মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:৫৭ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
ইসরাইলি গণহত্যার প্রতিবাদে সাইনবোর্ড প্রেস ক্লাবের বিক্ষোভ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত। কালের খবর মাটিরাঙ্গায় বর্ণিল আয়োজনে বাংলা নববর্ষ বরণ করেছে বিএনপি। কালের খবর জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ পরিষদের উদ্যােগে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত আওয়ামী দোসরদের রক্ষা করতে এখনো স্বেরাচারীদের হয়ে কাজ করছে প্রশাসন। কালের খবর মাটিরাঙ্গায় ওয়াদুদ ভূইয়ার পক্ষ থেকে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের মাঝে মিনারেল ওয়াটার ও কলম বিতরণ। কালের খবর রবিনটেক্স (বাংলাদেশ) লিমিটেড ও কম্পটেক্স বাংলাদেশ লিমিটেড এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপর হামলা। কালের খবর মা‌টিরাঙ্গায় আওয়ামীলী‌গ নেতা আব্দুল কাদের গ্রেফতার। কালের খবর ইসরাইয়েলের বর্বর গণহত্যার প্রতিবাদে উত্তাল মাটিরাঙ্গা। কালের খবর ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধের দাবিতে রিপোর্টার্স ক্লাবের উদ্যোগে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত। কালের খবর ঢাকা- চিটাগাংরোড সড়কে বিআরটিএ মোবাইল কোর্টের অভিযান। কালের খবর
মুন্সীগঞ্জ লৌহজং মাওয়া শিমুলিয়া ঘাটে ঘর মুখো মানুষের জনসমুদ্র। কালের খবর

মুন্সীগঞ্জ লৌহজং মাওয়া শিমুলিয়া ঘাটে ঘর মুখো মানুষের জনসমুদ্র। কালের খবর

শেখ মো.সোহেল রানা, মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি, কালের খবর : ঈদে ঘরমুখো মানুষের ঢলে জনসমুদ্রে রূপান্তরিত হয়েছে। গণপরিবহন বন্ধ ও বিজিবি মোতায়েন করে কয়েকটি চেকপোস্ট বসিয়েও লোকজনকে এবার আটকে রাখা যায়নি। সব বাধা উপেক্ষা করেই বাঁধভাঙা স্রোতের মতো শিমুলিয়া ঘাটে ছুটছে মানুষ।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শিমুলিয়া ফেরিঘাট আর কখনো এত মানুষকে একত্রে পায়নি। বুধবার (১২ মে) সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে।

লোকজন ট্রাকে, পিকাপে এবং ড্রাম ট্রাকে করে গায়ে গায়ে ভিড় করে রাজধানী ঢাকা ছাড়ছে। চেকপোস্টে নামিয়ে দেওয়ার পর হেঁটে ফেরিঘাটে যাচ্ছেন তারা। আবার চেকপোস্ট এড়িয়ে যেতে বিকল্প ছোট ছোট সড়ক ব্যবহার করছে। সেই সঙ্গে মোটরসাইকেলেও ঘাটে যাচ্ছেন হাজার হাজার মানুষ।

ঘাটে গিয়ে আবার ফেরিতে ওঠার প্রতিযোগিতা। কার আগে কে উঠবে। প্রাণপণ চেষ্টা। জনস্রোতের কারণে ফেরিতে যান পারাপারই কঠিন হয়ে যাচ্ছে। লোকজনে ঠাসাঠাসি পুরো। একটি ফেরি ঘাটে ভিড়তেই হুমড়ি খেয়ে পড়ছে মানুষ ।

ফেরি ছেড়ে দিচ্ছে তারপরও ঝুঁকি নিয়েই ওঠার প্রাণান্তকর চেষ্টা করছেন অনেকে।

গত মঙ্গলবার (১১ মে) রাতেও ফেরিঘাটের একই অবস্থা ছিল। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, লোকজনের এত স্রোত যে গত রাত ৯টা থেকে মানুষের চাপে ফেরিতে গাড়িই উঠতে পারছিল না।

বিআইডব্লিউটিসির এজিএম মো. সফিকুল ইসলাম জানান, ঈদের মাত্র এক দিন বাকি। তাই চাপ প্রবলভাবে বেড়েছে। অবস্থা এমন যে, স্বাস্থ্যবিধি তো দূরের কথা নিয়মকানুন কিছুই মানতে চাচ্ছে না কেউ। এই রুটে সচল ১৫টি ফেরিই চলাচল করছে এখন।

জেলা প্রশাসক মো. মনিরুজ্জামান তালুকদার জানিয়েছেন, ঢল থামানো যাচ্ছে না। তাই সংক্রমণ ঝুঁকি এড়াতে সাধ্যমতো চেষ্টা চলছে।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com