শনিবার, ২৫ মার্চ ২০২৩, ১১:৪৩ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
বোয়ালমারীতে চোরাই গরু ক্রয় করলেন সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান! কালের খবর সখীপুরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি সংসদের আয়োজনে কোরআন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত। কালের খবর বিপুলপরিমাণ ভারতীয় আতশবাঁজিসহ এক চোরাকারবারি গ্রেপ্তার।। কালের খবর দুবাইয়ে আরাভ খান একা নন, আছেন আরও অনেক বাংলাদেশি। কালের খবর চট্রগ্রাম সিএমপি’র ট্রাফিক উত্তর বিভাগের নিরাপদ সড়ক ব্যবহার ও সচেতনতা কর্মশালার আয়োজন। কালের খবর বাঙ্গরায় ৫৬ কেজি গাঁজা ও ৭টি রামদাসহ সাতজন গ্রেফতার। কালের খবর দেশ ও প্রবাসের সকলকে পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সাংবাদিক মোঃ শহিদুল ইসলাম। কালের খবর সরকার শিক্ষার উন্নয়নে দেশ গঠনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছে। বোয়ালমারীতে আরিফুর রহমান দোলন। কালের খবর যশোরেরব বসুন্দিয়ায় পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা জানিয়ে ইমাম- মুসল্লীদের শোভাযাত্রা। কালের খবর সুন্দরগঞ্জে চতুর্থ পর্যায়ে ভূমিহীন ও গৃহহীন প্রধানমন্ত্রীর উপহার ঘর পেল ৫০০ পরিবার। কালের খবর
তাড়াশে জমে উঠেছে ক্ষিরার হাট, ভালো দামে কৃষকের মুখে হাসি। কালের খবর

তাড়াশে জমে উঠেছে ক্ষিরার হাট, ভালো দামে কৃষকের মুখে হাসি। কালের খবর

মোঃ মুন্না হুসাইন তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি, কালের খবর : সিরাজগঞ্জের তাড়াশে জমে উঠেছে ক্ষিরার মৌসুমি হাট। এ অঞ্চলের ক্ষিরার চাহিদা রয়েছে সারাদেশেই। ক্ষিরার দাম ভালো পাওয়ায় লাভের মুখ দেখছেন কৃষকরা।

তাড়াশ উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ৪৩৯ হেক্টর জমিতে ক্ষিরা চাষ করা হয়েছে, যা গত বছরের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৭৫ হেক্টর বেশি। প্রতিদিন ক্ষিরাকে কেন্দ্র করে তাড়াশ উপজেলার দিঘরীয়া গ্রামে গড়ে উঠেছে খিরার মৌসুমি হাট। এ হাটে প্রতিদিন ঢাকা, বগুড়াসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে পাইকার এসে ক্ষিরা কিনে নিয়ে যান।

জানা যায়, তাড়াশ উপজেলার মাঠের পর মাঠ ক্ষীরার আবাদ হয়েছে। ক্ষীরা বিক্রি করার জন্য দিঘরীয়া এলাকায় মৌসুমী ব্যবসায়ীরা গড়ে তুলেছে আড়ৎ। প্রতিদিন ভোর থেকে বিভিন্ন গ্রামের কৃষকরা ক্ষিরা আড়তে আনতে শুরু করেন। আর আড়ৎ থেকে নিজ জেলাসহ বিভিন্ন জেলার পাইকাররা ক্ষিরা কিনতে আসেন। প্রতিদিন শত শত মণ ক্ষিীর বেচা-কেনা হচ্ছে। দুপুরের পর শুরু হয় ট্রাক লোড। পরে ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ট্রাকযোগে চলে যায়।

ক্ষিরা চাষি আব্দুল মতিন বলেন, গত মৌসুমে ৬ বিঘা জমিতে ক্ষিরা চাষ করেছিলাম। আবহাওয়ার কারণে খুব একটা লাভের মুখ দেখিনি। এবার ১০ বিঘা জমিতে চাষ করেছি। ফলনও বাম্পার হয়েছে। দামটাও খুব ভালো পেয়েছি।

কৃষক মজনু বলেন, ধান চাষের পাশাপাশি এ বছর আড়াই বিঘা জমিতে ক্ষিরা চাষ করেছি। প্রতি বিঘা জমিতে প্রায় ১০০ থেকে ১২০ মণ করে ক্ষিরার ফলন হবে। বর্তমান বাজারে প্রতি বস্তা ক্ষিরা ১১শ’ থেকে ১২শ’ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজার দর এ রকম থাকলে আড়াই বিঘা জমিতে ৩৮ থেকে ৪০ হাজার টাকা লাভ হবে।

তাড়াশ উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, উপজেলার ফসলী জমিতে ক্ষিরা চাষ খুব ভালো হয়। কৃষি অফিসের লোকজন সার্বক্ষণিক কৃষকদেরকে ক্ষিরা চাষে উৎসাহ ও পরার্মশ দিয়ে সহযোগিতা করে আসছেন। ক্ষিরা চাষে কৃষকরা অন্যান্য কৃষি দ্রব্যের তুলনায় ভালো লাভবান হতে পারেন।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com