শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৭:২৬ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগ কক্সবাজার জেলা কমিটির অনুমোদন । আরজেএফ’র উদ্যোগে স্বাধীনতা দিবসের আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল সম্পন্ন। কালের খবর মসজিদ উন্নয়নের কাজে অনিয়মের অভিযোগ। কালের খবর সাতক্ষীরায় ভারত থেকে অবৈধ পথে ফেরার সময় চার বাংলাদেশী আটক। কালের শেখ হাসিনার গাড়িবহরে মামলার সাত বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার। কালের খবর পূর্বগ্রাম ব্লাড ডোনার গ্রুপের উদ্যোগে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত। কালের খবর ব্রয়লারের চেয়ে চাহিদা বেশি বাউ মুরগির, খুশি খামারিরা নবীনগরে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই সহোদর চাচাতো বোনের মর্মান্তিক মৃত্যু। কালের খবর প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ। অটো মালিক, শ্রমিক সমিতির চেক বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত। কালের খবর
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নরসিংদীর সর্বত্র বইছে নির্বাচনী হাওয়া। কালের খবর

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নরসিংদীর সর্বত্র বইছে নির্বাচনী হাওয়া। কালের খবর

নরসিংদী থেকে ফিরে এম আই ফারুক ও নরসিংদী ব্যুরো থেকে মো: ইকবাল হোসেন /রেজাউল করিম গাজী : একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নরসিংদীর সর্বত্র বইছে নির্বাচনী হাওয়া। জেলার পাঁচটি সংসদীয় আসনেই আওয়ামী লীগ, বিএনপি,জাতীয় পার্টি ও জাসদের (ইনু) সম্ভাব্য প্রার্থীরা নির্বাচনী প্রচারণায় মাঠে নেমে পড়েছেন। আত্ন গোপনে অনেক জামায়াত নেতারা প্রচারনা চালাচ্ছে। নরসিংদীর পাঁচটি আসনেই  দলীয় কোন্দলের আভাস পাওয়া গেছে। অভিযোগের কেন্দ্রে রয়েছেন স্থানীয় সংসদ সদস্যরা।

অন্যদিকে বিএনপির বিপুল জনসমর্থন আছে বলে দাবি করা হলেও দলের কর্মকান্ড তেমন একটা দেখা যায় না। আওয়ামী লীগ দলীয় সূত্রে জানা যায়, ১৯৯৬ সালের সংসদ নির্বাচনে নরসিংদীর পাঁচটি আসনের মধ্যে মাত্রদুুটি আসন পায় আওয়ামী লীগ এবং ২০০১ সালে মাত্র একটি আসনে জয় লাভ করে আওয়ামী লীগ। তবে ২০০৮সালের ২৯ ডিসেম্বরের সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ পাঁচটি আসনেই জয়লাভ করে।

২০১৪ সালের নির্বাচনে নরসিংদী-১ সদর আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী লে. কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম হিরু বীর প্রতীক, নরসিংদী-২ (পলাশ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুলআশরাফ খান পোটন, নরসিংদী-৩ (শিবপুর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী সিরাজুল ইসলাম মোল্লা, নরসিংদী-৪ (মনোহরদী-বেলাব) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী অ্যাডভোকেট নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন ও নরসিংদী-৫ (রায়পুরা) আসনে আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু এমপি নির্বাচিত হন। বিগত সংসদ নির্বাচনের মত এবারও আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীদের ভোটের লড়াই হবে। তবে বিএনপি জামায়াত জোটগত নির্বাচন হলে বিগত নির্বাচনের মত জামায়াতে ইসলামী বিএনপির পক্ষথাকবে বলে জানান জামাতের একটি সূএ। ইতিমধ্যে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও জাসদের (ইনু) প্রায় তিন ডজনের বেশি সম্ভাব্য প্রার্থী নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছেন। মনোনয়ন দৌড়ে রয়েছেন নবীন, প্রবীণ, রাজনীতিক ছাড়াও সাবেক আমলা, চিকিৎসক, আইনজীবী, শিক্ষাবিদ ও গবেষকগণ। তবে প্রচার প্রচারণায় শীর্ষে রয়েছেন বড় দুই দলের অপেক্ষাকৃত তরুণ নেতারা। ৯৭০ ও ১৯৭৩’র নির্বাচনে নরসিংদী ছিল আওয়ামী লীগের দুর্গ। কিন্তু ৭৫’র পরবর্তী বঙ্গবন্ধু হত্যাকা-ের পর নরসিংদীর আসনগুলো আওয়ামী লীগের হাতছাড়া হয়ে যায়।

