বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে টেকনাফ থানাকে এজাহার হিসেবে নথিভুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন। একই সঙ্গে মামলাটি র্যাবকে তদন্ত করারও আদেশ দেওয়া হয়েছে।
মামলার আসামিরা হলেন- টেকনাফ বাহারছড়া তদন্তকেন্দ্রের ইনচার্জ এসআই লিয়াকত আলী, টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, এসআই নন্দ দুলাল রক্ষিত, কনস্টেবল সাফানুর করিম, কামাল হোসেন, মো. আবদুল্লাহ আল মামুন, এএসআই লিটন মিয়া, এসআই টুটুল ও কনস্টেবল মো. মোস্তফা। এরা সকলেই টেকনাফের বাহারছড়া পুলিশ তদন্তকেন্দ্রে ওইদিন রাতে কর্মরত ছিলেন।
বাদী পক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ মোস্তফা বলেন, ‘আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে এজাহার হিসেবে টেকনাফ থানাকে গ্রহণের নির্দেশ। একই সঙ্গে বিষয়টি তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের র্যাবকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’