদল নেতা মেহেদীর নেতৃত্বে মহড়া। কালের খবর সরকারি জমিতে দোকান তুলে আ.লীগ নেতার চাঁদাবাজি। কালের খবর
রুমিন ফারহানা লড়তে চান ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে। কালের খবর

রুমিন ফারহানা লড়তে চান ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে। কালের খবর

 

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি, কালের খবর : 

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির আন্তর্জাতিকবিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা।

এই আসনে ১৯৭৩ সালের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর সাধারণ কোনো নির্বাচনে নৌকার প্রার্থী বিজয়ী হতে পারেননি। বিএনপি, জাতীয় পার্টি (জাপা) বা স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয়ী হয়ে আসছেন। ১৯৭৩ সালের পর ছয়টিতে বিএনপি, তিনটিতে জাপা ও দুটি নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। এখানে বিএনপির দলীয় কোনো প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হননি।

১৯৭৩ সালের নির্বাচনে এ আসন থেকে রুমিন ফারহানার বাবা অলি আহাদ নৌকার প্রার্থী তাহের উদ্দিন ঠাকুরের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তখন তাহের উদ্দিন ঠাকুর নির্বাচিত হয়েছিলেন।

দলীয় ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত সরাইল উপজেলায় বিএনপির পূর্ণাঙ্গ কমিটি নেই। দ্বিবার্ষিক সম্মেলনের মাধ্যমে তিনজনের আংশিক কমিটি হয়েছিল ২০২২ সালের ২৩ এপ্রিল। কমিটিতে আনিছুল ইসলাম ঠাকুরকে সভাপতি, নুরুজ্জামান লস্করকে সাধারণ সম্পাদক ও ডি এম দুলালকে করা হয়েছিল সাংগঠনিক সম্পাদক। কমিটির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু আজও পূর্ণাঙ্গ কমিটি হয়নি। এ ছাড়া এখানে ছাত্রদলেরও কোনো কমিটি নেই।

রুমিন ফারহানা সভা-সমাবেশ চালিয়ে যাচ্ছেন। ৫ আগস্টের পর সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন তিনি সরাইল ও আশুগঞ্জে অবস্থান করছেন। এ বিষয়ে রুমিন ফারহানা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এ আসন থেকে আমার বাবা নির্বাচন করেছেন। নাড়ির টানে আমি এখান থেকে নির্বাচন করতে চাই। আমি দীর্ঘদিন ধরে এখান থেকে নির্বাচন করার প্রস্তুতি নিয়ে আসছি। প্রচারণাও চলছে। দুই উপজেলার নেতাকর্মী ও সাধারণ ভোটার আমার পক্ষেই আছেন।’

সরাইল উপজেলা বিএনপির ১৮ বছরের কমিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমাদের এখানে একজন হেভিওয়েট প্রার্থী (রুমিন ফারহানা) আছেন। আমরা চাই, এখানে তাকে দলের প্রার্থী করা হোক। এলাকায় তার বিপুল জনপ্রিয়তা। জনগণ তার সঙ্গেই থাকবে। যারা তার বিরোধিতা করতে চান, তাদের কোনো সমর্থন নেই।’ রুমিন ফারহানা বিজয়নগর উপজেলার বুধন্তি ইউনিয়নের ইসলামপুর গ্রামের বাসিন্দা। বর্তমানে তিনি সরাইল উপজেলার শাহবাজপুর গ্রামে বাস করছেন। গত সরকারের আমলে গঠিত বিজয়নগর উপজেলাটি একসময় ছিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার অধীন। তখন এলাকাটি ছিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-সদরের একাংশ) আসনের অন্তর্গত। বতর্মানে পুরো বিজয়নগর উপজেলাটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনের অন্তর্ভুক্ত।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com