দীর্ঘ প্রায় ৩৩ বছর পর ২০০৮ সনে নির্বাচনের সংসদ নির্বাচনে পাঁচটি আসনেই আওয়ামী লীগ তাদের হারানো গৌরব ফিরে পায়। নরসিংদী-০১ (সদর)আসন:-এই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েই সাবেক সেনা কর্মকর্তা লে. কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম হিরু বীর প্রতীক ২০০৮ সালের সংসদ নির্বাচনে বিএনপির সাবেক এমপি ডাকসুর জিএস খায়রুল কবির খোকনকে পরাজিত করে এমপি নির্বাচিত হন। দ্বিতীয় মেয়াদেও ২০১৪ সালে তিনি পুনরায় এমপি নির্বাচিত হলে তাকে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত করা হয়। বর্তমানে তিনি জেলা আওয়ামী লীগেরও সভাপতি। এবারও তিনি দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী। আমেরিকা প্রবাসী ফ্লোরিডা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মো. আইয়ুব খান মন্টুও সদর আসন থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী। ইতোমধ্যে তিনি তার নিজ এলাকায় ব্যাপক নির্বাচনী তৎপরতা শুরু করেছেন। তিনিও দলীয় সভানেত্রীর আশীর্বাদ প্রার্থী। এদিকে ঐক্য ন্যাপের পক্ষ থেকে জেলা পূজাউদযাপন পরিষদের সাবেক সভাপতি বাবু রঞ্জিত কুমার। সদর আসন থেকে বিএনপি মনোনীত ডাকসুর সাবেক জিএস সাবেক এমপি ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা খায়রুল কবির খোকন ব্যাপক প্রচার প্রচারণায় নেমেছেন। তিনিও বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী। এ আসনে বিএনপির জেলা কমিটির সহ-সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মন্জুর এলাহী প্রার্থী হতে ব্যাপক আগ্রহী। এখানে জাতীয় পার্টি থেকে মো. শফিকুল ইসলাম নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।

