মঙ্গলবার, ২১ মার্চ ২০২৩, ০৫:১৬ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
সরকারের উন্নয়নের সুফল : নবীনগরে নদীভাঙন থেকে মুক্তি পাচ্ছে মেঘনা পাড়ের ৪ গ্রামের মানুষ। কালের খবর গলাচিপা পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি পদপ্রার্থী-আরিফুর রহমান খান। কালের খবর চট্টগ্রাম মহানগর বিচার বিভাগ কর্তৃক আয়োজিত ‘মত বিনিময় সভায়, সিএমপি কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায়। কালের খবর নবীনগরের সলিমগঞ্জ আবদুর রউফ মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত। কালের খবর ঢাকা প্রেস ক্লাবের সৌদি আরবে কমিটি গঠন। কালের খবর। মুরাদনগরে জমকালো আয়োজনে ‘দৈনিক গণ মানুষের আওয়াজ’ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন। কালের খবর বঙ্গবন্ধুর লক্ষ্য বাস্তবায়ন করতে যোগ্য নাগরিক দরকার: আলফাডাঙ্গায় সাবেক আইজিপি শহীদুল হক। কালের খবর নবীনগরের আ.লীগ সভাপতি সাবেক এমপি ফয়জুর রহমান বাদলের নির্বাচনী গণসংযোগ ও প্রচারনা শুরু। কালের খবর সুন্দরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা ক্ষেত্রে চালু হলো অপারেশন থিয়েটার। কালের খবর হত্যা-অত্যাচার করে আওয়ামী লীগকে কেউ ধ্বংস করতে পারেনি : প্রধানমন্ত্রী। কালের খবর
তাড়াশ উপজেলায় পাট কাটার ধুম পরেছে। কালের খবর

তাড়াশ উপজেলায় পাট কাটার ধুম পরেছে। কালের খবর

মোঃ মুন্না হুসাইন তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি, কালের খবর : বাংলাদেশের সোনালী আঁশ পাট। ফলন ও মানের দিক দিয়ে তাড়াশ উপজেলা সর্বচ্চ স্থান অধিকার করেছে। বর্তমানে উপজেলায় পাট কাটার ধুম পড়েছে। পানির কোন অভাব নেই চার দিক তাকালে শুধু পানি আর পানি পাটের বাম্পার ফলনের আশা করেছে কৃষকরা।

জানা যায়, উপজেলার অধিকাংশ মানুষ কৃষির উপর নির্ভরশীল। কৃষকের পাট ও পিয়াজ অন্যতম ফসল। বীজ বপন করার ৪০/৫০ দিন পরেই পাটক্ষেতে বাচট দেওয়া হয় বা ছোট ছোট পাট কেটে পঁচানো হয়। এটা এই এলাকায় বাচপাট বলে পরিচিত। বাচপাট কাটার ১ মাস পরেই বড় পাট কাটা হয়ে থাকে। এবছরে এই উপজেলায় পাটের আবাদ প্রচুর চাষ করা হয়েছে। প্রথম দিকে আবহাওয়া ভাল থাকায় পাটের অনুকুলে ভাল থাকায় প্রচুর পাট হয়েছে বলে ধারনা করা হয়েছে। কৃষকরা তাদের প্রধান ফসল পাট উৎপাদনের জন্য সেলোমেশিন দিয়ে সেচের ব্যবস্থা গ্রহন করেন। বর্তমানে উপজেলার প্রতিটি গ্রামে পাট কাটার ধুম পড়ে গেছে। পাটের বীজ বপন করার আগে থেকে ১মাস পর্যন্ত কোন বৃষ্টি না থাকায় পাট চাষীরা চরম বিপাকের মধ্যে থাকলেও বর্তমানে পাটের বাম্পার ফলন হচ্ছে বলে কৃষকরা জানিয়েছেন।

বিভিন্ন ইউনিয়নের পাট চাষীরা বলেন, প্রথমে বৃষ্টির অভাবে পাট নিয়ে বিপদে থাকলেও বর্তমানে পাট কাটার পরে মনে আনন্দ দেখা দিয়েছে। কয়েকদিন আগে থেকে পাট কাটা শুরু হয়েছে, আর ১০/১৫ দিনের মধ্যে সকল এলাকার পাট কাটার কাজ শেষ হয়ে যাবে। পাট যে অবস্থায় আছে, তাতে পাট ছাড়ানোর কাজ শেষে বাম্পার ফলন হবে। পাটক্ষেতে পানি আসলে পাট চাষিরা মনের স্বাচ্ছন্দে পাট কাটার কাজ ও পঁচানো শেষ করতে পারবে। পাট গাছ দেখে প্রতিটি কৃষকের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে।

উপজেলা কৃষি অফিসার লুৎফুন্নেহার বলেন, এবছরে এই উপজেলায় পাট চাষের লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করেছে প্রায় ৬ হাজার ২০০ শো ৭০ হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ করা হয়েছে। বর্তমানে পাটের অবস্থান খুবই সন্তোষজনক। পাট কাটার কাজ শুরু হয়েছে। এবার পাটের যে ফলন হবে তাতে পাট চাষিরা লাভবান হবে।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com