বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:১৯ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
সাতক্ষীরায় তাপদাহে রিকশাচালকদের মাঝে পানি ও স্যালাইন বিতারণ। কালের খবর প্রচণ্ড তাপদাহে পুড়ছে বাগান, ঝরছে আম, শঙ্কায় চাষীরা। কালের খবর ট্রাফিক-ওয়ারী বিভাগ যানচলাচল স্বাভাবিক রাখতে কাজ করছে। কালের খবর মারামারি দিয়ে শুরু হলো ‘খলনায়ক’দের কমিটির যাত্রা। কালের খবর কুতুবদিয়ার সাবেক ফ্রীডম পার্টির নেতা আওরঙ্গজেবকে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন। কালের খবর সাতক্ষীরায় লোনা পানিতে ‘সোনা’ নষ্ট হচ্ছে মাটির ভৌত গঠন। কালের খবর সড়ক প্রশস্তকরণের কাজে অনিয়মের মহোৎসব। কালের খবর ইপিজেড থানা কমিউনিটি পুলিশিং এর উদ্যোগে আইন শৃঙ্খলা ও কিশোর গ্যাং প্রতিরোধ বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত। কালের খবর শাহজাদপুরে গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে উড়ে গেল সি লাইন বাসের ছাদ, ১জন নিহত। কালের খবর সাতক্ষীরার কলারোয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে দ্বিতীয় স্ত্রী ঝর্ণার আত্মহত্যা। কালের খবর
ভুয়া বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ইসলামী ব্যাংক হাপসাতালে, ১০ লাখ টাকা জরিমানা | কালের খবর

ভুয়া বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ইসলামী ব্যাংক হাপসাতালে, ১০ লাখ টাকা জরিমানা | কালের খবর

নিজস্ব প্রতিবেদক, কালের খবর :

রাজধানীর মতিঝিল এলাকায় থাকা ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করেছে র‌্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত।

প্রতিষ্ঠানটিতে ভুয়া চিকিৎসক হয়েও এক ব্যক্তি সেবা দেয়া, ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের অনুমোদনহীন অপারেশন থিয়েটারে ব্যবহৃত ইনজেকশন ও সার্জিক্যাল পণ্য রাখার দায়ে  হাসপাতালটিকে এ জরিমানা করা হয়।

এসময় ভুয়া চিকিৎসক হয়েও সেবা দেয়ার দায়ে ইউনানী হেমিক মিজানুর রহমান আটক করে আদালত তাকে দুই বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়।

এছাড়াও  হাসপাতালটির অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারভাইজার মো. হাসিনুর রহমানকে সাড়ে চার লাখ টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে তিন মাস কারাদণ্ড দেয় ভ্রাম্যমাণ আদালত। দুপুরে অভিযান পরিচালনা করেন র‌্যাব-৩ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ কুমার বসু।

পলাশ কুমার বসু জানান, ভূয়া বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক মিজানুর রহমান মূলত ইউনানি চিকিৎসক। তার প্যাডে এলোপ্যাথি চিকিৎসার প্রেসক্রিপশন করার কোনো সুযোগ নেই।

তিনি নিজেকে হেকিম নয়, ডাক্তার হিসেবে পরিচয় দেন। তিনি অসংখ্য ভুয়া ডিগ্রি তার প্রেসক্রিপশনে যুক্ত করেছেন। যার কোনো সত্যতা ও ভিত্তি নেই। শুধু প্রতারিত করতেই তিনি ভুয়া ডিগ্রি যুক্ত করেছেন। এতে করে মানুষের জীবন ও স্বাস্থ্য, অর্থের তিনি ক্ষতিসাধন করেছেন। তার চিকিৎসার জন্য রয়েছে সাময়িক সনদ। কিন্তু তাতে কী!

তিনি কখনও লিভার বিশেষজ্ঞ, কখনও হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ। নামের পাশে আরও যুক্ত পিএইচডি, এমফিলসহ নানা ডিগ্রি। নিজেকে বিশেষজ্ঞ হিসেবে পরিচয় দিয়েই গত ১২ বছর ধরে চিকিৎসা দিয়ে আসছেন। এর কোনো সদুত্তর তিনি দিতে পারেননি। এ কারণে ভুয়া চিকিৎসক মিজানুর রহমানকে দুই বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।

পাশাপাশি এমন ভুয়া চিকিৎসককে বিশেষজ্ঞ হিসেবে প্রচার ও চেম্বারে বসার সুযোগ দেয়ায় হাসপাতালটির অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারভাইজার মো. হাসিনুর রহমানকে সাড়ে চার লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে তিন মাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়।

এছাড়াও ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের অনুমোদনহীন অপারেশন থিয়েটারে ব্যবহৃত ইনজেকশন ও সার্জিক্যাল পণ্য রাখার দায়ে সবমিলে প্রতিষ্ঠানটিকে ১০ লাখ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

 

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com