নরসিংদী-০২ (পলাশ) আসন:-

এ আসনে বিগত ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ডা. আনোয়ারুল আশরাফ খান দিলীপ বিপুল ভোটে বিএনপির স্থানীয় কমিটির সদস্য সাবেক মন্ত্রী ডা. আব্দুল মঈন খানকে পরাজিত করে এমপি নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে ডা. দিলীপ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন হারান জাসদ ও ১৪ দলের প্রার্থী কেন্দ্রিয় নেতা জায়েদুল কবিরের কাছে। কিন্তু নৌকা প্রতিক পেয়েও কর্মী সংকটের কারনে তিনি পরাজিত হন স্বতন্ত্র প্রার্থী আলহাজ্ব কামরুল আশরাফ খান পোটনের কাছে। সাবেক সংসদ ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ডাঃ আনোয়ারুল আশরাফ খান দীলিপ এর পক্ষে মাঠে নৌকার ব্যাপক জনসংযোগ করছেন বর্তমান সাংসদ কামরুল আশরাফ খান পোটন। বিশ্বত্ব সূত্রে জানা যায় যুবলীগের কেন্দ্রীয়ও নেতা ফজলুল হক আতিক সাংগঠনিক সম্পাদক যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি তিনিও মনোয়ন প্রাত্যাশী। ফজলুল হক আতিক একজন পরিশ্রমিক দক্ষ ও ত্যাগী নেতা। যিনি পলাশ উপজেলার ছাত্রলীগ,যুবলীগ মাঠ পর্যায়ের রাজনৈতিক অবস্থান থেকে প্রতিটি ধাপ লোভ লালসার উর্দ্ধে যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে অবস্থান করে নিয়েছেন। ওয়ান এলিভেন সরকারের সময় গুরুত্ব পূর্ন ভুমিকা পালন করেন নেত্রীর পাশে থেকে। অন্যদিকে বিএপির প্রার্থী আব্দুল মঈন খানের মনোনয়ন প্রায় নিশ্চিত বলে দাবি করছেন বিএনপির স্থানীয় নেতারা। এছাড়াও বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী এলদেম কবির ও অ্যাডভোকেট আব্দুল বাসেত ভুঁইয়ার নাম শোনা যাচ্ছে। জাতীয় পার্টি থেকে মনোয়ন প্রত্যাশী কেন্দীয় সম্পাদক আবু সাইদ স্বপন ও প্রেসিডিয়াম সদস্য জাতীয় পার্টির আজম খান।

নরসিংদী-৩ (শিবপুর)

আওয়ামী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আলহাজ সিরাজুল ইসলাম মোল্লা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ২০১৪ সালের নির্বাচনে সাবেক এমপি আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী আলহাজ জহিরুল হক ভূইয়া মোহনকেপরাজিত করে এমপি নির্বাচিত হন। এর আগে ১৯৯১ সাল থেকে ২০০১ পর্যন্ত এ আসনে বিএনপির সাবেক কেন্দ্রীয় মহাসচিব আব্দুল মান্নান ভূইয়া এমপির দখলে ছিল। পরেতাকে সংস্কারবাদী বলে বেগম খালেদা জিয়া দল থেকে বহিষ্কার করলে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে হাঁস প্রতীক নিয়ে ২০০৮ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আলহাজ জহিরুল হক ভূইয়া মোহনের নিকট বিপুল ভোটে পরাজিত হন। এ আসনে এবার আলহাজ সিরাজুল ইসলাম মোল্লা, আলহাজ জহিরুল হক ভূইয়া মোহন, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান ভূইয়া, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হারুন অর রশিদ খান, সাধারণ সম্পাদক সামসুল আলম ভূইয়া রাখিল আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী। এ লক্ষে তারা ব্যাপক লবিং গ্রুপিং চালিয়ে যাচ্ছেন। সঙ্গে সঙ্গে নির্বাচনী প্রচারণায়ও মাঠে নেমেছেন। এখানে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীরা হলেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক খালেদা জিয়ার আইনজীবী মো. সানা উল্লাহ মিয়া, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন মাস্টার, কেন্দ্রীয় ছাত্র দলের সাধারণ সম্পাদক আকরামুল হাসান।

নরসিংদী-৪ (মনোহরদী-বেলাব)আসন:-

কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নির্বাহী সদস্য নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন বর্তমানে এ আসনের এমপি। তিনি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পুনরায় দলীয় মনোনয়ন পেতে ইচ্ছুক। এ লক্ষ্যে তিনি এলাকায় নির্বাচনী তৎপরতাও চালিয়ে যাচ্ছেন। এখানে তার আপন ছোট ভাই জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ঢাকা ক্লাবের সাবেক সভাপতি তরুণ নেতা খায়রুল মজিদ মাহমুদ চন্দন আওয়ামী লীগের টিকিটের জন্য জোর লবিং চালিয়ে যাচ্ছেন। আওয়ামী লীগের উপ- শিক্ষা প্রশিক্ষণ সম্পাদক ও পাঠাগার সম্পাদক কাজী মাজহারুল ইসলাম, অস্ট্রেলিয়া ক্যামব্রীজ বিশ্ববিদ্যালয়ের খনিজ সম্পদ বিশেষজ্ঞ ড. রইছ উদ্দিন, আওয়ামীলীগ পন্থি স্বাচিব এর কেন্দ্রীয় নেতা ডা. আব্দুর রউফ সরদার এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা সাবেক এমপি সরদার শাখাওয়াত হোসেন বকুল, বিএনপি নেতা লে.কর্নেল (অব.) মো. জয়নুল আবেদীন, জাতীয় পার্টি নেওয়াজ আলী ভূঁইয়া উল্লেখযোগ্য। এর আগে এ আসনে ১৯৭৯ সালে শহিদুল্লাহ ভুঁইয়া বিএনপির এমপি ছিলেন এবং পরবর্তীতে ১৯৮৬ সালের নির্বাচনে আব্দুল হালিম জাতীয় পার্টির এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন। নরসিংদী-৫ (রায়পুরা) এ আসন দেশের অন্যতম বৃহতম এ আসনটি টানা চারবার আওয়ামী লীগের দখলে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ম-লীর সদস্য রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু দীর্ঘদিন দাপটের সঙ্গে আসনটি ধরে রাখার পাশাপাশি ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন কৃষি নির্ভর অবহেলিত এ উপজেলার। বিশেষ করে যোগাযোগ ক্ষেত্রে হয়েছে ব্যাপক উন্নয়ন। এরপরও নিজ দল ও পরিবারের মাঝেই তিনি চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়ে পড়েছেন। আগামী নির্বাচনে তার সহোদর সালাউদ্দিন আহমেদ বাচ্চু সমপ্রতি বিশাল শো-ডাউন করে নিজের প্রার্থীতার ঘোষণা দিয়েছেন। তা ছাড়াও মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট এবিএম রিয়াজুল কবির কাউসার, যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশিদ হারুন,বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র ও কবি শামসুর রাহমানের ভাতিজা ব্যারিস্টার তৌফিকুর রহমান । নরসিংদী জেলার অত্যান্ত মেধাবী রাজনীতির মাঠে রাখববোয়ালদের রাজনৈতিক ধর্ষনের স্বীকার জনপ্রিয় সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগনেতা এস এম কাইয়ুম সরকার মনোয়ন প্রাত্যাশী। রায়পুরাবাসী মনে করেন যে, যদি সুষ্ঠ নির্বাচন হয় স্বতন্ত্র থেকে নির্বাচন করলেও এস এম কাইয়ুম ব্যাপক ভোটে জয়লাভ করবে। এলাকায় ব্যাপক শোডাউন ও সামাজিক কর্মকান্ডে অংশ গ্রহন করছে। এবং এলাকায় তার গনসংযোগ চোঁখে পড়ার মতো। ইতিমধ্যে তিনি তরুনদের মাঝে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। অপরদিকে বিএনপির জনপ্রিয় নেতা দুইবারের সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল আলী মৃধার দলীয় সদস্য পদ দীর্ঘদিন যাবৎ স্থগিত রয়েছে। তার সমর্থকদের অভিযোগ ষড়যন্ত্র করে দলের হাইব্রিড নেতারা তাকে দল থেকে বাইরে রেখেছেন। এমন পরিস্থিতিতে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে উপজেলা বিএনপির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট এ কে নেছার উদ্দিন, কেন্দ্রীয় বিএনপির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সহ-সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ উদ্দিন বকুল ও উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান খোকন মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। তারা গণসংযোগের এছাড়াও নরসিংদী জেলা যুবদলের আহ্বায়ক মহসীন হোসাইন বিদ্যু এ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী।উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার এমএ সাত্তার জাতীয় পার্টির সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে মাঠে রয়েছেন। জামায়াত ও বাম দলগুলোর এ আসনে কোনো প্রার্থী নেই।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com